পার্বতীপুরে অবৈধ গাইড ও নোট বইয়ের জমজমাট ব্যবসা
https://www.obolokon24.com/2020/02/dinajpur_94.html
এম এ আলম বাবলু, পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে সরকার ঘোষিত অবৈধ গাইড ও নোট বই বিক্রয়ের রমরমা ব্যবসা করছে পুস্তক ব্যবসায়ীরা। উপজেলার পৌরসভাসহ ১০ ইউনিয়নের প্রায় ১শতাধিক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এসব গাইড ও নোট বই বিক্রয় করছে পার্বতীপুর উপজেলার বিভিন্ন পুস্তক ব্যবসায়ীরা। একাধিক অভিভাবক জানান, সরকারী বই প্রদানের পর থেকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকরা বিভিন্ন প্রকাশনার নিষিদ্ধ ঘোষিত এসব নোট ও গাইড বই প্রকাশনাদের সাথে টাকার চুক্তি ভিত্তিতে এসব বই কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রোস্তম নগর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের একাধিক অভিভাবক জানান, সরকার প্রদত্ত ব্যাকরণ ও গ্রামার ছাড়াও বিভিন্ন প্রকাশনার গাইড ও নোট বই কেনার জন্য শিক্ষার্থীদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয়েছে বুকলিষ্ট।
সেখানে পাঞ্জেরী পাবলিকেশন লিঃ, লেকচার পাবলিকেশন লিঃ, এ্যাডভান্স পাবলিকেশন লিঃ, কাজল ব্রাদার্স পাবলিকেশন লিঃ ও ক্যাপ্টেন পাবলিকেশন লিঃ সহ একাধিক প্রকাশনার বইয়ের নাম রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বই ব্যবসায়ী জানান, ৫০ হাজার হতে ১লাখ পর্যন্ত প্রধান শিক্ষকদের দিয়ে এসব অবৈধ বই নতুন শিক্ষার্থীদের কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে। এদিকে অভিযোগের বিষয়টি মুঠোফোনে জানতে চাইলে রোস্তম নগর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ কুমার জানান, আমার বিদ্যালয়ে এসব কোন বই কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে না। তবে শিক্ষার্থীদের দেয়া বুকলিষ্ট এর ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি এর কোন সদুত্তর দিতে পারেন নি। এভাবেই উপজেলার প্রায় প্রতিটি বিদ্যালয়ে চলছে অবৈধ গাইড ও নোট বইয়ের রমরমা ব্যবসা। এ ধরনের অভিযোগের ভিত্তিতে গত ১৫/০১/২০২০ তারিখে ভ্রাম্যমান আদালত পার্বতীপুর শহরের তুষার লাইব্রেরীতে অবৈধ বই ধরতে গেলে দোকান মালিকের পক্ষে সবুজ মহামান্য হাইকোর্ট একটি রিট ধরিয়ে দেন সহকরী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট আবু তাহের মোঃ সামসুজ্জামানকে। এর পর থেকে এর ধরনের আর কোন অভিযান পরিচালিত হচ্ছে না। তবে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আবু তাহের মোঃ সামসুজ্জামান বলেন, অভিযান পরিচালনা কালে মহামান্য হাই কোটের একটি রিটের কাগজ আমাকে দেওয়া হয়েছে। সেটির সত্যতা যাচাই করে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মেরাজুল ইসলাম বলেন, পৌর এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নিয়ে সম্প্রতি আলোচনা করা হয়েছে। অবৈধ কোন বই কিনতে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করা যাবেনা বলেও তিনি জানান।
এ দিকে, নিষিদ্ধ ঘোষিত গাইড ও নোট বই বিক্রয়ের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহনাজ মিথুন মুন্নী বলেন, বিষয়টি সত্য হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে সরকার ঘোষিত অবৈধ গাইড ও নোট বই বিক্রয়ের রমরমা ব্যবসা করছে পুস্তক ব্যবসায়ীরা। উপজেলার পৌরসভাসহ ১০ ইউনিয়নের প্রায় ১শতাধিক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এসব গাইড ও নোট বই বিক্রয় করছে পার্বতীপুর উপজেলার বিভিন্ন পুস্তক ব্যবসায়ীরা। একাধিক অভিভাবক জানান, সরকারী বই প্রদানের পর থেকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকরা বিভিন্ন প্রকাশনার নিষিদ্ধ ঘোষিত এসব নোট ও গাইড বই প্রকাশনাদের সাথে টাকার চুক্তি ভিত্তিতে এসব বই কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রোস্তম নগর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের একাধিক অভিভাবক জানান, সরকার প্রদত্ত ব্যাকরণ ও গ্রামার ছাড়াও বিভিন্ন প্রকাশনার গাইড ও নোট বই কেনার জন্য শিক্ষার্থীদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয়েছে বুকলিষ্ট।
সেখানে পাঞ্জেরী পাবলিকেশন লিঃ, লেকচার পাবলিকেশন লিঃ, এ্যাডভান্স পাবলিকেশন লিঃ, কাজল ব্রাদার্স পাবলিকেশন লিঃ ও ক্যাপ্টেন পাবলিকেশন লিঃ সহ একাধিক প্রকাশনার বইয়ের নাম রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বই ব্যবসায়ী জানান, ৫০ হাজার হতে ১লাখ পর্যন্ত প্রধান শিক্ষকদের দিয়ে এসব অবৈধ বই নতুন শিক্ষার্থীদের কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে। এদিকে অভিযোগের বিষয়টি মুঠোফোনে জানতে চাইলে রোস্তম নগর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ কুমার জানান, আমার বিদ্যালয়ে এসব কোন বই কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে না। তবে শিক্ষার্থীদের দেয়া বুকলিষ্ট এর ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি এর কোন সদুত্তর দিতে পারেন নি। এভাবেই উপজেলার প্রায় প্রতিটি বিদ্যালয়ে চলছে অবৈধ গাইড ও নোট বইয়ের রমরমা ব্যবসা। এ ধরনের অভিযোগের ভিত্তিতে গত ১৫/০১/২০২০ তারিখে ভ্রাম্যমান আদালত পার্বতীপুর শহরের তুষার লাইব্রেরীতে অবৈধ বই ধরতে গেলে দোকান মালিকের পক্ষে সবুজ মহামান্য হাইকোর্ট একটি রিট ধরিয়ে দেন সহকরী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট আবু তাহের মোঃ সামসুজ্জামানকে। এর পর থেকে এর ধরনের আর কোন অভিযান পরিচালিত হচ্ছে না। তবে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আবু তাহের মোঃ সামসুজ্জামান বলেন, অভিযান পরিচালনা কালে মহামান্য হাই কোটের একটি রিটের কাগজ আমাকে দেওয়া হয়েছে। সেটির সত্যতা যাচাই করে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মেরাজুল ইসলাম বলেন, পৌর এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নিয়ে সম্প্রতি আলোচনা করা হয়েছে। অবৈধ কোন বই কিনতে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করা যাবেনা বলেও তিনি জানান।
এ দিকে, নিষিদ্ধ ঘোষিত গাইড ও নোট বই বিক্রয়ের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহনাজ মিথুন মুন্নী বলেন, বিষয়টি সত্য হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।