নীলফামারীতে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস পালিত
https://www.obolokon24.com/2019/12/nilphamari_14.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১২ ডিসেম্বর॥ “সত্য-মিথ্যা যাচাই আগে, ইন্টারনেট শেয়ার পরে” এ শ্লোগান নিয়ে নীলফামারীতে পালিত হলো তৃতীয় ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস-২০১৯।
দিবসটি উপলক্ষে আজ বৃহ¯পতিবার(১২ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে একটি র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মির্জা মুরাদ হাসান বেগ’এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক আব্দুল মোতালেব সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) আজহারুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম প্রমুখ। র্যালী ও আলোচনা সভায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং স্কুল-কলেজের শিক্ষাথীরা অংশগ্রহণ করেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে অসামান্য অবদান রেখেছেন। কিন্তু এ সুবিধা ব্যবহার করে ঝুঁকির মুখে ফেলে দিচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ কেউ গুজব ছড়িয়ে। অর্থাৎ গুজব প্রতিরোধ এখন আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ। এজন্য জনগণকে সচেতন করতে না পারাই এখন আমাদের প্রধান বাধা। ফলে বাংলাদেশ সরকার অনলাইন সিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস বাড়ানোর চেষ্টা করছি। সোশ্যাল মিডিয়া স¤পর্কে সকলকে সচেতন করতে হবে।
উল্লেখ যে, ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস পালিত হয়েছিল। পরে ২০১৮ সাল থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই দিনটি ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস হিসেবে ঘোষনা করেন। #
দিবসটি উপলক্ষে আজ বৃহ¯পতিবার(১২ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে একটি র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মির্জা মুরাদ হাসান বেগ’এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক আব্দুল মোতালেব সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) আজহারুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম প্রমুখ। র্যালী ও আলোচনা সভায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং স্কুল-কলেজের শিক্ষাথীরা অংশগ্রহণ করেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে অসামান্য অবদান রেখেছেন। কিন্তু এ সুবিধা ব্যবহার করে ঝুঁকির মুখে ফেলে দিচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ কেউ গুজব ছড়িয়ে। অর্থাৎ গুজব প্রতিরোধ এখন আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ। এজন্য জনগণকে সচেতন করতে না পারাই এখন আমাদের প্রধান বাধা। ফলে বাংলাদেশ সরকার অনলাইন সিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস বাড়ানোর চেষ্টা করছি। সোশ্যাল মিডিয়া স¤পর্কে সকলকে সচেতন করতে হবে।
উল্লেখ যে, ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস পালিত হয়েছিল। পরে ২০১৮ সাল থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই দিনটি ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস হিসেবে ঘোষনা করেন। #