সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
https://www.obolokon24.com/2019/11/pm.html
ডেস্ক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকাল ৮টায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং ৮টা ১৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শিখা অনির্বাণে পৃথকভাবে পষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল শহীদদের সম্মান জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে।
পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয়।
এর আগে দিবসটি উপলক্ষে ভোরে দেশের সব সেনানিবাস, নৌঘাঁটি ও স্থাপনা এবং বিমান বাহিনীর ঘাঁটির মসজিদগুলোয় ফজরের নামাজ শেষে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এদিকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে স্বাধীনতাযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধণা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। একই অনুষ্ঠানে ২০১৯-২০ সালে সশস্ত্র বাহিনীর শান্তিকালীন সেনা/নৌ/বিমানবাহিনী পদক এবং অসামান্য সেবা পদকপ্রাপ্ত সদস্যদের পদক দেওয়া হবে।
বিকালে সেনাকুঞ্জে সম্প্রসারিত ও পুনর্নির্মিত সেনাকুঞ্জ উদ্বোধন এবং সেনাকুঞ্জ আয়োজিত সংবর্ধণা অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করবেন তিন বাহিনী প্রধান। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকাল ৮টায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং ৮টা ১৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শিখা অনির্বাণে পৃথকভাবে পষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল শহীদদের সম্মান জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে।
পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয়।
এর আগে দিবসটি উপলক্ষে ভোরে দেশের সব সেনানিবাস, নৌঘাঁটি ও স্থাপনা এবং বিমান বাহিনীর ঘাঁটির মসজিদগুলোয় ফজরের নামাজ শেষে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এদিকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে স্বাধীনতাযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধণা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। একই অনুষ্ঠানে ২০১৯-২০ সালে সশস্ত্র বাহিনীর শান্তিকালীন সেনা/নৌ/বিমানবাহিনী পদক এবং অসামান্য সেবা পদকপ্রাপ্ত সদস্যদের পদক দেওয়া হবে।
বিকালে সেনাকুঞ্জে সম্প্রসারিত ও পুনর্নির্মিত সেনাকুঞ্জ উদ্বোধন এবং সেনাকুঞ্জ আয়োজিত সংবর্ধণা অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করবেন তিন বাহিনী প্রধান। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।