করোনা সন্দেহে পঞ্চগড়ে আইসোলেশনে ১
https://www.obolokon24.com/2020/03/corona_91.html
সাইদুজ্জামান রেজা,পঞ্চগড়:
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে আসাদুজ্জামান রাব্বী (২৬) নামের এক ব্যক্তিকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
হাসপাতালে সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাত সোয়া ১২টার দিকে জ্বর, সর্দি-কাশি, বুকে ব্যথা ও শ্বাসকষ্টে অসুস্থ্য হয়ে পঞ্চগড় আধুুুুনিক সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসেন রাব্বী। তিনি মাদারীপুর জেলার কালকিনী উপজেলার কয়ারিয়া শরীফ বাড়ি এলাকার আদিল উদ্দীন শরীফের ছেলে।
তিনি ২০ মার্চ পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা এলাকার সোহাবুর রহমান সুজন আলী নামে তার ভায়রার বাড়িতে বেড়াতে যান।
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. সিরাজুদ্দৌলা পলিন বলেন, তার শরীরে করোনা ভাইরাসের প্রাথমিক লক্ষণগুলো দেখা যাচ্ছে। এ কারণে তাকে পর্যবেক্ষণের জন্য আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে।
রাতভর চিকিৎসার পর তিনি অনেকটা সুস্থ হয়েছেন। আমরা আইইডিসিআর’র সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।
পঞ্চগড়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইউসুফ আলী বলেন, পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি হওয়া ওই যুবক যে বাড়িতে উঠেছিলেন, ওই বাড়ির সবাইকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।তাদের যেকোনো সমস্যায় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে আসাদুজ্জামান রাব্বী (২৬) নামের এক ব্যক্তিকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
হাসপাতালে সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাত সোয়া ১২টার দিকে জ্বর, সর্দি-কাশি, বুকে ব্যথা ও শ্বাসকষ্টে অসুস্থ্য হয়ে পঞ্চগড় আধুুুুনিক সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসেন রাব্বী। তিনি মাদারীপুর জেলার কালকিনী উপজেলার কয়ারিয়া শরীফ বাড়ি এলাকার আদিল উদ্দীন শরীফের ছেলে।
তিনি ২০ মার্চ পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা এলাকার সোহাবুর রহমান সুজন আলী নামে তার ভায়রার বাড়িতে বেড়াতে যান।
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. সিরাজুদ্দৌলা পলিন বলেন, তার শরীরে করোনা ভাইরাসের প্রাথমিক লক্ষণগুলো দেখা যাচ্ছে। এ কারণে তাকে পর্যবেক্ষণের জন্য আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে।
রাতভর চিকিৎসার পর তিনি অনেকটা সুস্থ হয়েছেন। আমরা আইইডিসিআর’র সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।
পঞ্চগড়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইউসুফ আলী বলেন, পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি হওয়া ওই যুবক যে বাড়িতে উঠেছিলেন, ওই বাড়ির সবাইকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।তাদের যেকোনো সমস্যায় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।