এসএসসি পরীক্ষার্থী তৃষ্ণার আত্মহত্যা॥ ডোমারে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের তদন্ত দল
https://www.obolokon24.com/2020/02/domar_5.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টার-
নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষার্থী তৃষ্ণা রায়ের আত্নহত্যার ঘটনা নিয়ে তদন্ত করেছে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের তিন সদস্যের একটি তদন্ত দল।
মঙ্গলবার(৪ ফেব্রুয়ারি/২০২০) সকাল ১১টা হতে দুপুর দুইটা পর্যন্ত তদন্ত দলটি উপজেলার মাহিগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক, কর্মচারী, ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর সাথে সরাসরি কথা বলেন। এ সময় সহপাঠি ও অভিভাবকরা তৃষ্ণা রায়ের আত্মহত্যাকে প্ররোচনা আখ্যা দিয়ে প্রধান শিক্ষকের বিচার দাবী করেন।
তদন্ত দলের নেতৃত্ব দেন শিক্ষা বোর্ডটির বিদ্যালয় পরিদর্শক আবু হেনা মোস্তফা কামাল। অপর দুই সদস্যরা হলেন, বোর্ডের উপ-সচিব আব্দুর রাজ্জাক ও সহকারী কলেজ পরিদর্শক আব্দুল মান্নান।
তদন্ত টিমের প্রধান উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান, সর্ব্বোচ গুরুত্ব দিয়ে এখানে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড তদন্ত করতে আমাদের পাঠিয়েছে। আমরা আগামী দুইদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিকট দাখিল করবো।
প্রকাশ থাকে যে ওই স্কুলের বানিজ্য বিভাগের পরীক্ষার্থী ও উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নে আট নম্বর ওয়ার্ডের দোদিপাড়া গ্রামের দিনমজুর দুলাল রায়ের মেয়ে- তৃষ্ণা রায়(১৫) এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে বানিজ্য বিভাগ হতে ফরম পুরন করেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ২৮ জানুয়ারী প্রবেশপত্র বিতরনের শেষ দিন ছিল। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ সেটি পরীক্ষার আগের দিন রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পরীক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়। এ জন্য বাড়তি দুইশত করে টাকাও নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া তৃষ্ণা রায় কে তার বানিজ্য বিভাগের প্রবেশ না দিয়ে প্রদান করা হয় মানবিক বিভাগের প্রবেশপত্র। বানিজ্য বিভাগের প্রবেশ পত্র না পাওয়ায় তৃষ্ণা প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম কাছে গেলে তৃষ্ণা রায়কে গালমন্দ করে তাড়িয়ে দেয় প্রধান শিক্ষক। সে নিজবাড়ি ফিরে গিয়ে ওই দিন বিকালে নিজবাড়িতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্নহত্যা করে। ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় শুরু হয় বিক্ষোভ। ডোমার ইউএনও ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। এ ঘটনায় জেলা শিক্ষা অফিস ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পৃথক দুইটি তদন্ত টিম গঠন করে তদন্ত করছে। এ অবস্থায় এসএসসি পরীক্ষার দিন সোমবার(৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পরীক্ষা শেষে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে প্রধান শিক্ষকের বিচার দাবি করে। #
নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষার্থী তৃষ্ণা রায়ের আত্নহত্যার ঘটনা নিয়ে তদন্ত করেছে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের তিন সদস্যের একটি তদন্ত দল।
মঙ্গলবার(৪ ফেব্রুয়ারি/২০২০) সকাল ১১টা হতে দুপুর দুইটা পর্যন্ত তদন্ত দলটি উপজেলার মাহিগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক, কর্মচারী, ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর সাথে সরাসরি কথা বলেন। এ সময় সহপাঠি ও অভিভাবকরা তৃষ্ণা রায়ের আত্মহত্যাকে প্ররোচনা আখ্যা দিয়ে প্রধান শিক্ষকের বিচার দাবী করেন।
তদন্ত দলের নেতৃত্ব দেন শিক্ষা বোর্ডটির বিদ্যালয় পরিদর্শক আবু হেনা মোস্তফা কামাল। অপর দুই সদস্যরা হলেন, বোর্ডের উপ-সচিব আব্দুর রাজ্জাক ও সহকারী কলেজ পরিদর্শক আব্দুল মান্নান।
তদন্ত টিমের প্রধান উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান, সর্ব্বোচ গুরুত্ব দিয়ে এখানে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড তদন্ত করতে আমাদের পাঠিয়েছে। আমরা আগামী দুইদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিকট দাখিল করবো।
প্রকাশ থাকে যে ওই স্কুলের বানিজ্য বিভাগের পরীক্ষার্থী ও উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নে আট নম্বর ওয়ার্ডের দোদিপাড়া গ্রামের দিনমজুর দুলাল রায়ের মেয়ে- তৃষ্ণা রায়(১৫) এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে বানিজ্য বিভাগ হতে ফরম পুরন করেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ২৮ জানুয়ারী প্রবেশপত্র বিতরনের শেষ দিন ছিল। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ সেটি পরীক্ষার আগের দিন রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পরীক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়। এ জন্য বাড়তি দুইশত করে টাকাও নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া তৃষ্ণা রায় কে তার বানিজ্য বিভাগের প্রবেশ না দিয়ে প্রদান করা হয় মানবিক বিভাগের প্রবেশপত্র। বানিজ্য বিভাগের প্রবেশ পত্র না পাওয়ায় তৃষ্ণা প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম কাছে গেলে তৃষ্ণা রায়কে গালমন্দ করে তাড়িয়ে দেয় প্রধান শিক্ষক। সে নিজবাড়ি ফিরে গিয়ে ওই দিন বিকালে নিজবাড়িতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্নহত্যা করে। ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় শুরু হয় বিক্ষোভ। ডোমার ইউএনও ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। এ ঘটনায় জেলা শিক্ষা অফিস ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পৃথক দুইটি তদন্ত টিম গঠন করে তদন্ত করছে। এ অবস্থায় এসএসসি পরীক্ষার দিন সোমবার(৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পরীক্ষা শেষে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে প্রধান শিক্ষকের বিচার দাবি করে। #