করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে ও জনসচেতনতা সৃষ্টিতে সৈয়দপুরে পল্লীতে মানুষের নানা রকম উদ্যোগ গ্রহন
https://www.obolokon24.com/2020/03/Saidpur_29.html
প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস ঠেকাতে ও ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টিতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সংস্থা ও সংগঠন এবং ব্যক্তি উদ্যোগেও নানা রকম সচেতনতামূলক কর্মকান্ড অব্যাহত রয়েছে। এ সব সচেতনতামূলক কর্মকান্ড থেকে পিছিয়ে নেয় গ্রামাঞ্চলও। প্রতিটি গ্রামে গ্রামেও করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে ও সচেতনতা বাড়াতে জীবাণুনাশক দিয়ে স্প্রে, হাত ধোঁয়ার ব্যবস্থা, করোনা ভাইরাস বিষয়ক লিফলেট বিতরণ এবং অসহায় ও সুস্থ মানুষের মধ্যে খাদ্য-সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।
বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের কিশোর ও যুবকরা এ সব সচেতনতামূলক কর্মকান্ডে বেশি বেশি এগিয়ে আসছেন। মানুষকে করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষায় এমন ধরণের সচেতনতামূলক কাজের দৃশ্য চোখে পড়ছে প্রতিটি শহরের পাশাপাশি প্রায় প্রতিটি গ্রামে গ্রামেও। গত রবিবার সকালে এমন একটি দৃশ্য পরিলক্ষিত হয় সৈয়দপুর কাশিরাম বেলপুকুর খালিশা গ্রামে। সেখানে কিশোররা নিজেদের উদ্যোগেই নিজ নিজ বাড়ির আশাপাশে জীবাণুনাশক পানি ছিটাচ্ছেন। একই রকম দৃশ্য চোখে পড়ে সৈয়দপুর উপজেলা এক নম্বর কামারপুকুর এলাকার আইসঢাল গ্রামে। ওই গ্রামে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নানা বয়সী কিশোর ও যুবকরা গ্রামের মোড়ে মোড়ে হাত ধোঁয়ার জন্য পানির ব্যবস্থা করেছে। পানিতে কিংবা প্লাষ্টিকের ড্রামে ড্রামে রাখা হয়েছে পানি। সেখানে পাশে রয়েছে হাত ধোঁয়ার সাবানও। গ্রামের মানুষ সে সব স্থানে সাবান দিয়ে হাত পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করছেন। গ্রামে গ্রামে জীবাণুনাশক মিশানো পানি দিয়ে স্প্রে করা হচ্ছে। এলাকায় বিলি-বন্টন করা হচ্ছে করোনা ভাইরাস এড়াতে জনসচেতনতা ও করনীয় বিষয়ে লিফলেটও। আর এ সব তারা করছেন একেবারে স্ব-উদ্যোগে। গ্রামের কেউ কাউকে এ সব কাজ করতে বাধ্য করছেন না। আইসঢাল গ্রামে গিয়ে কথা হয় ওই গ্রামের আব্দুল রাজ্জাক নামে এক যুবকের সঙ্গে। তিনি জানান, করোনা ভাইরাস একটি মরণব্যাধি। এখনও বিশ্বের কোয়াও এর কোন প্রতিষেধক আবিস্কৃত হয়নি। তাই এ ভাইরাস থেকে আামদের রক্ষা পেতে সকলকেই ব্যাপক সচেতন হতে হবে। সব সময় থাকতে হবে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন। নিজে পরিস্কার পরিচ্ছন থাকার পাশপাশি অন্যদেরও পরিস্কার ও পরিচ্ছন্্ন রাখার উদ্যোগ নিতে হবে। মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। সবার বাড়িঘরের আশপাশে পানির সঙ্গে জীবাণুনাশক ছিটিয়ে জীবাণুমুক্ত রাখা ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি জানান, আামদের প্রত্যন্ত গ্রামের কিশোর ও যুবকরা নিজেদের