ধারের টাকায় কেনা হলো ভর্তি ফরম; কিন্তু ভর্তি?
https://www.obolokon24.com/2019/12/jaldhaka.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ॥ অভাবের কাছে হার না মেনে পড়াশোনা চালিয়েছে নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার জুয়েল রানা। ২০১৮ সালে এইচএসসি পাস করে এবারে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের 'বি’ ইউনিট এ অংশগ্রহণ করেন।
এতে তিনি মেধাতালিকায় অষ্টম হয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ পেয়েছেন। কিন্তু এখন টাকার অভাবে ভর্তি হতে পারছেন না জুয়েল। ইতিপূর্বে ধারের টাকার বিনিময়ে ফরম তুলতে হয়েছে। কিন্তু তাকে ধারের টাকায় তাকে প্রতিহাজারে মাসে দিতে হবে ২০০ টাকা হারে সুদ।
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা মিরগঞ্জ ইউনিয়নের খ্যাড়কাটা গ্রামে দিনমজুর আমিনুর রহমান ও গৃহিণী কুলসুম বেগমের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন জুয়েল রানা। বসতবাড়ি ছাড়া জায়গা-জমি কিছু নেই। তার বাবা আমিনুর রহমান অন্যের জমিতে কৃষি কাজ করে সংসার চালান। জুয়েল পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে বাবা-মার তৃতীয় সন্তান। দরিদ্রতার সাথে যুদ্ধ করে পিএসি ও জেএসসিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছিল।
তার বাবা-মা বলেন, আমরা অনেক গরিব মানুষ। সে রকম রোজগার করতে পারি না। দিনে কোনোরকম খেয়ে-পরে বেঁচে আছি। এর আগে ভর্তি পরীক্ষার ফরম তোলার জন্য সুদে ৭ হাজার টাকা ঋণ করি। এখন আবার ভর্তির জন্য ১০ হাজার মোটা অঙ্কের টাকা আমরা কোথা থেকে পাব? আপনাদের কাছে আমাদের অনুরোধ আমার ছেলেকে যদি ভর্তি করার জন্য কেউ সাহায্য করেন।
উল্লেখ্য, আগামী ২ এবং ৩ ডিসেম্বর তালিকা প্রাপ্তদের যাচাই-বাছাই করে ভর্তি করানো হবে। জুয়েল রানাকে সহযোগিতা করতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন মো. জুয়েল রানামোবাইল ০১৭২০৫১৯১৪৫('বি' ইউনিট, ভর্তি রোল নম্বর : ২৪৬৪৪৩)। #
এতে তিনি মেধাতালিকায় অষ্টম হয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ পেয়েছেন। কিন্তু এখন টাকার অভাবে ভর্তি হতে পারছেন না জুয়েল। ইতিপূর্বে ধারের টাকার বিনিময়ে ফরম তুলতে হয়েছে। কিন্তু তাকে ধারের টাকায় তাকে প্রতিহাজারে মাসে দিতে হবে ২০০ টাকা হারে সুদ।
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা মিরগঞ্জ ইউনিয়নের খ্যাড়কাটা গ্রামে দিনমজুর আমিনুর রহমান ও গৃহিণী কুলসুম বেগমের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন জুয়েল রানা। বসতবাড়ি ছাড়া জায়গা-জমি কিছু নেই। তার বাবা আমিনুর রহমান অন্যের জমিতে কৃষি কাজ করে সংসার চালান। জুয়েল পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে বাবা-মার তৃতীয় সন্তান। দরিদ্রতার সাথে যুদ্ধ করে পিএসি ও জেএসসিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছিল।
তার বাবা-মা বলেন, আমরা অনেক গরিব মানুষ। সে রকম রোজগার করতে পারি না। দিনে কোনোরকম খেয়ে-পরে বেঁচে আছি। এর আগে ভর্তি পরীক্ষার ফরম তোলার জন্য সুদে ৭ হাজার টাকা ঋণ করি। এখন আবার ভর্তির জন্য ১০ হাজার মোটা অঙ্কের টাকা আমরা কোথা থেকে পাব? আপনাদের কাছে আমাদের অনুরোধ আমার ছেলেকে যদি ভর্তি করার জন্য কেউ সাহায্য করেন।
উল্লেখ্য, আগামী ২ এবং ৩ ডিসেম্বর তালিকা প্রাপ্তদের যাচাই-বাছাই করে ভর্তি করানো হবে। জুয়েল রানাকে সহযোগিতা করতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন মো. জুয়েল রানামোবাইল ০১৭২০৫১৯১৪৫('বি' ইউনিট, ভর্তি রোল নম্বর : ২৪৬৪৪৩)। #