কিশোরগঞ্জে করোনা ভাইরাসের সংক্রমন এড়াতে হোটেল রেস্তোরা বন্ধ ঘোষনা
https://www.obolokon24.com/2020/03/corona_22.html
কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার সমস্ত চায়ের দোকান হোটেল রেস্তোরা বন্ধ ঘোষনা করেছে উপজেলা প্রশাসন। রবিবার সকাল ১১ টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা প্রশাসনের সম্নেলন কক্ষে এক আলোচনা সভায় এ সিধান্ত গ্রহন করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শাফলা বেগম, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু শফি মাহমুদ, কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এটিএম নুরুল আমিন শাহ, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শরিফা আক্তার, ৯ টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও সচিববৃন্দ সাংবাদিক প্রমুখ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, করোনা ভাইরাসের সংক্রমন রোধে উপজেলার প্রবাসী বাংলাদেশি এবং দেশের অভ্যন্তরের যারা এ উপজেলায় প্রবেশ করবে তাদেরকে বাধ্যতামুলক ১৪ দিনের জন্য হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য প্রতিটি ব্যবসায়ীকে দোকানে বাধ্যতামুলক মুল্য তালিকা নির্ধারন করতে হবে। গণজমায়েত বন্ধ রাখার পাশাপাশি আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত চায়ের দোকান হোটেল রেস্তোরা বন্ধ রাখার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। যারা এই নির্দেশ অমান্য করবে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। তিনি আরো বলেন যদি কেউ করোনা ভাইরাসে আক্লান্ত হয় কিংবা কারো মাঝে করোনা ভাইরাসের লক্ষন দেখা দেয় তাহলে তাদেরকে আইসুলেশন রাখা হবে। এ জন্য ইতিমধ্যে উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের ২০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইসুলেশনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, করোনা ভাইরাসের সংক্রমন রোধে উপজেলার প্রবাসী বাংলাদেশি এবং দেশের অভ্যন্তরের যারা এ উপজেলায় প্রবেশ করবে তাদেরকে বাধ্যতামুলক ১৪ দিনের জন্য হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য প্রতিটি ব্যবসায়ীকে দোকানে বাধ্যতামুলক মুল্য তালিকা নির্ধারন করতে হবে। গণজমায়েত বন্ধ রাখার পাশাপাশি আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত চায়ের দোকান হোটেল রেস্তোরা বন্ধ রাখার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। যারা এই নির্দেশ অমান্য করবে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। তিনি আরো বলেন যদি কেউ করোনা ভাইরাসে আক্লান্ত হয় কিংবা কারো মাঝে করোনা ভাইরাসের লক্ষন দেখা দেয় তাহলে তাদেরকে আইসুলেশন রাখা হবে। এ জন্য ইতিমধ্যে উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের ২০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইসুলেশনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।