পীরগাছায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত, সড়ক অবরোধ
https://www.obolokon24.com/2019/11/rangpur_54.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধিঃ
মঙ্গলবার রংপুরের পীরগাছায় সড়ক দুর্ঘটনায় খাদিজা বেগম(১৫) নামে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে।
এ ঘটনায় রংপুর-সুন্দরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত অবরোধ করে রাখে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী। তারা সড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে ঘাতক চালকের বিচারসহ ওই সড়কে গতিরোধক নির্মাণের দাবীতে সড়কটি অবরোধ করে। পরে দুপুর ২টার দিকে প্রশাসনের আশ^াসের প্রেক্ষিতে তারা অবরোধ তুলে নেয়।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর-সুন্দরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পীরগাছার সৈয়দপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিক্ষার্থীর নাম খাদিজা বেগম। সে সৈয়দপুর গ্রামের খায়রুদ্দিনের মেয়ে ও সৈয়দপুর কারামতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সৈয়দপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন স্থানে সড়কের পাশে শিক্ষার্থী খাদিজা বেগম প্রাইভেট পড়ার উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে ছিল। এসময় পীরগাছা থেকে রংপুরগামী একটি পিকআপ ওই শিক্ষার্থীকে চাপা দিয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হয়। এতে সে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সাড়ে ১১টার দিকে খাদিজার মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার খবরটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সকাল ৮টা থেকে সৈয়দপুর বাজার এলাকায় রংপুর-সুন্দরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করে রাখে। ওই সড়কে গতিরোধক নির্মাণের দাবীতে অবরোধে যোগ দেয় সৈয়দপুর কারামতিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কারামতিয়া দ্বিমূখী ফাজিল মাদ্রসার শিক্ষার্থীসহ অভিভাবক ও এলাকাবাসী। ফলে ওই সড়কের উভর পাশে শতাধিক যানবাহন আটকা পড়ে।
খবর পেয়ে পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান, রংপুরের সহকারী পুলিশ সুপার (সি-সার্কেল) আরমান হোসেন ও পীরগাছা থানার ওসি রেজাউল করিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। পরে তাদের আশ^াসের প্রেক্ষিতে তারা অবরোধ তুলে নেয়।
পীরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, অবরোধকারীদের দাবী মেনে নেওয়ায় তারা অবরোধ তুলে নিয়েছে। তাই দুপুর ২টার পর থেকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।##
মঙ্গলবার রংপুরের পীরগাছায় সড়ক দুর্ঘটনায় খাদিজা বেগম(১৫) নামে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে।
এ ঘটনায় রংপুর-সুন্দরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত অবরোধ করে রাখে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী। তারা সড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে ঘাতক চালকের বিচারসহ ওই সড়কে গতিরোধক নির্মাণের দাবীতে সড়কটি অবরোধ করে। পরে দুপুর ২টার দিকে প্রশাসনের আশ^াসের প্রেক্ষিতে তারা অবরোধ তুলে নেয়।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর-সুন্দরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পীরগাছার সৈয়দপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিক্ষার্থীর নাম খাদিজা বেগম। সে সৈয়দপুর গ্রামের খায়রুদ্দিনের মেয়ে ও সৈয়দপুর কারামতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সৈয়দপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন স্থানে সড়কের পাশে শিক্ষার্থী খাদিজা বেগম প্রাইভেট পড়ার উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে ছিল। এসময় পীরগাছা থেকে রংপুরগামী একটি পিকআপ ওই শিক্ষার্থীকে চাপা দিয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হয়। এতে সে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সাড়ে ১১টার দিকে খাদিজার মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার খবরটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সকাল ৮টা থেকে সৈয়দপুর বাজার এলাকায় রংপুর-সুন্দরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করে রাখে। ওই সড়কে গতিরোধক নির্মাণের দাবীতে অবরোধে যোগ দেয় সৈয়দপুর কারামতিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কারামতিয়া দ্বিমূখী ফাজিল মাদ্রসার শিক্ষার্থীসহ অভিভাবক ও এলাকাবাসী। ফলে ওই সড়কের উভর পাশে শতাধিক যানবাহন আটকা পড়ে।
খবর পেয়ে পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান, রংপুরের সহকারী পুলিশ সুপার (সি-সার্কেল) আরমান হোসেন ও পীরগাছা থানার ওসি রেজাউল করিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। পরে তাদের আশ^াসের প্রেক্ষিতে তারা অবরোধ তুলে নেয়।
পীরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, অবরোধকারীদের দাবী মেনে নেওয়ায় তারা অবরোধ তুলে নিয়েছে। তাই দুপুর ২টার পর থেকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।##