পঞ্চগড় মুক্ত দিবস পালিত
https://www.obolokon24.com/2019/11/panchagar_29.html
সাইদুজ্জামান রেজা,পঞ্চগড়:
যথাযোগ্য মর্যাদা ও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পঞ্চগড় হানাদার মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে।
২৯ নভেম্বর দিবসটি উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পমাল্য প্রদান, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পণ, বধ্যভূমির বেদিতে পুস্পস্তবক অর্পণ, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সকাল ১০টায় সার্কিট হাউজ সংলগ্ন বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুস্পস্তবক অর্পনের পর বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়।
শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মুক্তিযোদ্ধা চত্বরে পুস্পস্তবক অর্পন এবং জেলা পরিষদের সামনে অবস্থিত বধ্যভূমিতে গিয়ে পুস্পস্তবক অর্পনের পর শোভাযাত্রা শেষ হয়।
পরে পঞ্চগড় সরকারি অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন। আরো উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইউসুফ আলী, জেলা পরিষদ পঞ্চগড়, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল আলিম খান ওয়ারেশী, পৌর মেয়র তৌহিদুল ইসলাম প্রমূখ।
এছাড়াও জেলা পর্যায়ের সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারবর্গসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। প্রথম অঞ্চল হিসেবে ১৯৭১ সালের ২৯ নভেম্বর পঞ্চগড় পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত হয়।
যথাযোগ্য মর্যাদা ও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পঞ্চগড় হানাদার মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে।
২৯ নভেম্বর দিবসটি উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পমাল্য প্রদান, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পণ, বধ্যভূমির বেদিতে পুস্পস্তবক অর্পণ, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সকাল ১০টায় সার্কিট হাউজ সংলগ্ন বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুস্পস্তবক অর্পনের পর বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়।
শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মুক্তিযোদ্ধা চত্বরে পুস্পস্তবক অর্পন এবং জেলা পরিষদের সামনে অবস্থিত বধ্যভূমিতে গিয়ে পুস্পস্তবক অর্পনের পর শোভাযাত্রা শেষ হয়।
পরে পঞ্চগড় সরকারি অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন। আরো উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইউসুফ আলী, জেলা পরিষদ পঞ্চগড়, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল আলিম খান ওয়ারেশী, পৌর মেয়র তৌহিদুল ইসলাম প্রমূখ।
এছাড়াও জেলা পর্যায়ের সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারবর্গসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। প্রথম অঞ্চল হিসেবে ১৯৭১ সালের ২৯ নভেম্বর পঞ্চগড় পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত হয়।