উদ্যোগে করোনা ভাইরাস রোধে নানা রকম কর্মসূচি গ্রহন করেছেন। এতে তিনি কিশোর ও যুবকদের সঙ্গে সঙ্গে গ্রামের সব বয়সী মানুষকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসারও আহান জানান। তিনি আরো জানান, যারা ঢাকা কিংবা বাইরের শহর থেকে গ্রামে এসেছেন এবং প্রবাসী তাদের কোয়ারেন্টিরে থাকা বাধ্যতামূলক। এতে কেউ যেন কোন রকম গাফিলাতির আশ্রয় না নেন সেদিকেও নজর রাখতে হবে আমাদের সকলকে।
বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের কিশোর ও যুবকরা এ সব সচেতনতামূলক কর্মকান্ডে বেশি বেশি এগিয়ে আসছেন। মানুষকে করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষায় এমন ধরণের সচেতনতামূলক কাজের দৃশ্য চোখে পড়ছে প্রতিটি শহরের পাশাপাশি প্রায় প্রতিটি গ্রামে গ্রামেও। গত রবিবার সকালে এমন একটি দৃশ্য পরিলক্ষিত হয় সৈয়দপুর কাশিরাম বেলপুকুর খালিশা গ্রামে। সেখানে কিশোররা নিজেদের উদ্যোগেই নিজ নিজ বাড়ির আশাপাশে জীবাণুনাশক পানি ছিটাচ্ছেন। একই রকম দৃশ্য চোখে পড়ে সৈয়দপুর উপজেলা এক নম্বর কামারপুকুর এলাকার আইসঢাল গ্রামে। ওই গ্রামে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নানা বয়সী কিশোর ও যুবকরা গ্রামের মোড়ে মোড়ে হাত ধোঁয়ার জন্য পানির ব্যবস্থা করেছে। পানিতে কিংবা প্লাষ্টিকের ড্রামে ড্রামে রাখা হয়েছে পানি। সেখানে পাশে রয়েছে হাত ধোঁয়ার সাবানও। গ্রামের মানুষ সে সব স্থানে সাবান দিয়ে হাত পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করছেন। গ্রামে গ্রামে জীবাণুনাশক মিশানো পানি দিয়ে স্প্রে করা হচ্ছে। এলাকায় বিলি-বন্টন করা হচ্ছে করোনা ভাইরাস এড়াতে জনসচেতনতা ও করনীয় বিষয়ে লিফলেটও। আর এ সব তারা করছেন একেবারে স্ব-উদ্যোগে। গ্রামের কেউ কাউকে এ সব কাজ করতে বাধ্য করছেন না। আইসঢাল গ্রামে গিয়ে কথা হয় ওই গ্রামের আব্দুল রাজ্জাক নামে এক যুবকের সঙ্গে। তিনি জানান, করোনা ভাইরাস একটি মরণব্যাধি। এখনও বিশ্বের কোয়াও এর কোন প্রতিষেধক আবিস্কৃত হয়নি। তাই এ ভাইরাস থেকে আামদের রক্ষা পেতে সকলকেই ব্যাপক সচেতন হতে হবে। সব সময় থাকতে হবে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন। নিজে পরিস্কার পরিচ্ছন থাকার পাশপাশি অন্যদেরও পরিস্কার ও পরিচ্ছন্্ন রাখার উদ্যোগ নিতে হবে। মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। সবার বাড়িঘরের আশপাশে পানির সঙ্গে জীবাণুনাশক ছিটিয়ে জীবাণুমুক্ত রাখা ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি জানান, আামদের প্রত্যন্ত গ্রামের কিশোর ও যুবকরা নিজেদের উদ্যোগে করোনা ভাইরাস রোধে নানা রকম কর্মসূচি গ্রহন করেছেন। এতে তিনি কিশোর ও যুবকদের সঙ্গে সঙ্গে গ্রামের সব বয়সী মানুষকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসারও আহান জানান। তিনি আরো জানান, যারা ঢাকা কিংবা বাইরের শহর থেকে গ্রামে এসেছেন এবং প্রবাসী তাদের কোয়ারেন্টিরে থাকা বাধ্যতামূলক। এতে কেউ যেন কোন রকম গাফিলাতির আশ্রয় না নেন সেদিকেও নজর রাখতে হবে আমাদের সকলকে।