ঠাকুরগাঁয়ে গাছে গাছে আমের মুকুলের সমারোহ
https://www.obolokon24.com/2020/02/thakurgaon_20.html
আব্দুল আউয়াল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁয়ে গাছে গাছে আমের মুকুলের সমারোহ
ঋতুরাজ বসন্তে প্রকৃতির নিয়মে আমের গাছে গাছে এখন মুকুলের সবুজ সমারোহ। যেদিকে চোখ যায় গাছে গাছে শুধু মুকুলের সমারোহ।
বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে বাগান মালিকরা আশা করছেন। এখনই ঠাকুরগাঁও অঞ্চলে শতকরা ৫০ভাগ আমগাছে মুকুল এসেছে। ফাল্গুন মাস শুরুর সঙ্গে সঙ্গে ঠাকুরগাঁও সদর, সালন্দর, আউলিয়াপুর, মোহাম্মাদপুর সহ বিভিন্ন উপজেলার আম বাগানগুলোর গাছে গাছে এখন মুকুলের মৌ মৌ গন্ধ।
ঠাকুরগাঁও খিড়সাপাতি, মোহনা, রাজভোগ, রুপালি, আম্রপালি, ল্যাংড়া, গোপাল ভোগ, সূর্যাপুরী, আসিনিয়া, ফজলি, চিনি ফজলি,
মিশ্রিভোগসহ দেশি জাতের আমের মুকুলে ভরে গেছে আম বাগানগুলো। প্রতি মৌসুমে এ জেলার আম বিক্রি থেকে অর্জিত হয় গড়ে ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকা।
বৈশাখ মাসে আম পাকা শুরু হয় এবং আশ্বিন ও কার্তিক মাসের শেষ পর্যন্ত আম পাওয়া যায়। এরই মধ্যে আম বাগান নিয়ে বেচা-কেনা শুরু হয়েছে। ৬ মাস যাবত এ ব্যবসা চলবে। আগাম বিক্রি হচ্ছে অনেক আম বাগান। বাগান মলিকরা জানান, আমের ভালো ফলন এবং রং ঠিক রাখার জন্য এখন থেকে গাছের গোড়ায় পানি দিচ্ছেন।
মুকুল থেকে গুটি হলে ভিটামিন রিপকট স্প্রে করা হবে বলে তারা জানান। মুকুলে যাতে কোনো ছত্রাক জাতীয় রোগবালাই না হয় এ জন্য কীটনাশক স্প্রে করে পরিচর্যা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। আমচাষি পিরগঞ্জ এলাকার সুমন জানান, পুরাপুরি সকল গাছে মুকুল আসেনি।
কয়েকদিনের মধ্যেই মুকুল আসবে। ঠাকুরগাঁও জেলার কৃষি বৃধ আফতাব হোসেন জানায়, ঠাকুরগাঁও আবহাওয়া ও মাটি আম চাষের জন্য উপযোগী। উল্লেখ্য, আম ও লিচুর জন্য বিখ্যাত ঠাকুগাঁও ২১টি সদর উপজেলায় ছোট বড় মিলে ৫০৮৮টি আম বাগানে প্রায় তিন লাখ আম গাছ রয়েছে। তবে দিন দিন লাভের কারণে বাগান ও আমগাছ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ঠাকুরগাঁয়ে গাছে গাছে আমের মুকুলের সমারোহ
ঋতুরাজ বসন্তে প্রকৃতির নিয়মে আমের গাছে গাছে এখন মুকুলের সবুজ সমারোহ। যেদিকে চোখ যায় গাছে গাছে শুধু মুকুলের সমারোহ।
বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে বাগান মালিকরা আশা করছেন। এখনই ঠাকুরগাঁও অঞ্চলে শতকরা ৫০ভাগ আমগাছে মুকুল এসেছে। ফাল্গুন মাস শুরুর সঙ্গে সঙ্গে ঠাকুরগাঁও সদর, সালন্দর, আউলিয়াপুর, মোহাম্মাদপুর সহ বিভিন্ন উপজেলার আম বাগানগুলোর গাছে গাছে এখন মুকুলের মৌ মৌ গন্ধ।
ঠাকুরগাঁও খিড়সাপাতি, মোহনা, রাজভোগ, রুপালি, আম্রপালি, ল্যাংড়া, গোপাল ভোগ, সূর্যাপুরী, আসিনিয়া, ফজলি, চিনি ফজলি,
মিশ্রিভোগসহ দেশি জাতের আমের মুকুলে ভরে গেছে আম বাগানগুলো। প্রতি মৌসুমে এ জেলার আম বিক্রি থেকে অর্জিত হয় গড়ে ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকা।
বৈশাখ মাসে আম পাকা শুরু হয় এবং আশ্বিন ও কার্তিক মাসের শেষ পর্যন্ত আম পাওয়া যায়। এরই মধ্যে আম বাগান নিয়ে বেচা-কেনা শুরু হয়েছে। ৬ মাস যাবত এ ব্যবসা চলবে। আগাম বিক্রি হচ্ছে অনেক আম বাগান। বাগান মলিকরা জানান, আমের ভালো ফলন এবং রং ঠিক রাখার জন্য এখন থেকে গাছের গোড়ায় পানি দিচ্ছেন।
মুকুল থেকে গুটি হলে ভিটামিন রিপকট স্প্রে করা হবে বলে তারা জানান। মুকুলে যাতে কোনো ছত্রাক জাতীয় রোগবালাই না হয় এ জন্য কীটনাশক স্প্রে করে পরিচর্যা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। আমচাষি পিরগঞ্জ এলাকার সুমন জানান, পুরাপুরি সকল গাছে মুকুল আসেনি।
কয়েকদিনের মধ্যেই মুকুল আসবে। ঠাকুরগাঁও জেলার কৃষি বৃধ আফতাব হোসেন জানায়, ঠাকুরগাঁও আবহাওয়া ও মাটি আম চাষের জন্য উপযোগী। উল্লেখ্য, আম ও লিচুর জন্য বিখ্যাত ঠাকুগাঁও ২১টি সদর উপজেলায় ছোট বড় মিলে ৫০৮৮টি আম বাগানে প্রায় তিন লাখ আম গাছ রয়েছে। তবে দিন দিন লাভের কারণে বাগান ও আমগাছ বৃদ্ধি পাচ্ছে।