পঞ্চগড়ে শীতের শুরুতেই জমে উঠেছে বিভিন্ন পিঠার দোকান।
https://www.obolokon24.com/2019/11/panchagar_27.html
মোঃ তোতা মিয়া পঞ্চগড় প্রতিনিধি।
পঞ্চগড়ে শীতের শুরুতেই জমে উঠেছে বিভিন্ন আইটেমের সুস্বাদু পিঠার দোকান। পঞ্চগড়ে প্রতিবছরের ন্যায় এবারও শহর বন্দরে জমে উঠেছে শীতকালীন নানা রকমের পিঠার দোকান।
এসব দোকানে পাওয়া যায় শীতের হরেক রকমের পিঠা যেমন ভাপা পিঠা, পুলি পিঠা, গুড় নারিকেল দিয়ে তৈরি গুরগুরিয়া পিঠা, পাটিসাপটা পিঠা, পবন পিঠা, ও দুধে ভেজানো চিতই পিঠা সহ আরও নাম না জানা এরকম অনেক বিভিন্ন রকম পিঠা। এসব পিঠার দোকানে দেখা যায় সন্ধ্যার পর থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত ধনী-গরীব সব শ্রেণীর মানুষের উপচে পড়া ভীড়। এসব পিঠার দোকানে মধ্যে একজনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন বর্তমানে তাদের কথা বলার সময় নেই। একদিকে পিঠা বিক্রি শেষ হয় অন্যদিকে আবার পরের দিনের পিঠার আয়োজন করতে রাতে ঠিকমত ঘুমাতেও তারা পারেন না। বর্তমানে একটি পিঠার দোকানে তাদের ৫ থেকে ৭ জন করে মানুষের শ্রম দিয়েও সামলাতে পারছে না। প্রতিদিন পিঠার দোকানে সন্ধ্যা থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত ঠিকভাবে বেচাকেনা হলে পিঠার দোকানে নজরুল, জানান ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত দোকানে বেচাকেনা করেন তিনি। পিঠার দোকানে নজরুল বলেন শীতের সিজনে পিঠা বিক্রি করে তিনি মোটা অংকের আয় করেন তিনি ।পুরো সিজেনে পিঠা বিক্রি করে সব খরচ বাদ দিয়ে লাখ খানেক টাকা তার উদ্বৃত্ত থাকে। রাতের ঘুম নষ্ট করে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় তাদের। বর্তমানে বাড়িতে এবং বাজারে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তারা।
পঞ্চগড়ে শীতের শুরুতেই জমে উঠেছে বিভিন্ন আইটেমের সুস্বাদু পিঠার দোকান। পঞ্চগড়ে প্রতিবছরের ন্যায় এবারও শহর বন্দরে জমে উঠেছে শীতকালীন নানা রকমের পিঠার দোকান।
এসব দোকানে পাওয়া যায় শীতের হরেক রকমের পিঠা যেমন ভাপা পিঠা, পুলি পিঠা, গুড় নারিকেল দিয়ে তৈরি গুরগুরিয়া পিঠা, পাটিসাপটা পিঠা, পবন পিঠা, ও দুধে ভেজানো চিতই পিঠা সহ আরও নাম না জানা এরকম অনেক বিভিন্ন রকম পিঠা। এসব পিঠার দোকানে দেখা যায় সন্ধ্যার পর থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত ধনী-গরীব সব শ্রেণীর মানুষের উপচে পড়া ভীড়। এসব পিঠার দোকানে মধ্যে একজনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন বর্তমানে তাদের কথা বলার সময় নেই। একদিকে পিঠা বিক্রি শেষ হয় অন্যদিকে আবার পরের দিনের পিঠার আয়োজন করতে রাতে ঠিকমত ঘুমাতেও তারা পারেন না। বর্তমানে একটি পিঠার দোকানে তাদের ৫ থেকে ৭ জন করে মানুষের শ্রম দিয়েও সামলাতে পারছে না। প্রতিদিন পিঠার দোকানে সন্ধ্যা থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত ঠিকভাবে বেচাকেনা হলে পিঠার দোকানে নজরুল, জানান ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত দোকানে বেচাকেনা করেন তিনি। পিঠার দোকানে নজরুল বলেন শীতের সিজনে পিঠা বিক্রি করে তিনি মোটা অংকের আয় করেন তিনি ।পুরো সিজেনে পিঠা বিক্রি করে সব খরচ বাদ দিয়ে লাখ খানেক টাকা তার উদ্বৃত্ত থাকে। রাতের ঘুম নষ্ট করে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় তাদের। বর্তমানে বাড়িতে এবং বাজারে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তারা।