আগামীকাল ডোমার পাক হানাদার মুক্ত দিবস
https://www.obolokon24.com/2019/12/domar_29.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টার-
॥ আগামীকাল ০৬ ডিসেম্বর শুক্রবার নীলফামারীর ডোমার পাক হানাদার-মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে ছয় নম্বর সেক্টরের বীর মুক্তিযোদ্ধারা ডোমারকে হানাদার মুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনের করে ।
মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সমশের আলী জানান, নীলফামারীর ডোমার ৬নং সেক্টরের অধীন ছিল এবং সেক্টর কমান্ডার ছিল খাদেমুল বাশার।
যুদ্ধ ক্ষেত্রে অনেক মুক্তিযোদ্ধা আহত ও শহীদ হন। যুদ্ধকালিন সময়ে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নিরীহ যুবক/যুবতী ধরে এনে ডোমার থানা বনবিভাগে পিছনে হত্যা ও ধর্ষণ করা হত ।
তিনি আরো জানান,৪ঠা /৫রা ডিসেম্বর ছিল ভয়াবহ । ৬ নং সাব- সেক্টর কমান্ডার ফøাইট লেঃ ইকবাল রশীদ( বর্তমানে আমেরিকা প্রবাসী )৬টি কোম্পানি নিয়ে গোমনাতী হয়ে বামুনিয়া দিয়ে বোড়াগাড়ীতে আসি ।একদিন একরাত যুদ্ধ করি । ।বোড়াগাড়ীর যুদ্ধে পাকসেনারা পড়াজয় নিশ্চিত জেনে সে রাতের পর ( ৬ই ডিসেম্বর )আড়াইটার দিকে বোড়াগাড়ী ব্রিজটি উড়িয়ে দেয় । পাকসেনারা পিছু হটতে থাকে ।যাকে সামনে পায় তাকেই হত্যা করে । এর পর ৬ই ডিসেম্বর ভোর রাতে আনুমানিক ভোর ৬ টায় ডোমারে প্রবেশ করি । পাকিস্থানীরা ভোর ৪টা /সাড়ে ৪টার দিকে ট্রেন দিয়ে সৈয়দপুর সেনানিবাসে পলায়ন করে । মুলত সেদিন ভোরেরাতে পাকসেনারা তড়িঘড়ি করে ডোমার ত্যাগ করে । পরদিন ৬ই ডিসেম্বর সকাল ৭টা/৮ আটটার দিকে বর্তমান শহীদ ধীরাজ মিজান মিলায়তন ও পাঠাগারের সামনে (সাবেক জিন্না হল ) পতাকা উত্তোলন করি । এ সময় হাজার হাজার জনতা সমবেত হয় ।এ সময় ২৮ জন রাজাকার অস্ত্রসহ আতর্-সমপন করে । । মুক্তিকামী জনতা উল্লাসে ফেটে পড়ে । সেদিনই ডোমার হানাদার মুক্ত হয় ।
মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের ডোমার উপজেলা শাখার আহবায়ক আল আমিন রহমান জানান, হানাদার মুক্ত দিবস পালনে আগামীকাল সকালে ডোমার উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পন, শহীদদের স্বরণে হ্দয়ে স্বাধীনতায় শ্রদ্ধা নিবেদন,আইমেন ইথিকা মানবিক সাহায্য সংস্থা ডোমারের সহযোগিতায় শীতবস্ত্র বিতরন ।বিকালে আনন্দর্যালী, ও আলোচনা সভা ।এতে অংশ নেবেন নীলফামারী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ,কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল এর সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ।
॥ আগামীকাল ০৬ ডিসেম্বর শুক্রবার নীলফামারীর ডোমার পাক হানাদার-মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে ছয় নম্বর সেক্টরের বীর মুক্তিযোদ্ধারা ডোমারকে হানাদার মুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনের করে ।
মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সমশের আলী জানান, নীলফামারীর ডোমার ৬নং সেক্টরের অধীন ছিল এবং সেক্টর কমান্ডার ছিল খাদেমুল বাশার।
যুদ্ধ ক্ষেত্রে অনেক মুক্তিযোদ্ধা আহত ও শহীদ হন। যুদ্ধকালিন সময়ে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নিরীহ যুবক/যুবতী ধরে এনে ডোমার থানা বনবিভাগে পিছনে হত্যা ও ধর্ষণ করা হত ।
তিনি আরো জানান,৪ঠা /৫রা ডিসেম্বর ছিল ভয়াবহ । ৬ নং সাব- সেক্টর কমান্ডার ফøাইট লেঃ ইকবাল রশীদ( বর্তমানে আমেরিকা প্রবাসী )৬টি কোম্পানি নিয়ে গোমনাতী হয়ে বামুনিয়া দিয়ে বোড়াগাড়ীতে আসি ।একদিন একরাত যুদ্ধ করি । ।বোড়াগাড়ীর যুদ্ধে পাকসেনারা পড়াজয় নিশ্চিত জেনে সে রাতের পর ( ৬ই ডিসেম্বর )আড়াইটার দিকে বোড়াগাড়ী ব্রিজটি উড়িয়ে দেয় । পাকসেনারা পিছু হটতে থাকে ।যাকে সামনে পায় তাকেই হত্যা করে । এর পর ৬ই ডিসেম্বর ভোর রাতে আনুমানিক ভোর ৬ টায় ডোমারে প্রবেশ করি । পাকিস্থানীরা ভোর ৪টা /সাড়ে ৪টার দিকে ট্রেন দিয়ে সৈয়দপুর সেনানিবাসে পলায়ন করে । মুলত সেদিন ভোরেরাতে পাকসেনারা তড়িঘড়ি করে ডোমার ত্যাগ করে । পরদিন ৬ই ডিসেম্বর সকাল ৭টা/৮ আটটার দিকে বর্তমান শহীদ ধীরাজ মিজান মিলায়তন ও পাঠাগারের সামনে (সাবেক জিন্না হল ) পতাকা উত্তোলন করি । এ সময় হাজার হাজার জনতা সমবেত হয় ।এ সময় ২৮ জন রাজাকার অস্ত্রসহ আতর্-সমপন করে । । মুক্তিকামী জনতা উল্লাসে ফেটে পড়ে । সেদিনই ডোমার হানাদার মুক্ত হয় ।
মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের ডোমার উপজেলা শাখার আহবায়ক আল আমিন রহমান জানান, হানাদার মুক্ত দিবস পালনে আগামীকাল সকালে ডোমার উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পন, শহীদদের স্বরণে হ্দয়ে স্বাধীনতায় শ্রদ্ধা নিবেদন,আইমেন ইথিকা মানবিক সাহায্য সংস্থা ডোমারের সহযোগিতায় শীতবস্ত্র বিতরন ।বিকালে আনন্দর্যালী, ও আলোচনা সভা ।এতে অংশ নেবেন নীলফামারী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ,কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল এর সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ।