আবারও শুরু হয়েছে শৈত্য প্রবাহ,কুড়িগ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৫ ডিগ্রী
https://www.obolokon24.com/2020/01/thakurgaon_84.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ -
কুড়িগ্রামে আবারও শুরু হয়েছে শৈত্য প্রবাহ। টানা প্রায় এক মাস শৈত্য প্রবাহ চলে এ জেলার উপর দিয়ে। এর প্রায় এক সপ্তাহ বিরতির পর আবারও কনকনে ঠান্ডায় দুর্ভোগে পড়েছে কুড়িগ্রামের মানুষজন। রাতে বৃষ্টির মত ঝম ঝম করে পড়ছে শীত।
অন্যদিকে ঘন কুয়াশার চাদরে দিনে সুর্য্য ঢেকে থাকায় আরও বেশী ঠান্ডা অনুভুত হচ্ছে।
কুড়িগ্রাম কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষন কেন্দ্র জানায় আজ জেলার সর্ব নিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ব্যাহত হয়ে পড়ছে মানুষজনের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। এ অবস্থায় দিনমজুর শ্রেনীর মানুষেরা ঠিক মতো কাজে যেতে না পারায় পরিবার পরিজন নিয়ে অতিকষ্টে দিন পার করছেন।
গরম কাপড়ের অভাবে বিশেষ করে চরাঞ্চলে বসবাসকারী ছিন্নমুল ও নিম্ন আয়ের মানুষগুলো দুর্ভোগ পড়েছে। খড় খুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা করছেন শ্রমজীবী ও খেটো খাওয়া মানুষজন। সবচেয়ে কষ্টে দিন পার করছেন শিশুসহ বৃদ্ধরা।
পুরাতন থানা পাড়া এলাকার দোকানী- মাসুদ, ভোলা ও মমিন বলেন, অতিরিক্ত ঠান্ডার কারনে গ্রামের লোকজন শহরে ঠিক মতো আসতে না পারায় আমাদের ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে। আমাদের ব্যবসা ভালো না হওয়ায় আমরা অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছি।
কুড়িগ্রামে আবারও শুরু হয়েছে শৈত্য প্রবাহ। টানা প্রায় এক মাস শৈত্য প্রবাহ চলে এ জেলার উপর দিয়ে। এর প্রায় এক সপ্তাহ বিরতির পর আবারও কনকনে ঠান্ডায় দুর্ভোগে পড়েছে কুড়িগ্রামের মানুষজন। রাতে বৃষ্টির মত ঝম ঝম করে পড়ছে শীত।
অন্যদিকে ঘন কুয়াশার চাদরে দিনে সুর্য্য ঢেকে থাকায় আরও বেশী ঠান্ডা অনুভুত হচ্ছে।
কুড়িগ্রাম কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষন কেন্দ্র জানায় আজ জেলার সর্ব নিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ব্যাহত হয়ে পড়ছে মানুষজনের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। এ অবস্থায় দিনমজুর শ্রেনীর মানুষেরা ঠিক মতো কাজে যেতে না পারায় পরিবার পরিজন নিয়ে অতিকষ্টে দিন পার করছেন।
গরম কাপড়ের অভাবে বিশেষ করে চরাঞ্চলে বসবাসকারী ছিন্নমুল ও নিম্ন আয়ের মানুষগুলো দুর্ভোগ পড়েছে। খড় খুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা করছেন শ্রমজীবী ও খেটো খাওয়া মানুষজন। সবচেয়ে কষ্টে দিন পার করছেন শিশুসহ বৃদ্ধরা।
পুরাতন থানা পাড়া এলাকার দোকানী- মাসুদ, ভোলা ও মমিন বলেন, অতিরিক্ত ঠান্ডার কারনে গ্রামের লোকজন শহরে ঠিক মতো আসতে না পারায় আমাদের ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে। আমাদের ব্যবসা ভালো না হওয়ায় আমরা অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছি।