নীলফামারীতে সড়ক দূর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় বিক্ষুদ্ধ সহপাঠিদের বিক্ষোভ, মানববন্ধন
https://www.obolokon24.com/2020/01/nilphamari_14.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী প্রতিনিধি - বিদ্যালয় থেকে বাড়ি ফেরার পথে অবৈধ যান নছিমনের চাপায় নীলফামারী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির মেধাবী শিক্ষার্থী মোরসালিন ইসলাম হাসিফ নিহতর ঘটনায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে তাঁর সহপাঠী ও শিক্ষকরা। সোমবার(১৩ জানুয়ারি/২০২০) বেলা ১১টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সড়কে নামেন তারা।
বিক্ষোভের খবরে জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী এবং পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোকলেছুর রহমানসহ মোরসালিনের বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা উপস্থিত হয়ে শান্ত করেন বিক্ষুদ্ধদের। এরপর নীলফামারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন ও সমাবেশ করে তারা।
সমাবেশে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম রব্বানীর সভাপতিত্বে বক্তৃতা দেন শিক্ষক ইমরান হোসেন, দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ওমর ফারুক, রাজু ইসলাম, নবম শ্রেণীর আবু ফিয়ান প্রমুখ।
বক্তারা মর্মান্তিক ওই দূর্ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের সর্বোচ্চ শাস্তি, সড়কে সকল অবৈধ যান বন্ধ, শহর এবং আশপাশ এলাকায় অবৈধ স্টান্ড উচ্ছেদসহ নিহত মোরসালিনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণের দাবি জানান।
পরে জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরীর কাছে পাঁচ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেন। এসময় জেলা প্রশাসক শিক্ষার্থীদের দাবিরসাথে একত্মতা প্রকাশ করেন। অপরদিকে পুলিশ সুপার দ্রুত দোষি নছিমন চালককে গ্রেফতারের আশ্বাস প্রদান করেন। বিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহন করেন কর্মসূচিতে।
উল্লেখ্য, রবিবার(১২ জানুয়ারি) দুপুর একটার দিকে বিদ্যালয় থেকে বাইসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে জেলা সদরে ইটাখোলা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে শহর বাইপাস সড়কে গরু বহনকারী নছিমনের চাপায় নিহত হয় নীলফামারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর মেধারী শিক্ষার্থী মোরসালিন। সে ইটাখোলা ইউনিয়নের শিংদই ছাড়ারপাড় গ্রামের আব্দুর রাজ্জাব বাদশার ছেলে। এঘটনায় থানায় মামলা হলেও গ্রেফতার হয়নি কেউ।
এদিকে আজ সোমবার বেলা ১০টার দিকে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মোরসালিনের লাশ দাফন সম্পন্ন হয়েছে। জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, বিভিন্ন রাজনৈতক দলের নেতৃবৃন্দ, নীলফামারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষ অংশ নেয় জানাজায়। #
বিক্ষোভের খবরে জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী এবং পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোকলেছুর রহমানসহ মোরসালিনের বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা উপস্থিত হয়ে শান্ত করেন বিক্ষুদ্ধদের। এরপর নীলফামারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন ও সমাবেশ করে তারা।
সমাবেশে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম রব্বানীর সভাপতিত্বে বক্তৃতা দেন শিক্ষক ইমরান হোসেন, দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ওমর ফারুক, রাজু ইসলাম, নবম শ্রেণীর আবু ফিয়ান প্রমুখ।
বক্তারা মর্মান্তিক ওই দূর্ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের সর্বোচ্চ শাস্তি, সড়কে সকল অবৈধ যান বন্ধ, শহর এবং আশপাশ এলাকায় অবৈধ স্টান্ড উচ্ছেদসহ নিহত মোরসালিনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণের দাবি জানান।
পরে জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরীর কাছে পাঁচ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেন। এসময় জেলা প্রশাসক শিক্ষার্থীদের দাবিরসাথে একত্মতা প্রকাশ করেন। অপরদিকে পুলিশ সুপার দ্রুত দোষি নছিমন চালককে গ্রেফতারের আশ্বাস প্রদান করেন। বিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহন করেন কর্মসূচিতে।
উল্লেখ্য, রবিবার(১২ জানুয়ারি) দুপুর একটার দিকে বিদ্যালয় থেকে বাইসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে জেলা সদরে ইটাখোলা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে শহর বাইপাস সড়কে গরু বহনকারী নছিমনের চাপায় নিহত হয় নীলফামারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর মেধারী শিক্ষার্থী মোরসালিন। সে ইটাখোলা ইউনিয়নের শিংদই ছাড়ারপাড় গ্রামের আব্দুর রাজ্জাব বাদশার ছেলে। এঘটনায় থানায় মামলা হলেও গ্রেফতার হয়নি কেউ।
এদিকে আজ সোমবার বেলা ১০টার দিকে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মোরসালিনের লাশ দাফন সম্পন্ন হয়েছে। জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, বিভিন্ন রাজনৈতক দলের নেতৃবৃন্দ, নীলফামারী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষ অংশ নেয় জানাজায়। #