একনেকে ৬ প্রকল্প অনুমোদন
https://www.obolokon24.com/2019/11/ruppur.html
ডেস্ক
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভৌত সুরক্ষা ব্যবস্থা নির্মাণ প্রকল্পসহ ৬ প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এই ৬ প্রকল্পের মোট ব্যয় ৪ হাজার ৪৪৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে একনেক সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়।
একনেক সভা শেষে প্রকল্পগুলো নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
পরিকল্পনামন্ত্রী জানান, এই ছয়টি (নতুন ও সংশোধিত) প্রকল্পে সরকারি অর্থায়ন করা হবে ৪ হাজার ৪৩৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ব্যয় করা হবে ৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
তিনি জানান, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রথম ইউনিটের কাজ শেষ হবে।
এর পরই উৎপাদনে যাবে ইউনিটটি, সেখান থেকে উৎপাদিত হবে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ফলে বিভিন্ন নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভৌত সুরক্ষা ব্যবস্থা (পিপিএস) নির্মাণ’ প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হচ্ছে।
উৎপাদিত এ বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করতে সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, মোট ৬৬৯ কিলোমিটার লাইনের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার হবে ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন। রূপপুর পারমাণবিক সুরক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মাধ্যমে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে এবং নিরাপদ ও সুরক্ষিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে।
জানা যায়, প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে তিন হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। এর পুরো ব্যয় সরকারি তহবিল থেকে মেটানো হবে। চলতি সময় থেকে ২০২৩ সালের মার্চ মেয়াদে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন করা হবে।
এ ছাড়া প্রকল্পের আওতায় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য ডিজাইন বেসিস থ্রেট (ডিবিটি) এবং এর বাইরের হুমকিগুলো মোকাবিলা করা হবে। এর আওতায় পারমাণবিক নিরাপত্তা সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি নিউক্লিয়ার পদার্থের ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। সাইবার নিরাপত্তা ও সংবেদনশীল তথ্যের ব্যবস্থাপনাও নিশ্চিত করা হবে।
একনেক সভায় ৩৬৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘যশোর-মনিরামপুর-কেশবপুর-চুকনগর আঞ্চলিক মহাসড়ক প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অনুমোদন পেয়েছে ‘ফেনী-সোনাগাজী-মহুরী প্রকল্প সড়কে এবং বক্তারমুন্সী-কাজিরহাট-দাগনভঁইয়া সড়কে সেতুন নির্মাণ প্রকল্প। এতে ব্যয় হবে ৭১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
আর ৭৯ কোটি ব্যয়ে ‘আগারগাঁও শেরেবাংলা নগরে পর্যটন ভবন ও ৩৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘কক্সবাজার জেলার একতাবাজার হতে বানৌজ শেখ হাসিনা ঘাঁটি পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৯ কোটি টাকা।
এদিকে একনেক সভায় ১২০ কোটি ৮২ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘সিলেট জেলার সদর ও বিশ্বনাথ উপজেলায় দশগ্রাম মাহতাবপুর ও রাজাপুর পরগণা বাজার এলাকা সুরমা নদীর উভয় তীরের ভাঙন রক্ষা’ প্রকল্পেরও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. নুরুল আমিন, সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম প্রমুখ।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভৌত সুরক্ষা ব্যবস্থা নির্মাণ প্রকল্পসহ ৬ প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এই ৬ প্রকল্পের মোট ব্যয় ৪ হাজার ৪৪৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে একনেক সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়।
একনেক সভা শেষে প্রকল্পগুলো নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
পরিকল্পনামন্ত্রী জানান, এই ছয়টি (নতুন ও সংশোধিত) প্রকল্পে সরকারি অর্থায়ন করা হবে ৪ হাজার ৪৩৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ব্যয় করা হবে ৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
তিনি জানান, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রথম ইউনিটের কাজ শেষ হবে।
এর পরই উৎপাদনে যাবে ইউনিটটি, সেখান থেকে উৎপাদিত হবে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ফলে বিভিন্ন নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভৌত সুরক্ষা ব্যবস্থা (পিপিএস) নির্মাণ’ প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হচ্ছে।
উৎপাদিত এ বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করতে সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, মোট ৬৬৯ কিলোমিটার লাইনের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার হবে ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন। রূপপুর পারমাণবিক সুরক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মাধ্যমে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে এবং নিরাপদ ও সুরক্ষিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে।
জানা যায়, প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে তিন হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। এর পুরো ব্যয় সরকারি তহবিল থেকে মেটানো হবে। চলতি সময় থেকে ২০২৩ সালের মার্চ মেয়াদে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন করা হবে।
এ ছাড়া প্রকল্পের আওতায় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য ডিজাইন বেসিস থ্রেট (ডিবিটি) এবং এর বাইরের হুমকিগুলো মোকাবিলা করা হবে। এর আওতায় পারমাণবিক নিরাপত্তা সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি নিউক্লিয়ার পদার্থের ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। সাইবার নিরাপত্তা ও সংবেদনশীল তথ্যের ব্যবস্থাপনাও নিশ্চিত করা হবে।
একনেক সভায় ৩৬৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘যশোর-মনিরামপুর-কেশবপুর-চুকনগর আঞ্চলিক মহাসড়ক প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অনুমোদন পেয়েছে ‘ফেনী-সোনাগাজী-মহুরী প্রকল্প সড়কে এবং বক্তারমুন্সী-কাজিরহাট-দাগনভঁইয়া সড়কে সেতুন নির্মাণ প্রকল্প। এতে ব্যয় হবে ৭১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
আর ৭৯ কোটি ব্যয়ে ‘আগারগাঁও শেরেবাংলা নগরে পর্যটন ভবন ও ৩৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘কক্সবাজার জেলার একতাবাজার হতে বানৌজ শেখ হাসিনা ঘাঁটি পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৯ কোটি টাকা।
এদিকে একনেক সভায় ১২০ কোটি ৮২ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘সিলেট জেলার সদর ও বিশ্বনাথ উপজেলায় দশগ্রাম মাহতাবপুর ও রাজাপুর পরগণা বাজার এলাকা সুরমা নদীর উভয় তীরের ভাঙন রক্ষা’ প্রকল্পেরও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. নুরুল আমিন, সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম প্রমুখ।