কুড়িগ্রামে অগ্নিকান্ডে তিন পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত
https://www.obolokon24.com/2020/02/kurigram_29.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ
কুড়িগ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে নিঃস্ব হয়ে পরেছে তিনটি পরিবার। শুক্রবার সকাল দশটার দিকে জেলার কচাকাটা থানার কেদার ইউনিয়নের টেপারকুটি গ্রামে রান্না ঘরের আগুন থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি ঘটেছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার।
ভয়াবহ এ অগ্নিকান্ডে তিনটি পরিবারের হইবর মন্ডলের আশি হাজার টাকাসহ পাঁচটি টিনের ঘর ও আসবাবপত্র, রশিদের তিনটি ঘরসহ আসবাবপত্র ও খাইরুলের দু’টি ঘর ও ঘরের আসবাবপত্রসহ প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বলেও জানায় তারা। অগ্নিকান্ডের ঘটনায় সব মিলে প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হইবর মন্ডল জানান, পড়নের কাপড় ছাড়া কিছু নাই। আগুনে সব ছাই কইরা দিছে। খাওয়ার মতো কিছুই নাই। এ অবস্থায় বৌ বাচ্চা নিয়া কই দাঁড়ামু ভেবে কূল পাই না। একই অবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত খাইরুল ও রশিদের। অগ্নিকান্ডের পরবর্তীতে পরিবারগুলোর সাহায্যার্থে কী পদক্ষেপ নিয়েছেন জানতে চাইলে কেদার ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, এ বিষয়ে আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলেছি। আমি সেখানে যাইতেছি এবং তাদের কিছু দিয়ে আসব। তারপর আবেদন করে তাদের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কুড়িগ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে নিঃস্ব হয়ে পরেছে তিনটি পরিবার। শুক্রবার সকাল দশটার দিকে জেলার কচাকাটা থানার কেদার ইউনিয়নের টেপারকুটি গ্রামে রান্না ঘরের আগুন থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি ঘটেছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার।
ভয়াবহ এ অগ্নিকান্ডে তিনটি পরিবারের হইবর মন্ডলের আশি হাজার টাকাসহ পাঁচটি টিনের ঘর ও আসবাবপত্র, রশিদের তিনটি ঘরসহ আসবাবপত্র ও খাইরুলের দু’টি ঘর ও ঘরের আসবাবপত্রসহ প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বলেও জানায় তারা। অগ্নিকান্ডের ঘটনায় সব মিলে প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হইবর মন্ডল জানান, পড়নের কাপড় ছাড়া কিছু নাই। আগুনে সব ছাই কইরা দিছে। খাওয়ার মতো কিছুই নাই। এ অবস্থায় বৌ বাচ্চা নিয়া কই দাঁড়ামু ভেবে কূল পাই না। একই অবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত খাইরুল ও রশিদের। অগ্নিকান্ডের পরবর্তীতে পরিবারগুলোর সাহায্যার্থে কী পদক্ষেপ নিয়েছেন জানতে চাইলে কেদার ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, এ বিষয়ে আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলেছি। আমি সেখানে যাইতেছি এবং তাদের কিছু দিয়ে আসব। তারপর আবেদন করে তাদের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।