বসতবাড়ির উপর ৪০ বছরের পুরোনো গাছটি যেন মৃত্যু ফাঁদ
https://www.obolokon24.com/2020/01/tree.html
এ.আই.পলাশ.চিলাহাটি প্রতিনিধি: নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ভোগডাবুরী ইউনিয়নের চিলাহাটি বাজার এলাকায় প্রায় ৪০/৪৫ বছরের পুরোনো বিশাল আকৃতির একটি ডুমুর গাছ পাশ্ববর্তী একটি বসতবাড়ীর উপর হেলে মৃত্যুর ফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
উক্ত বসতবাড়ির মালিক এই গাছটি অপসারনের জন্য প্রকৃত গাছ মালিক ও ভোগডাবুরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেও প্রায় ৫/৬ বছর যাবত কোন সুরাহ টানতে পারেনি। বর্তমানে এই গাছটি এমনভাবে বসতবাড়ির উপর হেলে পড়েছে, যা যেকোন মূহুর্তে অকালে তরতাজা কয়েকটি জীবন কেড়ে নিতে পারে। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরজমিনে গত মঙ্গলবার সকালের দিকে উক্ত বসতবাড়িতে গেলে বাড়ির মালিক শাহরিয়ার কবীর পল্লাব প্রধান ও তার স্ত্রী আফরিন জান্নাত (মনিকা) স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, “প্রায় ৫/৬ বছর যাবত আমরা সন্তানদের নিয়ে মৃত্যুর কুপে রাত্রি যাপন করছি। এই বিশাল গাছটি আমার বাউন্ডারির বেড়া ও গোলাঘর ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করেছে। যেকোন মূহুর্তে একটু বাতাস হলেই মনে হয় এই বুঝি গাছটি উপরে পরে আমার বসতবাড়িটি তছনছ করে দিচ্ছে।” তারাআরো বলেন, “২০১৫ সালের ৮ই এপ্রিল এই গাছটির অপসারনের জন্য ভোগডাবুরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বরাবরে একটি অভিযোগ পত্র দায়ের করেছিলাম, তাতে কোন লাভ হয়নি। বর্তমানে আমরা আমাদের সন্তান ও পরিবারদের নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে জীবনের ঝুকি নিয়ে বিশাল গাছের নিচে বসতবাড়িতে দিনযাপন করছি। তাই আপনাদের মাধ্যমে এই বিশাল আকৃতির ৪০ বছরের পুরোনো গাছটি অপসারনের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি”। অপরদিকে, এই গাছটির মালিক একই এলাকার মৃত-সিদ্দিক মিয়ার পুত্র আলহাজ্ব মিজানুর রহমান তুহিনের সঙ্গে এই বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “এই গাছটি যে স্থানে অবস্থান করছে, সেই জমিটি মালিকানা নিয়ে আমার সঙ্গে পাশ্ববর্তী এক ব্যক্তির দীর্ঘদিন যাবত মামলা চলছে। সেই কারনেই এই গাছটি অপসারন করা আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। এ ব্যাপারে যদি প্রশাসনের হস্তক্ষেপের মাধ্যমে এই গাছটি অপসারন করা হয় তাহলে আমার কোন আপত্তি নেই”।
উক্ত বসতবাড়ির মালিক এই গাছটি অপসারনের জন্য প্রকৃত গাছ মালিক ও ভোগডাবুরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেও প্রায় ৫/৬ বছর যাবত কোন সুরাহ টানতে পারেনি। বর্তমানে এই গাছটি এমনভাবে বসতবাড়ির উপর হেলে পড়েছে, যা যেকোন মূহুর্তে অকালে তরতাজা কয়েকটি জীবন কেড়ে নিতে পারে। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরজমিনে গত মঙ্গলবার সকালের দিকে উক্ত বসতবাড়িতে গেলে বাড়ির মালিক শাহরিয়ার কবীর পল্লাব প্রধান ও তার স্ত্রী আফরিন জান্নাত (মনিকা) স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, “প্রায় ৫/৬ বছর যাবত আমরা সন্তানদের নিয়ে মৃত্যুর কুপে রাত্রি যাপন করছি। এই বিশাল গাছটি আমার বাউন্ডারির বেড়া ও গোলাঘর ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করেছে। যেকোন মূহুর্তে একটু বাতাস হলেই মনে হয় এই বুঝি গাছটি উপরে পরে আমার বসতবাড়িটি তছনছ করে দিচ্ছে।” তারাআরো বলেন, “২০১৫ সালের ৮ই এপ্রিল এই গাছটির অপসারনের জন্য ভোগডাবুরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বরাবরে একটি অভিযোগ পত্র দায়ের করেছিলাম, তাতে কোন লাভ হয়নি। বর্তমানে আমরা আমাদের সন্তান ও পরিবারদের নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে জীবনের ঝুকি নিয়ে বিশাল গাছের নিচে বসতবাড়িতে দিনযাপন করছি। তাই আপনাদের মাধ্যমে এই বিশাল আকৃতির ৪০ বছরের পুরোনো গাছটি অপসারনের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি”। অপরদিকে, এই গাছটির মালিক একই এলাকার মৃত-সিদ্দিক মিয়ার পুত্র আলহাজ্ব মিজানুর রহমান তুহিনের সঙ্গে এই বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “এই গাছটি যে স্থানে অবস্থান করছে, সেই জমিটি মালিকানা নিয়ে আমার সঙ্গে পাশ্ববর্তী এক ব্যক্তির দীর্ঘদিন যাবত মামলা চলছে। সেই কারনেই এই গাছটি অপসারন করা আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। এ ব্যাপারে যদি প্রশাসনের হস্তক্ষেপের মাধ্যমে এই গাছটি অপসারন করা হয় তাহলে আমার কোন আপত্তি নেই”।