নীলফামারী জেলার ৪ স্টেশনে নীলসাগরের আসন কমলো !
https://www.obolokon24.com/2019/12/nilsagar.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী প্রতিনিধি ॥ নীলফামারী-ঢাকা রেলপথে চলাচলকৃত একমাত্র আন্তঃনগর নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী আসন সংখ্যা কমানো হয়েছে! দীর্ঘদিন ধরে আসন সংখ্যা বৃদ্ধির দাবি করা হলেও উল্টো ৯৩ টি আসন সংখ্যা কমিয়ে দেয়ায় যাত্রী সাধারনের মাঝে ক্ষোভের সৃস্টি করেছে।
আজ সোমবার(৩০ ডিসেম্বর) খোঁজ নিলে রেলওয়ে সূত্র জানায়, নীলফামারীর চিলাহাটি থেকে ঢাকায় চলাচলকারী একমাত্র আন্তনগর ট্রেন নীলসাগর এক্সপ্রেস চলাচল করে। এটি চিলাহাটি থেকে রাত ৯টা ২০ মিনিটে ছেড়ে ঢাকার কমলাপুরে যায়। আবার সকাল আটটায় কমলাপুর থেকে ছেড়ে সন্ধ্যায় চিলাহাটি আসে।
সপ্তাহে চিলাহাটি হতে রবিবার ও ঢাকা হতে সোমবার বন্ধ থাকে।
ট্রেনটি শুরু থেকে এ জেলার ৪টি রেলওয়ে স্টেশনে ঢাকাগামী যাত্রীদের জন্য আসন বরাদ্দ ছিল ৪৭৯টি। সেখান থেকে এবার ৯৩টি কমিয়ে করা হয়েছে ৩৮৬টি। এর মধ্যে চিলাহাটি স্টেশন থেকে আসন ছিল ১০৭টি, বর্তমানে করা হয়েছে ১০১টি। ডোমার স্টেশন থেকে আসন ছিল ৮৭টি, এখন করা হয়েছে ৬৩টি। নীলফামারী স্টেশনে আসন ছিল ৯৭টি। এখন তা কমিয়ে করা হয়েছে ৬৬টি। সৈয়দপুর স্টেশন থেকে আসন ছিল ১৮৮টি, এখন করা হয়েছে ১৫৬টি। যা রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের করা আসন বরাদ্দের এ নির্দেশিকা শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর করা হয়।
এলাকাবাসী জানায় শুরু হতে নীলসাগর ট্রেনটি ইন্দোনেশিয়ার কোচে চলাচল করতো। পঞ্চগড় এক্সপ্রেস চালুর সময় নীলসাগরের ইন্দোনেশিয়ার কোচ তুলে নিয়ে ভারতীয় কোচে চলাচল করে আসছে। গত ২৭ ডিসেম্বর হতে পুনরায় ইন্দোনেশিয়া কোচ দিয়ে নীলসাগর চলাচল শুরু করে। এতে ট্রেনের দুইটি একটি কোচ কমিয়ে দেয়া হয়। ট্রেনের কোচবাহী বহর (র্যাক) পাল্টানোর কারণে এ আসনসংখ্যা কমেছে। বলে জানা যায়।
নীলফামারী উন্নয়ন ফোরামের আহবায়ক আব্দুল ওয়াহেদ সরকার জানান, আমরা দীর্ঘদিন ধরে সকাল ও রাতের জন্য ঢাকাগামী ট্রেন দাবি করে আসছি। পাশাপাশি আসন সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য লিখিত আবেদন করা হয়। সেখানে উল্টো আসন সংখ্যা কমানো হয়েছে।
বড় বাজারের তইয়ব আলী সরকার বলেন, একটি মাত্র ঢাকাগামী ট্রেন। যাত্রী অনেক। ৭ দিন আগে টিকেট পাওয়া যায়না। শীতের সময় ট্রেনে যাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে। আমাদের আসন সংখ্যা না বাড়িয়ে উল্টো কমানো হয়েছে। ফলে এ জেলার ট্রেন যাত্রীরা হয়রানীর শিকার হচ্ছে। #
আজ সোমবার(৩০ ডিসেম্বর) খোঁজ নিলে রেলওয়ে সূত্র জানায়, নীলফামারীর চিলাহাটি থেকে ঢাকায় চলাচলকারী একমাত্র আন্তনগর ট্রেন নীলসাগর এক্সপ্রেস চলাচল করে। এটি চিলাহাটি থেকে রাত ৯টা ২০ মিনিটে ছেড়ে ঢাকার কমলাপুরে যায়। আবার সকাল আটটায় কমলাপুর থেকে ছেড়ে সন্ধ্যায় চিলাহাটি আসে।
সপ্তাহে চিলাহাটি হতে রবিবার ও ঢাকা হতে সোমবার বন্ধ থাকে।
ট্রেনটি শুরু থেকে এ জেলার ৪টি রেলওয়ে স্টেশনে ঢাকাগামী যাত্রীদের জন্য আসন বরাদ্দ ছিল ৪৭৯টি। সেখান থেকে এবার ৯৩টি কমিয়ে করা হয়েছে ৩৮৬টি। এর মধ্যে চিলাহাটি স্টেশন থেকে আসন ছিল ১০৭টি, বর্তমানে করা হয়েছে ১০১টি। ডোমার স্টেশন থেকে আসন ছিল ৮৭টি, এখন করা হয়েছে ৬৩টি। নীলফামারী স্টেশনে আসন ছিল ৯৭টি। এখন তা কমিয়ে করা হয়েছে ৬৬টি। সৈয়দপুর স্টেশন থেকে আসন ছিল ১৮৮টি, এখন করা হয়েছে ১৫৬টি। যা রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের করা আসন বরাদ্দের এ নির্দেশিকা শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর করা হয়।
এলাকাবাসী জানায় শুরু হতে নীলসাগর ট্রেনটি ইন্দোনেশিয়ার কোচে চলাচল করতো। পঞ্চগড় এক্সপ্রেস চালুর সময় নীলসাগরের ইন্দোনেশিয়ার কোচ তুলে নিয়ে ভারতীয় কোচে চলাচল করে আসছে। গত ২৭ ডিসেম্বর হতে পুনরায় ইন্দোনেশিয়া কোচ দিয়ে নীলসাগর চলাচল শুরু করে। এতে ট্রেনের দুইটি একটি কোচ কমিয়ে দেয়া হয়। ট্রেনের কোচবাহী বহর (র্যাক) পাল্টানোর কারণে এ আসনসংখ্যা কমেছে। বলে জানা যায়।
নীলফামারী উন্নয়ন ফোরামের আহবায়ক আব্দুল ওয়াহেদ সরকার জানান, আমরা দীর্ঘদিন ধরে সকাল ও রাতের জন্য ঢাকাগামী ট্রেন দাবি করে আসছি। পাশাপাশি আসন সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য লিখিত আবেদন করা হয়। সেখানে উল্টো আসন সংখ্যা কমানো হয়েছে।
বড় বাজারের তইয়ব আলী সরকার বলেন, একটি মাত্র ঢাকাগামী ট্রেন। যাত্রী অনেক। ৭ দিন আগে টিকেট পাওয়া যায়না। শীতের সময় ট্রেনে যাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে। আমাদের আসন সংখ্যা না বাড়িয়ে উল্টো কমানো হয়েছে। ফলে এ জেলার ট্রেন যাত্রীরা হয়রানীর শিকার হচ্ছে। #