শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘র্যাগিং’ বন্ধে কমিটি-স্কোয়াড গঠনের নির্দেশ
https://www.obolokon24.com/2020/01/raging.html
ডেস্ক
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘র্যাগিংয়ের’ নামে জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের হাতে নবীনদের নির্যাতন ঠেকাতে কমিটি ও স্কোয়াড গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এ বিষয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। রুলে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় র্যাগিং সংস্কৃতি বন্ধে কমিটি গঠন করতে সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
রুলে শিক্ষার্থীদের জীবন ও সম্মানরক্ষায় র্যাগিং বন্ধে নীতিমালা করতে বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র সচিব, শিক্ষা সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আজ রবিবার (১২ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত এক রিটের প্রাথমিক শুনানির পর বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনকারী আইনজীবী ইশরাত হাসান নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
ইশরাত পরে সাংবাদিকদের বলেন, আদালত তিন মাসের মধ্যে র্যাগিংবিরোধী কমিটি ও স্কোয়াড গঠনের নির্দেশ দিয়েছে। কমিটি র্যাগিংয়ের অভিযোগ নেবে, র্যাগিং বন্ধে সুপারিশ করবে।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রথম বা দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরাই সাধারণত সিনিয়রদের দ্বারা র্যাগিংয়ের শিকার হয়ে থাকে। শুধু বিশ্ববিদ্যালয়েই না, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র্যাগিং কালচারে পরিণত হয়েছে। ফলে অনেক শিক্ষার্থীই মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত (ট্রমাটাইজড) হচ্ছে।
এর আগে, ২০১৯ সালের ৯ অক্টোবর সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র্যাগিং বন্ধসহ এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় কমিটি গঠন চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যানসহ তিনজনকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিব ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় সচিবকে এ নোটিশ পাঠানো হয়েছিল।
ওই নোটিশে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক সহায়তায় জন্য ‘অ্যান্টি র্যাগিং কমিটি’ গঠন ও তা মনিটরিংয়ের জন্য ‘অ্যান্টি র্যাগিং স্কোয়াড’ গঠনে ৭ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হয়েছিল। কিন্তু ওই নোটিশের জবাব না পেয়ে চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন ইশরাত হাসান।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘র্যাগিংয়ের’ নামে জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের হাতে নবীনদের নির্যাতন ঠেকাতে কমিটি ও স্কোয়াড গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এ বিষয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। রুলে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় র্যাগিং সংস্কৃতি বন্ধে কমিটি গঠন করতে সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
রুলে শিক্ষার্থীদের জীবন ও সম্মানরক্ষায় র্যাগিং বন্ধে নীতিমালা করতে বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র সচিব, শিক্ষা সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আজ রবিবার (১২ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত এক রিটের প্রাথমিক শুনানির পর বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনকারী আইনজীবী ইশরাত হাসান নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
ইশরাত পরে সাংবাদিকদের বলেন, আদালত তিন মাসের মধ্যে র্যাগিংবিরোধী কমিটি ও স্কোয়াড গঠনের নির্দেশ দিয়েছে। কমিটি র্যাগিংয়ের অভিযোগ নেবে, র্যাগিং বন্ধে সুপারিশ করবে।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রথম বা দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরাই সাধারণত সিনিয়রদের দ্বারা র্যাগিংয়ের শিকার হয়ে থাকে। শুধু বিশ্ববিদ্যালয়েই না, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র্যাগিং কালচারে পরিণত হয়েছে। ফলে অনেক শিক্ষার্থীই মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত (ট্রমাটাইজড) হচ্ছে।
এর আগে, ২০১৯ সালের ৯ অক্টোবর সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র্যাগিং বন্ধসহ এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় কমিটি গঠন চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যানসহ তিনজনকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিব ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় সচিবকে এ নোটিশ পাঠানো হয়েছিল।
ওই নোটিশে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক সহায়তায় জন্য ‘অ্যান্টি র্যাগিং কমিটি’ গঠন ও তা মনিটরিংয়ের জন্য ‘অ্যান্টি র্যাগিং স্কোয়াড’ গঠনে ৭ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হয়েছিল। কিন্তু ওই নোটিশের জবাব না পেয়ে চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন ইশরাত হাসান।