নীলফামারী কারাগারে নিরক্ষর বন্দিদের জন্য পাঠশালা
https://www.obolokon24.com/2020/01/nilphamari_16.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী প্রতিনিধি ৩০ জানুয়ারি॥ নিরক্ষর বন্দিদের স্বাক্ষরজ্ঞান স¤পন্ন করতে এবং আরবী পড়াশোনায় আগ্রহীদের জন্য নীলফামারী জেলা কারাগাড়ে খোলা হয়েছে পৃথক দুটি শিক্ষা কেন্দ্র। অব্যবহৃত দুটি কক্ষ উপযোগী হিসেবে গড়ে তুলে সেখানে পবিত্র কুরআন শরীফ এবং নিরক্ষর বন্দিনের পড়াশোনার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।
এছাড়াও করা হচ্ছে একটি লাইব্রেরীও।
আজ বৃহস্পতিবার(৩০ জানুয়ারি/২০২০) জেলা কারাগার সূত্র জানায়, প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে দশটা পর্যন্ত পড়ানো হয় আগ্রহী বন্দিদের। এদের মধ্যে ৪০জন বাংলা এবং ৩০জন আরবী শিখছেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের একজন শিক্ষক আরবি এবং বাংলার জন্য বন্দিদের মধ্য থেকে শিক্ষিত কয়েদীকে রাখা হয়েছে। যা প্রতিনিয়ত জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান তদারকি করছেন।
জানা যায়, জেলা কারাগাড়ে পুঁতি দিয়ে বানানো হচ্ছে হাত ব্যাগ, ব্রেসলেট সহ প্রভৃতি দ্রব্য সামগ্রী। প্রাথমিকভাবে হস্তশিল্পের এসব কাজ শুরু করেছেন বন্দিরা। এখানে স্বল্প পরিসরে চলছে এসব তৈরির কাজ। কারাগারের ভেতর এসব পণ্য বিক্রি ও প্রদর্শণীর জন্য খোলা হয়েছে একটি কেন্দ্র।এছাড়াও করা হচ্ছে একটি লাইব্রেরীও। কারুপণ্য উৎপাদনে নিয়োজিত হয়েছেন অন্তত ৮জন বন্দি। এরমধ্যে ৬জন পুরুষ এবং দুইজন নারী রয়েছেন। তারা পুঁতি দিয়ে তৈরি করছেন ব্রেসলেট, ব্যাগ, আঙুর, আপেল প্রভৃতি।
জেলা কারাগারের সুপার মুশফিকুর রহিম জানান, ভেতরে অনেকে আছেন যারা স্বাক্ষর করতে পারেন না, তাদের নিরক্ষর মুক্ত করা এবং যারা পবিত্র কুরআন শরীফ পড়তে চান তাদের জন্যও ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি সনাতন ধর্মাবলম্বিদের জন্য রয়েছে প্রার্থনার জায়গা।
জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী জানান, কারাগারে ইতোমধ্যে কারুপণ্য বিক্রির জন্য একটি কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। জেলখানায় আসার পর মানুষরা অনেক কিছু অনুভব করেন। সেক্ষেত্রে নৈতিকতা শেখার জন্য শিক্ষাগুলো কাজে আসবে। কারণ জেলখানা তো সংশোধনাগার। #
এছাড়াও করা হচ্ছে একটি লাইব্রেরীও।
আজ বৃহস্পতিবার(৩০ জানুয়ারি/২০২০) জেলা কারাগার সূত্র জানায়, প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে দশটা পর্যন্ত পড়ানো হয় আগ্রহী বন্দিদের। এদের মধ্যে ৪০জন বাংলা এবং ৩০জন আরবী শিখছেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের একজন শিক্ষক আরবি এবং বাংলার জন্য বন্দিদের মধ্য থেকে শিক্ষিত কয়েদীকে রাখা হয়েছে। যা প্রতিনিয়ত জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান তদারকি করছেন।
জানা যায়, জেলা কারাগাড়ে পুঁতি দিয়ে বানানো হচ্ছে হাত ব্যাগ, ব্রেসলেট সহ প্রভৃতি দ্রব্য সামগ্রী। প্রাথমিকভাবে হস্তশিল্পের এসব কাজ শুরু করেছেন বন্দিরা। এখানে স্বল্প পরিসরে চলছে এসব তৈরির কাজ। কারাগারের ভেতর এসব পণ্য বিক্রি ও প্রদর্শণীর জন্য খোলা হয়েছে একটি কেন্দ্র।এছাড়াও করা হচ্ছে একটি লাইব্রেরীও। কারুপণ্য উৎপাদনে নিয়োজিত হয়েছেন অন্তত ৮জন বন্দি। এরমধ্যে ৬জন পুরুষ এবং দুইজন নারী রয়েছেন। তারা পুঁতি দিয়ে তৈরি করছেন ব্রেসলেট, ব্যাগ, আঙুর, আপেল প্রভৃতি।
জেলা কারাগারের সুপার মুশফিকুর রহিম জানান, ভেতরে অনেকে আছেন যারা স্বাক্ষর করতে পারেন না, তাদের নিরক্ষর মুক্ত করা এবং যারা পবিত্র কুরআন শরীফ পড়তে চান তাদের জন্যও ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি সনাতন ধর্মাবলম্বিদের জন্য রয়েছে প্রার্থনার জায়গা।
জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী জানান, কারাগারে ইতোমধ্যে কারুপণ্য বিক্রির জন্য একটি কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। জেলখানায় আসার পর মানুষরা অনেক কিছু অনুভব করেন। সেক্ষেত্রে নৈতিকতা শেখার জন্য শিক্ষাগুলো কাজে আসবে। কারণ জেলখানা তো সংশোধনাগার। #