নির্মানের চার বছর পর চালু হলো নবাবগঞ্জের ফায়ার সার্ভিস স্টেশনটি
https://www.obolokon24.com/2019/12/dinajpur_3.html
অলিউর রহমান মেরাজ নবাবগঞ্জ দিনাজপুর :
নির্মাণের চার বছর পেরিয়ে চালু হলো দিনাজপুরের নবাবগঞ্জের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনটি।
নবাবগঞ্জ উপজেলায় ২০১৫ সালের ২৭ জুলাই ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং তা এক বছরের মধ্যে নির্মাণ কাজও শেষ হয়ে যায়। কিন্তু তখন ও স্টেশনের কার্যক্রম চালু হয়নি। সেখানে একজন নৈশপ্রহরী ছাড়া আর কোনও কর্মকর্তা বা ফায়ার সার্ভিস কর্মী ছিলো না এমনকি কোনও সরঞ্জামও ছিলো না। তখন থেকে সব কার্যক্রম বন্ধ ছিল তাই যেকোন দুর্ঘটনায় সেবা থেকে বঞ্চিত ছিল এলাকাবাসী। তাই অতিদ্রুত স্টেশনটি চালুর দাবি জানিয়েছিলেন স্থানীয়রা। লোকবল সংকটের কারণে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনটি চালু করা যায়নি উল্লেখ করে অচিরেই চালু করা হবে বলে জানিয়েছিলন স্থানীয় সংসদ সদস্য এমপি শিবলী সাদিক।
নৈশপ্রহরী আলাউদ্দিন জানান, ‘আমি চার বছর ধরে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজ করছি। এখানে ফায়ার সার্ভিসের অন্য কেউ ছিলো না আমি এখানে দেখাশোনা করতাম যাতে কেউ ভেতরে ঢুকতে না পারে বা এখান থেকে কোনও জিনিস চুরি করে নিয়ে যেতে না পারে। তবে কবে নাগাদ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনটি চালু হবে, তা আমারো জানা ছিলো না আর এখন এতদিন পর চালু হওয়াতে আমি এবং এলাকা বাসী অনেক খুশি এবং তিনি স্থানীয় সাংসদ সদস্য ও উপজেলা নির্বাহী কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
নির্মাণের চার বছর পেরিয়ে চালু হলো দিনাজপুরের নবাবগঞ্জের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনটি।
নবাবগঞ্জ উপজেলায় ২০১৫ সালের ২৭ জুলাই ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং তা এক বছরের মধ্যে নির্মাণ কাজও শেষ হয়ে যায়। কিন্তু তখন ও স্টেশনের কার্যক্রম চালু হয়নি। সেখানে একজন নৈশপ্রহরী ছাড়া আর কোনও কর্মকর্তা বা ফায়ার সার্ভিস কর্মী ছিলো না এমনকি কোনও সরঞ্জামও ছিলো না। তখন থেকে সব কার্যক্রম বন্ধ ছিল তাই যেকোন দুর্ঘটনায় সেবা থেকে বঞ্চিত ছিল এলাকাবাসী। তাই অতিদ্রুত স্টেশনটি চালুর দাবি জানিয়েছিলেন স্থানীয়রা। লোকবল সংকটের কারণে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনটি চালু করা যায়নি উল্লেখ করে অচিরেই চালু করা হবে বলে জানিয়েছিলন স্থানীয় সংসদ সদস্য এমপি শিবলী সাদিক।
নৈশপ্রহরী আলাউদ্দিন জানান, ‘আমি চার বছর ধরে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজ করছি। এখানে ফায়ার সার্ভিসের অন্য কেউ ছিলো না আমি এখানে দেখাশোনা করতাম যাতে কেউ ভেতরে ঢুকতে না পারে বা এখান থেকে কোনও জিনিস চুরি করে নিয়ে যেতে না পারে। তবে কবে নাগাদ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনটি চালু হবে, তা আমারো জানা ছিলো না আর এখন এতদিন পর চালু হওয়াতে আমি এবং এলাকা বাসী অনেক খুশি এবং তিনি স্থানীয় সাংসদ সদস্য ও উপজেলা নির্বাহী কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।