কিশোরগঞ্জে চলাচলের অনুপোযোগী দুই কিলোমিটার গ্রামীণ সড়ক
https://www.obolokon24.com/2020/02/kisargang_26.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের বাংলাবাজার থেকে সুরঙ্গের বাজার এবং তারাগঞ্জ উপজেলার শেষ সীমানা পর্যন্ত ২ কিলোমিটার গ্রামীণ সড়ক চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। সড়কটিতে হাঁটু পরিমান ধুলো বালি জমে থাকার কারনে চলাচলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন দুই উপজেলার হাজার হাজার মানুষ।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের বাংলাবাজার থেকে সুরঙ্গের বাজার হয়ে ওই সড়কটি ব্যবহার করে মানুষজন খুব সহজে তারাগঞ্জ হাটে যেতে পারে।
পাশাপাশি সুরঙ্গের বাজার, বাংলাবাজার,দক্ষিন সিঙ্গেরগাড়ী, নয়াপাড়া এবং তারাগঞ্জ উপজেলার হাজার হাজার মানুষ ওই সড়ক দিয়ে রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া উপজেলার পিকনিক স্পট ভিন্নজগতে যাতায়াত করে থাকে। এছাড়াও সড়কটি দিয়ে এলাকার কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্য নিয়ে প্রতি সোমবার এবং শুক্রবার তারাগঞ্জ হাটে এবং শনিবার এবং বুধবার কিশোরগঞ্জ হাটে ভ্যানে করে মালামাল নিয়ে যায়।
সুরঙ্গের বাজার গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল আউয়াল, রহমত আলী, এমদাদুল হক, পথচারী সিরাজুল মিয়াসহ অনেকেই বলেন, সড়কটিকে হাঁটু পরিমান ধুলোবালি জমে থাকার কারনে মালামাল আনা নেয়াসহ চলাচলে সমস্যার শেষ নেই। সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় জরুরী কোন রোগী নিয়ে উপজেলা হাসপাতালে যাওয়ার সময়।
মাগুড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহামুদুল হাসান শিহাব মিয়া বলেন, ওই সড়কটি দিয়ে চলাচলে এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
উপজেলা প্রকৌশলী মজিদুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ওই সড়কটি পাকা করনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ উপজেলার মাগুড়া ইউনিয়নের বাংলাবাজার থেকে সুরঙ্গের বাজার হয়ে ওই সড়কটি ব্যবহার করে মানুষজন খুব সহজে তারাগঞ্জ হাটে যেতে পারে।
পাশাপাশি সুরঙ্গের বাজার, বাংলাবাজার,দক্ষিন সিঙ্গেরগাড়ী, নয়াপাড়া এবং তারাগঞ্জ উপজেলার হাজার হাজার মানুষ ওই সড়ক দিয়ে রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া উপজেলার পিকনিক স্পট ভিন্নজগতে যাতায়াত করে থাকে। এছাড়াও সড়কটি দিয়ে এলাকার কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্য নিয়ে প্রতি সোমবার এবং শুক্রবার তারাগঞ্জ হাটে এবং শনিবার এবং বুধবার কিশোরগঞ্জ হাটে ভ্যানে করে মালামাল নিয়ে যায়।
সুরঙ্গের বাজার গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল আউয়াল, রহমত আলী, এমদাদুল হক, পথচারী সিরাজুল মিয়াসহ অনেকেই বলেন, সড়কটিকে হাঁটু পরিমান ধুলোবালি জমে থাকার কারনে মালামাল আনা নেয়াসহ চলাচলে সমস্যার শেষ নেই। সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় জরুরী কোন রোগী নিয়ে উপজেলা হাসপাতালে যাওয়ার সময়।
মাগুড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহামুদুল হাসান শিহাব মিয়া বলেন, ওই সড়কটি দিয়ে চলাচলে এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
উপজেলা প্রকৌশলী মজিদুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ওই সড়কটি পাকা করনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।