সৈয়দপুরে নববিবাহিত যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তন
https://www.obolokon24.com/2020/01/saidpur_96.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর (নীলফামারী)প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক নববিবাহিত যুবকের পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ কর্তন করা হয়েছে। তাঁর নাম নুর আলম সবুজ (২৫)। তাকে গত বুধবার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাগাছ পশ্চিমপাড়ার তাঁর বাড়ি পাশের পঁচানালার পাড় এলাকা থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। বর্তমানে ওই যুবক রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থায় আশঙ্কামুক্ত বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাগাছ পশ্চিমপাড়ার এলাকার মোহাম্মদ আলী ছেলে নুর আলম সবুজ। সে সরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে কেয়ারটেকার হিসেবে কর্মরত রয়েছে। সে পরিবারের সদস্যদের অজান্তে গত ২১ জানুয়ারি একই ইউনিয়নের কামারাপুকুর আইসঢাল হাজীপাড়ার মো. রেজাউল করিমের কলেজ পড়ুয়া মেয়ে রেজভী এলায়েজ জান্নাতিকে বিয়ে করে। ঘটনার দিন গত বুধবার দিবাগত রাত আনুমানিক ১১টার দিকে শ্বশুর বাড়ি থেকে খাওয়া দাওয়া শেষে বের হয়ে আসে সবুজ।
এ সময় সঙ্গে তাঁর দুই বন্ধু ছিল। এরপর সাড়ে ১২ টার দিকে স্থানীয়দের মাধমে খবর পেয়ে তাদের বাড়ি সংলগ্ন পঁচানালার পাড় থেকে তাকে (সবুজ) অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশ। প্রথমে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ সময় হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পর্যবেক্ষণ করে উপস্থিত পুলিশ ও পরিবারের সদস্যদের জানান তাঁর পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ কর্তন করা হয়েছে। এতে তাঁর শরীর থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। আর সেখানে তাঁর শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় হাসপাতালের কর্তব্যরত ওই চিকিৎসক দ্রুত সবুজকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। বর্তমানে ওই যুবক রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তবে কারা, কি কারণে পুরুষাঙ্গ কর্তনের পর তাকে বাড়ির কাছে ফেলে রেখে যায় তা জানা যায়নি।
এদিকে, আর তাঁর চিকিৎসা নিয়ে রংপুরে অবস্থান করায় তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে ঘটনাটি নারীঘটিক কারণে ঘটেছে বলে অনেকেই ধারণা করছেন। আর ঘটনার কারণ উদ্ঘাটনে নববধূ রিজভী এলায়েজ জান্নাতি ও তাঁর মা সৈয়দপুর উপজেলার ১ নম্বর কামারপুকুর ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী সদস্য মোছা. সেলিনা বেগমকে গতকাল (বৃহস্পতিবার) সৈয়দপুর থানায় এনে ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এ বিষয়ে তারাও ঘটনার বিষয়ে কোন কিছুই বলতে পারছেন না।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবুল হাসনাত খান জানান, এ ঘটনায় কোন অভিযোগ পায়নি। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক নববিবাহিত যুবকের পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ কর্তন করা হয়েছে। তাঁর নাম নুর আলম সবুজ (২৫)। তাকে গত বুধবার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাগাছ পশ্চিমপাড়ার তাঁর বাড়ি পাশের পঁচানালার পাড় এলাকা থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। বর্তমানে ওই যুবক রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবস্থায় আশঙ্কামুক্ত বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাগাছ পশ্চিমপাড়ার এলাকার মোহাম্মদ আলী ছেলে নুর আলম সবুজ। সে সরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে কেয়ারটেকার হিসেবে কর্মরত রয়েছে। সে পরিবারের সদস্যদের অজান্তে গত ২১ জানুয়ারি একই ইউনিয়নের কামারাপুকুর আইসঢাল হাজীপাড়ার মো. রেজাউল করিমের কলেজ পড়ুয়া মেয়ে রেজভী এলায়েজ জান্নাতিকে বিয়ে করে। ঘটনার দিন গত বুধবার দিবাগত রাত আনুমানিক ১১টার দিকে শ্বশুর বাড়ি থেকে খাওয়া দাওয়া শেষে বের হয়ে আসে সবুজ।
এ সময় সঙ্গে তাঁর দুই বন্ধু ছিল। এরপর সাড়ে ১২ টার দিকে স্থানীয়দের মাধমে খবর পেয়ে তাদের বাড়ি সংলগ্ন পঁচানালার পাড় থেকে তাকে (সবুজ) অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশ। প্রথমে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ সময় হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পর্যবেক্ষণ করে উপস্থিত পুলিশ ও পরিবারের সদস্যদের জানান তাঁর পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ কর্তন করা হয়েছে। এতে তাঁর শরীর থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। আর সেখানে তাঁর শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় হাসপাতালের কর্তব্যরত ওই চিকিৎসক দ্রুত সবুজকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। বর্তমানে ওই যুবক রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তবে কারা, কি কারণে পুরুষাঙ্গ কর্তনের পর তাকে বাড়ির কাছে ফেলে রেখে যায় তা জানা যায়নি।
এদিকে, আর তাঁর চিকিৎসা নিয়ে রংপুরে অবস্থান করায় তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে ঘটনাটি নারীঘটিক কারণে ঘটেছে বলে অনেকেই ধারণা করছেন। আর ঘটনার কারণ উদ্ঘাটনে নববধূ রিজভী এলায়েজ জান্নাতি ও তাঁর মা সৈয়দপুর উপজেলার ১ নম্বর কামারপুকুর ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী সদস্য মোছা. সেলিনা বেগমকে গতকাল (বৃহস্পতিবার) সৈয়দপুর থানায় এনে ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এ বিষয়ে তারাও ঘটনার বিষয়ে কোন কিছুই বলতে পারছেন না।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবুল হাসনাত খান জানান, এ ঘটনায় কোন অভিযোগ পায়নি। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।