সুন্দরগঞ্জের অদক্ষ চালক দ্বারা চলছে ট্রাক্টর ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে রাস্তাঘাট
https://www.obolokon24.com/2020/02/gaibandha.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি: গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সড়ক ও মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ট্রাক্টর ও ব্যাটারি চালিত অটোবাইক ও অটোভ্যান। ফলে প্রায় ঘটছে দুর্ঘটনা, প্রতি মুহূর্তে আতঙ্কে থাকে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের অভিভাবগণ। প্রতিদিন এই অবৈধ যানবাহন থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে অসৎ কিছু আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। আর পকেট ভারি করছে প্রভাবশালী ও অসাধু ব্যক্তিরা। প্রতিদিন কাক ডাকা ভোর হতে গভীর রাত পর্যন্ত গ্রাম থেকে শুরু করে সড়ক ও মহাসড় এবং শহরের ব্যস্ততম রাস্তায় এই যন্ত্রদানব অবৈধ ট্রাক্টর স্বগৌরবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। চালকের লাইসেন্স তো দূরের কথা চালানোর নেই কোনো অভিজ্ঞতা।
কিশোরদের দিয়ে চালানো হচ্ছে এসব কাঁকড়া নামক ট্রাক্টর। আইন অমান্য করে এসব কাঁকড়া চলাচলের ফলে একদিকে যেমন জীবন হারাচ্ছে পথচারী, সেই সাথে নষ্ট হচ্ছে সরকারের কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রাস্তা। ট্রাক্টর ও ব্যাটারি চালিত অটোবাইক সড়ক ও মহাসড়কে চলাচলের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও এ যন্ত্রদানবের চালকরা তা মানছেই না। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর, চন্ডিপুর, কাপাসিয়া, শ্রীপুর, বেলকা, তারাপুর ইউনিয়নের তিস্তা নদীর ধার থেকে অবৈধভাবে ট্রাক্টর দিয়ে সরকারি আদেশ অমান্য করে বালি ও মাটি নিয়ে যাচ্ছে অসাধু প্রভাবশালী মহল। এতে আগামী বর্ষা মৌসুমে তিস্তার ভয়াবহ ভাঙ্গন দেখা দিতে পারে। প্রশাসনের লোকজন দেখিয়াও না দেখার ভান করছে বলে সচেতন মহল মনে করেন। যদি এ যন্ত্রদানবকে থামানো না যায় তাহলে মৃত্যুর মিছিল এবং পঙ্গু মানুষের সারি আরও দীর্ঘ হবে।
কিশোরদের দিয়ে চালানো হচ্ছে এসব কাঁকড়া নামক ট্রাক্টর। আইন অমান্য করে এসব কাঁকড়া চলাচলের ফলে একদিকে যেমন জীবন হারাচ্ছে পথচারী, সেই সাথে নষ্ট হচ্ছে সরকারের কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রাস্তা। ট্রাক্টর ও ব্যাটারি চালিত অটোবাইক সড়ক ও মহাসড়কে চলাচলের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও এ যন্ত্রদানবের চালকরা তা মানছেই না। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর, চন্ডিপুর, কাপাসিয়া, শ্রীপুর, বেলকা, তারাপুর ইউনিয়নের তিস্তা নদীর ধার থেকে অবৈধভাবে ট্রাক্টর দিয়ে সরকারি আদেশ অমান্য করে বালি ও মাটি নিয়ে যাচ্ছে অসাধু প্রভাবশালী মহল। এতে আগামী বর্ষা মৌসুমে তিস্তার ভয়াবহ ভাঙ্গন দেখা দিতে পারে। প্রশাসনের লোকজন দেখিয়াও না দেখার ভান করছে বলে সচেতন মহল মনে করেন। যদি এ যন্ত্রদানবকে থামানো না যায় তাহলে মৃত্যুর মিছিল এবং পঙ্গু মানুষের সারি আরও দীর্ঘ হবে।