সৈয়দপুরের সোহেল হত্যাকান্ডে আটক দুই কিশোরের স্বীকারোক্তি
https://www.obolokon24.com/2019/11/saidpur_13.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে বাইসাইকেল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোহেল (২৫) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় থানায় দায়েরকৃত মামলার এজাহারনামীয় একজনসহ দুই আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সৈয়দপুর শহরের নিজ নিজ বাড়ি থেকে গত সোমবার ভোরে তাদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে মামলার এজাহারভূক্ত চার নম্বর আসামী সৈয়দপুর শহরের মুন্সিপাড়া খেঁজুরবাগ এলাকার ইলেকট্রিক মিস্ত্রী মো. কোরবান আলী ওরফে কাল্লুর ছেলে মো. ফয়সাল (১৫) এবং ওয়াপদা মোড় এলাকার সদরুল হাসানের ছেলে মো. সুরুজ (১৯)।
গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের গত সোমবার বিকেলে নীলফামারীর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী গ্রহন করা হয়। পরে আদালদের নির্দেশে গ্রেপ্তারকৃত মধ্যে মো. সুরুজকে নীলফামারী জেলা কারাগারে এবং মো. ফয়সালকে যশোরের কিশোর শোধনাগারে পাঠনো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের চাঁদনগর মহ্ল্লার মো. সহিদুল ইসলামের ছেলে মো. সোহেল (২৫)। সে সৈয়দপুর বিসিক শিল্প নগরীতে আলম তাঁরকাটা ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করতো। ঘটনার দিন গত ৬ নভেম্বর সন্ধ্যায় তাঁর চুরি যাওয়া বাইসাইকেলের খোঁজে বের হয় সে (সোহেল)। এর এক পর্যায়ে শহরের খেঁজুরবাগ এলাকার জনৈক কাল্লুর চার ছেলে সনু, ফয়সাল, জনি ও রকিসহ অজ্ঞাত ১৫/২০ জন বখাটে যুবক মিলে তাকে এলোপাতারি বেদম মারপিট করে সোহেলকে। এতে সে গুরুতর আহত হয়। এরপর প্রথমে তাকে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে এবং পরে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৭ নভেম্বর ভোর সাড়ে ৫টায় সোহেলের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহত সোহেলের বাবা মো. সহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে গত ৭ নভেম্বর রাতে চারজন আসামীর নাম উল্লেখপূর্বক অজ্ঞাত আরো ১৫/২০ জনের নামে সৈয়দপুর থানায় একটি মামরা দায়ের করেন।
সৈয়দপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আবুল হাসনাত খান জানান, সোহেলের বাইসাইকেল চুরির ঘটনাটি সত্য। কিন্তু গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের স্বীকারোক্তি মতে, ওই দিন মারপিটের ঘটনাটি ছিল নারীঘটিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে।
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে বাইসাইকেল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোহেল (২৫) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় থানায় দায়েরকৃত মামলার এজাহারনামীয় একজনসহ দুই আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সৈয়দপুর শহরের নিজ নিজ বাড়ি থেকে গত সোমবার ভোরে তাদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে মামলার এজাহারভূক্ত চার নম্বর আসামী সৈয়দপুর শহরের মুন্সিপাড়া খেঁজুরবাগ এলাকার ইলেকট্রিক মিস্ত্রী মো. কোরবান আলী ওরফে কাল্লুর ছেলে মো. ফয়সাল (১৫) এবং ওয়াপদা মোড় এলাকার সদরুল হাসানের ছেলে মো. সুরুজ (১৯)।
গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের গত সোমবার বিকেলে নীলফামারীর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী গ্রহন করা হয়। পরে আদালদের নির্দেশে গ্রেপ্তারকৃত মধ্যে মো. সুরুজকে নীলফামারী জেলা কারাগারে এবং মো. ফয়সালকে যশোরের কিশোর শোধনাগারে পাঠনো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের চাঁদনগর মহ্ল্লার মো. সহিদুল ইসলামের ছেলে মো. সোহেল (২৫)। সে সৈয়দপুর বিসিক শিল্প নগরীতে আলম তাঁরকাটা ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করতো। ঘটনার দিন গত ৬ নভেম্বর সন্ধ্যায় তাঁর চুরি যাওয়া বাইসাইকেলের খোঁজে বের হয় সে (সোহেল)। এর এক পর্যায়ে শহরের খেঁজুরবাগ এলাকার জনৈক কাল্লুর চার ছেলে সনু, ফয়সাল, জনি ও রকিসহ অজ্ঞাত ১৫/২০ জন বখাটে যুবক মিলে তাকে এলোপাতারি বেদম মারপিট করে সোহেলকে। এতে সে গুরুতর আহত হয়। এরপর প্রথমে তাকে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে এবং পরে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৭ নভেম্বর ভোর সাড়ে ৫টায় সোহেলের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহত সোহেলের বাবা মো. সহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে গত ৭ নভেম্বর রাতে চারজন আসামীর নাম উল্লেখপূর্বক অজ্ঞাত আরো ১৫/২০ জনের নামে সৈয়দপুর থানায় একটি মামরা দায়ের করেন।
সৈয়দপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আবুল হাসনাত খান জানান, সোহেলের বাইসাইকেল চুরির ঘটনাটি সত্য। কিন্তু গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের স্বীকারোক্তি মতে, ওই দিন মারপিটের ঘটনাটি ছিল নারীঘটিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে।