ডোমারে অসহায় ছলেমানকে সহায়তা দিলেন পিআইও জিয়াউর রহমান।
https://www.obolokon24.com/2020/02/domar_60.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার-
নীলফামারীর ডোমারে মানবেতর জীবন যাপনকারী অসহায় ছলেমানের পাশে দাড়িয়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান।
গত সপ্তাহে “ডোমারে অসহায় ছলেমানের মানবেতর জীবন যাপন, যেন দেখার কেউ নেই” এমন সংবাদটি বিভিন্ন অনলাইন পোর্টাল ও পত্রিকায় প্রচার করা হয়। বিষয়টি দৃষ্টি গোচর হয় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমানের। সোমবার (১৭ফেব্রুয়ারী) দুপুরে সাংবাদিককে অফিসে ডেকে নিয়ে সরকারের বরাদ্দ থেকে একটি শুকনো খাবারের প্যাকেট যাতে চাউল, ডাল, চিনি, চিড়া, তেল, লবন, লুডুস ছিল। অপর দিকে নিজস্ব অর্থায়নে ডেরবান (১৫) পিচ টিন কিনে দেয় ঘড় নির্মানের জন্য। কর্মকর্তার পক্ষ থেকে অফিস সহকারী তরুন কুমার রায় ছলেমানের বাড়ীতে গিয়ে তার হাতে টিন ও শুকনা খাবারে প্যাকেট তুলে দেন। সে সময় ছলেমান আবেগে বাদ্রুত হয়ে পড়ে। এর আগে সংবাদ প্রকাশের পরদিন ডোমার সরকারী কলেজের সাবেক ভিপি ও জাপা’র উপজেলা শাখার আহবায়ক আসাদুজ্জামান চয়ন এক বান টিন ও বোড়াগাড়ী ইউপি সদস্য হাচানুর রহমান ১৫টি বাঁশ প্রদান করেন। তা দিয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় তারা ঘড়টির নির্মান কাজ শুরু করে। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার টিন দিয়ে ঘড়ের ব্যড়ার কাজ সম্পন্ন হবে বলে ছলেমান আশা করেন। শুধুমাত্র ঔষধ ও খাবারের ব্যবস্থা হলে বাকী জীবনটা সুন্দর ভাবে কাটাতে পারবে। উল্লেখ্য- ছলেমান আলী (৭০) উক্ত এলাকার মৃত সমাজ উদ্দিনের ছেলে। সে নিঃসস্তানের বোঝা নিয়ে উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ডোমার চিলাহাটি সড়ক সংলগ্ন বাগডোকরা মিস্ত্রিপাড়া ভালের কুড়া নামক ব্রীজের পার্শ্বে ভাঙ্গাচুড়া ঘড়টিতে বসবাস করে। গত ৩বছর পূর্বে তার স্ত্রী মৃত্যু বরণ করায় নিঃসঙ্গ অবস্থায় এক চালা টিন দিয়ে প্লাষ্টিকের বেড়া লাগিয়ে বসবাস করছে।
নীলফামারীর ডোমারে মানবেতর জীবন যাপনকারী অসহায় ছলেমানের পাশে দাড়িয়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান।
গত সপ্তাহে “ডোমারে অসহায় ছলেমানের মানবেতর জীবন যাপন, যেন দেখার কেউ নেই” এমন সংবাদটি বিভিন্ন অনলাইন পোর্টাল ও পত্রিকায় প্রচার করা হয়। বিষয়টি দৃষ্টি গোচর হয় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমানের। সোমবার (১৭ফেব্রুয়ারী) দুপুরে সাংবাদিককে অফিসে ডেকে নিয়ে সরকারের বরাদ্দ থেকে একটি শুকনো খাবারের প্যাকেট যাতে চাউল, ডাল, চিনি, চিড়া, তেল, লবন, লুডুস ছিল। অপর দিকে নিজস্ব অর্থায়নে ডেরবান (১৫) পিচ টিন কিনে দেয় ঘড় নির্মানের জন্য। কর্মকর্তার পক্ষ থেকে অফিস সহকারী তরুন কুমার রায় ছলেমানের বাড়ীতে গিয়ে তার হাতে টিন ও শুকনা খাবারে প্যাকেট তুলে দেন। সে সময় ছলেমান আবেগে বাদ্রুত হয়ে পড়ে। এর আগে সংবাদ প্রকাশের পরদিন ডোমার সরকারী কলেজের সাবেক ভিপি ও জাপা’র উপজেলা শাখার আহবায়ক আসাদুজ্জামান চয়ন এক বান টিন ও বোড়াগাড়ী ইউপি সদস্য হাচানুর রহমান ১৫টি বাঁশ প্রদান করেন। তা দিয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় তারা ঘড়টির নির্মান কাজ শুরু করে। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার টিন দিয়ে ঘড়ের ব্যড়ার কাজ সম্পন্ন হবে বলে ছলেমান আশা করেন। শুধুমাত্র ঔষধ ও খাবারের ব্যবস্থা হলে বাকী জীবনটা সুন্দর ভাবে কাটাতে পারবে। উল্লেখ্য- ছলেমান আলী (৭০) উক্ত এলাকার মৃত সমাজ উদ্দিনের ছেলে। সে নিঃসস্তানের বোঝা নিয়ে উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ডোমার চিলাহাটি সড়ক সংলগ্ন বাগডোকরা মিস্ত্রিপাড়া ভালের কুড়া নামক ব্রীজের পার্শ্বে ভাঙ্গাচুড়া ঘড়টিতে বসবাস করে। গত ৩বছর পূর্বে তার স্ত্রী মৃত্যু বরণ করায় নিঃসঙ্গ অবস্থায় এক চালা টিন দিয়ে প্লাষ্টিকের বেড়া লাগিয়ে বসবাস করছে।