লালমনিরহাটে শ্বশুর বাড়ির নির্যাতনে জামাতার মৃত্যু আটক-১
https://www.obolokon24.com/2020/02/lalmonirhat_22.html
নূর আলমগীর অনু, লালমনিরহাট-
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে শ্বশুর বাড়ির নির্যাতনে জামাতার মৃত্যুর ঘটেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২০ শে ফেব্রুয়ারী ( বৃহস্পতিবার) দুপুরে উপজেলার মদাতী ইউনিয়নের নছিম মিয়ার স্কুল নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, মদাতী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম মুন্সির মেয়ে শারমিন বেগম (২০)এর সহিত একই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা আনারুল ইসলামের পুত্র মোসলেম উদ্দিন (২৩) এর সহিত ২ বছর পূর্বে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই মোসলেম উদ্দিন তার স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে বসবাস করত। হঠাৎ স্বামী স্ত্রী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজনের সহিত মোসলেম উদ্দিনের ঝগড়া হয়।
এতে শ্বশুরবাড়ির লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে মোসলেম উদ্দিনকে নির্যাতন করে অটোরিক্সাযোগে ইউনিয়নের দফাদার সুরজিৎ এবং ৯ নং ওয়ার্ডের গ্রামপুলিশ শাহিন মারফত ছেলের দাদার বাড়িতে পৌঁছে দেয়।
জামাতা মোসলেম উদ্দিন বাড়িতে আসার পর স্থানীয় চামটারহাট-বাজারে পল্লী চিকিৎসক জিন্নাহর মাধ্যমে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেন।
এবং রাতে কোন কিছু না খেয়ে দাদার বাড়িতে ঘুমিয়ে পড়লে পরদিন তার মৃত্যু ঘটে।
এ বিষয়ে মদাতী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের গ্রামপুলিশ সাহিন মৃত জামাতা মোসলেম উদ্দিনকে বাড়িতে নিয়ে আসার কথা স্বীকার করেন। তবে স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ গ্রামপুলিশ সুরজিৎ এবং শাহিন উভয়েই এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত।
স্থানীয় জেনারুল ইসলাম(৩২) জানান, ছেলেকে যেভাবে মারধর করেছে এতে বুঝা যায় এটি একটি পরিকল্পিত মার্ডার।
ছেলের বাবা আনারুল ইসলাম বলেন, ঘটনার একদিন আগে আমাকে মুঠোফোনে মেয়ের মা ও ছেলের স্ত্রী আমাকে জানান, আনারুল তুই এসে তোর ছেলের লাশ নিয়ে যা। আর পরদিনই আমি আমার ছেলের মৃত্যুর সংবাদ শুনে টাঙ্গাইল হতে আমি বাড়িতে ছুটে আসি। এবং কালীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।
সরেজমিনে মেয়ের পরিবারের কোন লোকজন কে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। স্থানীয় লোকজনের দাবী মৃত্যুর খবর শুনেই তারা পলাতক রয়েছেন।
এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানা সুত্রে জানা গেছে, বাদির লিখিত অভিযোগ পেয়ে ৩০২/৩৪ ধারা পেনাল কোড রুজু করা হয়েছে। এবং এ ঘটনায় ঐদিন একজন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ছেলের লাশ পোস্ট মর্টেমের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে শ্বশুর বাড়ির নির্যাতনে জামাতার মৃত্যুর ঘটেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২০ শে ফেব্রুয়ারী ( বৃহস্পতিবার) দুপুরে উপজেলার মদাতী ইউনিয়নের নছিম মিয়ার স্কুল নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, মদাতী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম মুন্সির মেয়ে শারমিন বেগম (২০)এর সহিত একই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা আনারুল ইসলামের পুত্র মোসলেম উদ্দিন (২৩) এর সহিত ২ বছর পূর্বে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই মোসলেম উদ্দিন তার স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে বসবাস করত। হঠাৎ স্বামী স্ত্রী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজনের সহিত মোসলেম উদ্দিনের ঝগড়া হয়।
এতে শ্বশুরবাড়ির লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে মোসলেম উদ্দিনকে নির্যাতন করে অটোরিক্সাযোগে ইউনিয়নের দফাদার সুরজিৎ এবং ৯ নং ওয়ার্ডের গ্রামপুলিশ শাহিন মারফত ছেলের দাদার বাড়িতে পৌঁছে দেয়।
জামাতা মোসলেম উদ্দিন বাড়িতে আসার পর স্থানীয় চামটারহাট-বাজারে পল্লী চিকিৎসক জিন্নাহর মাধ্যমে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেন।
এবং রাতে কোন কিছু না খেয়ে দাদার বাড়িতে ঘুমিয়ে পড়লে পরদিন তার মৃত্যু ঘটে।
এ বিষয়ে মদাতী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের গ্রামপুলিশ সাহিন মৃত জামাতা মোসলেম উদ্দিনকে বাড়িতে নিয়ে আসার কথা স্বীকার করেন। তবে স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ গ্রামপুলিশ সুরজিৎ এবং শাহিন উভয়েই এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত।
স্থানীয় জেনারুল ইসলাম(৩২) জানান, ছেলেকে যেভাবে মারধর করেছে এতে বুঝা যায় এটি একটি পরিকল্পিত মার্ডার।
ছেলের বাবা আনারুল ইসলাম বলেন, ঘটনার একদিন আগে আমাকে মুঠোফোনে মেয়ের মা ও ছেলের স্ত্রী আমাকে জানান, আনারুল তুই এসে তোর ছেলের লাশ নিয়ে যা। আর পরদিনই আমি আমার ছেলের মৃত্যুর সংবাদ শুনে টাঙ্গাইল হতে আমি বাড়িতে ছুটে আসি। এবং কালীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।
সরেজমিনে মেয়ের পরিবারের কোন লোকজন কে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। স্থানীয় লোকজনের দাবী মৃত্যুর খবর শুনেই তারা পলাতক রয়েছেন।
এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানা সুত্রে জানা গেছে, বাদির লিখিত অভিযোগ পেয়ে ৩০২/৩৪ ধারা পেনাল কোড রুজু করা হয়েছে। এবং এ ঘটনায় ঐদিন একজন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ছেলের লাশ পোস্ট মর্টেমের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।