ঠাকুরগাঁওয়ে ঠাণ্ডায় কাঁপছে সাধারণ মানুষ
https://www.obolokon24.com/2020/01/thakurgaon_53.html
আব্দুল আউয়াল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁওয়ে ঠাণ্ডায় কাঁপছে সাধারণ মানুষরাতে কুয়াশা আর দিনে সূর্যের উত্তাপ না থাকায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। টানা এক সপ্তাহের মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহে প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় নাকাল হয়ে পড়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষজন। ঠাণ্ডায় কাজে যেতে না পেরে নিম্ন আয়ের মানুষজন মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
গত কয়েকদিন ধরে ঠাকুরগাঁওয়ে সূর্যের মুখ তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। সকাল ১০-১১টা পর্যন্ত চারদিক কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকছে।
রাতে টুপটাপ শব্দে বৃষ্টির মত কুয়াশা ঝড়ছে। রাত ৮-৯টার মধ্যেই ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে বাজার ও রাস্তাঘাট। ঘন কুয়াশায় বিঘ্নিত হচ্ছে যান চলাচল। ফলে দিনের বেলাতেও হেডলাইট জ্বালিয়ে যান চলাচল করতে দেখা যায়। প্রচণ্ড শীতে চরম অসুবিধায় পড়েছে জেলার নিম্ন আয়ের মানুষরা। নিতান্ত প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। দুস্থ ও অসহায় মানুষজন গরম কাপড়ের অভাবে খড়-কটায় আগুন জ্বালিয়ে করছেন শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।জেলা প্রশাসন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ও দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে ৪১ হাজার কম্বল পেলেও গ্রাম পর্যায়ে শীতার্তদের কাছে এখনো পৌঁছেনি শীতবস্ত্র। জেলা প্রশাসন প্রতিজন ইউপি চেয়ারম্যানকে ২৬০ পিস করে কম্বল বরাদ্দ দিয়েছে। এতে ইউপি চেয়ারম্যানরা পড়েছেন বিপাকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যান জানান, প্রশাসন আমাদের চেয়ারম্যানদের মাত্র ২৬০ পিস কম্বল দিয়েছেন। তাতে ৫৩টি ইউনিয়নে জনপ্রতিনিধি পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭৮০ পিস।বাকি কম্বলগুলো কোথায় গেল?
অবশ্য প্রশাসনের একজন কর্মকর্তা জানান, জেলার প্রতিটি এতিম খানা এবং সামাজিক সংগঠনগুলোকেও কম্বল দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ডিসি এবং ইউএনওরা নিজ নিজ এলাকায় রাতের বেলা দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ করছেন।
এদিকে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান আসলাম জুয়েল দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণের জন্য ইউএনওর কাছে কম্বল চেয়েও পাননি।
প্রচণ্ড ঠাণ্ডার কারণে শিশু ও বৃদ্ধরা নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।
এদিকে, ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রত্যহ শতাধিক রোগী ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এ অবস্থায় রোগীদের নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের শিশু কনসালটেন্ট চিকিৎসক ডা. শাহজাহান নেওয়াজ বলেন, এই শীতে স্রোতের ন্যায় শিশু রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। তাদের চিকিৎসা দিতে আমাদের চিকিৎসক ও নার্সরা হিমশিম খাচ্ছেন। এ অবস্থায় তিনি শিশুদের গরম কাপড়ে মুড়ি দিয়ে রাখার জন্য অভিভাবকদের যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দেন।
ঠাকুরগাঁওয়ে ঠাণ্ডায় কাঁপছে সাধারণ মানুষরাতে কুয়াশা আর দিনে সূর্যের উত্তাপ না থাকায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। টানা এক সপ্তাহের মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহে প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় নাকাল হয়ে পড়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষজন। ঠাণ্ডায় কাজে যেতে না পেরে নিম্ন আয়ের মানুষজন মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
গত কয়েকদিন ধরে ঠাকুরগাঁওয়ে সূর্যের মুখ তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। সকাল ১০-১১টা পর্যন্ত চারদিক কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকছে।
রাতে টুপটাপ শব্দে বৃষ্টির মত কুয়াশা ঝড়ছে। রাত ৮-৯টার মধ্যেই ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে বাজার ও রাস্তাঘাট। ঘন কুয়াশায় বিঘ্নিত হচ্ছে যান চলাচল। ফলে দিনের বেলাতেও হেডলাইট জ্বালিয়ে যান চলাচল করতে দেখা যায়। প্রচণ্ড শীতে চরম অসুবিধায় পড়েছে জেলার নিম্ন আয়ের মানুষরা। নিতান্ত প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। দুস্থ ও অসহায় মানুষজন গরম কাপড়ের অভাবে খড়-কটায় আগুন জ্বালিয়ে করছেন শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।জেলা প্রশাসন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ও দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে ৪১ হাজার কম্বল পেলেও গ্রাম পর্যায়ে শীতার্তদের কাছে এখনো পৌঁছেনি শীতবস্ত্র। জেলা প্রশাসন প্রতিজন ইউপি চেয়ারম্যানকে ২৬০ পিস করে কম্বল বরাদ্দ দিয়েছে। এতে ইউপি চেয়ারম্যানরা পড়েছেন বিপাকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যান জানান, প্রশাসন আমাদের চেয়ারম্যানদের মাত্র ২৬০ পিস কম্বল দিয়েছেন। তাতে ৫৩টি ইউনিয়নে জনপ্রতিনিধি পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭৮০ পিস।বাকি কম্বলগুলো কোথায় গেল?
অবশ্য প্রশাসনের একজন কর্মকর্তা জানান, জেলার প্রতিটি এতিম খানা এবং সামাজিক সংগঠনগুলোকেও কম্বল দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ডিসি এবং ইউএনওরা নিজ নিজ এলাকায় রাতের বেলা দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ করছেন।
এদিকে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান আসলাম জুয়েল দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণের জন্য ইউএনওর কাছে কম্বল চেয়েও পাননি।
প্রচণ্ড ঠাণ্ডার কারণে শিশু ও বৃদ্ধরা নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।
এদিকে, ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রত্যহ শতাধিক রোগী ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এ অবস্থায় রোগীদের নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের শিশু কনসালটেন্ট চিকিৎসক ডা. শাহজাহান নেওয়াজ বলেন, এই শীতে স্রোতের ন্যায় শিশু রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। তাদের চিকিৎসা দিতে আমাদের চিকিৎসক ও নার্সরা হিমশিম খাচ্ছেন। এ অবস্থায় তিনি শিশুদের গরম কাপড়ে মুড়ি দিয়ে রাখার জন্য অভিভাবকদের যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দেন।