কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে কুড়িগ্রাম পাক হানাদার মুক্ত দিবস।
https://www.obolokon24.com/2019/12/kurigram_6.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: দিবসটি পালন উপলক্ষে কুড়িগ্রাম মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের যৌথ উদ্যোগে বর্ণাঢ্য বিজয় র্যালি, পুষ্পস্তবক অর্পন, আলোচনা সভাসহ মুক্তিযোদ্ধা ও সংগঠনকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়েছে।
শুক্রবার ( ৬ ডিসেম্বর) সকালে কুড়িগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বর থেকে বিজয় র্যালি কুড়িগ্রাম শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষীন করে স্বাধীনতার বিজয় স্তম্ভে গিয়ে শেষ হয়।
সেখানে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুস্পস্তবক অর্পন করা হয়।
পরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক নিলুফা ইয়াসমিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম টুকু, বীর প্রতীক আব্দুল হাই, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক শ্যামল ভৌমিক প্রমূখ।
এ সময় ১৯৭১ সালে কুড়িগ্রাম মুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনকারী বীর প্রতীক আব্দুল হাইকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর হানাদার মুক্ত হয় কুড়িগ্রাম।
শুক্রবার ( ৬ ডিসেম্বর) সকালে কুড়িগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বর থেকে বিজয় র্যালি কুড়িগ্রাম শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষীন করে স্বাধীনতার বিজয় স্তম্ভে গিয়ে শেষ হয়।
সেখানে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুস্পস্তবক অর্পন করা হয়।
পরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক নিলুফা ইয়াসমিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম টুকু, বীর প্রতীক আব্দুল হাই, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক শ্যামল ভৌমিক প্রমূখ।
এ সময় ১৯৭১ সালে কুড়িগ্রাম মুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনকারী বীর প্রতীক আব্দুল হাইকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর হানাদার মুক্ত হয় কুড়িগ্রাম।