কয়েকদিন থেকে শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড়ের মানুষ , সূর্যের দেখা নাই।
https://www.obolokon24.com/2020/01/panchagar_23.html
মোঃ তোতা মিয়া পঞ্চগড়,
পঞ্চগড়ের মানুষ সত্য প্রবাহের কবলে কয়েকদিন থেকে সূর্যের দেখা মিলে নাই, প্রবাদে আছে মাঘের শীতে বাঘ কাপে। মাঘের এই প্রবাদকে বাস্তবতার রূপ দিয়ে গত কয়েক দিনের তীব্র ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে দেশের সর্ব উত্তরের প্রান্তিক জনপদ পঞ্চগড়ের জনজীবন। নতুন করে চলছে শীতের তীব্রতা সঙ্গে ঘন কুয়াশায় দিনভর ঢেকে থাকছে জেলার আশপাশের এলাকা। তবে দিনের তুলনায় রাতে শীতের তীব্রতায় অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায় বৃহস্পতিবার(২৩ জানুয়ারি) রাত ১২ টায় তেঁতুলিয়ায় রেকর্ড করা হয়েছে ৮দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। আরো অনেকটা কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। উত্তরের এই জনপদে গত কয়েকদিন হল গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির পর পুরোদমে আবারও শুরু হয়েছে শীত। আর এতে করে উত্তর থেকে বয়ে আসা পাহাড়ি হিমেল হাওয়া ও কনকনে ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে জেলার মানুষ। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। ফলে লোকজনের চলাচল ও অনেকটা কমে গেছে। কনকনে ঠান্ডার কারণে সবথেকে বেশি বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ। লোকজন ঘর থেকে বের হচ্ছে না বলেই শহরে লোকজনের চলাচল ও অনেকটা কমে গেছে। তাছাড়া কুয়াশার কারণে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করছে। প্রচন্ড শীতের কারণে শীত জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সের মানুষ হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসা দিতে চিকিৎসকরা। অভিভাবকরা বলছেন এভাবে চলতে থাকলে বিশেষ করে নবজাতক শিশু ও বয়স্ক দের কে নিয়ে নানা সমস্যায় পরছে মানুষ।
পঞ্চগড়ের মানুষ সত্য প্রবাহের কবলে কয়েকদিন থেকে সূর্যের দেখা মিলে নাই, প্রবাদে আছে মাঘের শীতে বাঘ কাপে। মাঘের এই প্রবাদকে বাস্তবতার রূপ দিয়ে গত কয়েক দিনের তীব্র ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে দেশের সর্ব উত্তরের প্রান্তিক জনপদ পঞ্চগড়ের জনজীবন। নতুন করে চলছে শীতের তীব্রতা সঙ্গে ঘন কুয়াশায় দিনভর ঢেকে থাকছে জেলার আশপাশের এলাকা। তবে দিনের তুলনায় রাতে শীতের তীব্রতায় অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায় বৃহস্পতিবার(২৩ জানুয়ারি) রাত ১২ টায় তেঁতুলিয়ায় রেকর্ড করা হয়েছে ৮দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। আরো অনেকটা কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। উত্তরের এই জনপদে গত কয়েকদিন হল গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির পর পুরোদমে আবারও শুরু হয়েছে শীত। আর এতে করে উত্তর থেকে বয়ে আসা পাহাড়ি হিমেল হাওয়া ও কনকনে ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে জেলার মানুষ। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। ফলে লোকজনের চলাচল ও অনেকটা কমে গেছে। কনকনে ঠান্ডার কারণে সবথেকে বেশি বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ। লোকজন ঘর থেকে বের হচ্ছে না বলেই শহরে লোকজনের চলাচল ও অনেকটা কমে গেছে। তাছাড়া কুয়াশার কারণে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করছে। প্রচন্ড শীতের কারণে শীত জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সের মানুষ হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসা দিতে চিকিৎসকরা। অভিভাবকরা বলছেন এভাবে চলতে থাকলে বিশেষ করে নবজাতক শিশু ও বয়স্ক দের কে নিয়ে নানা সমস্যায় পরছে মানুষ।