এবার ডাবল সেঞ্চুরি ছাড়িয়ে গেল পেঁয়াজ
https://www.obolokon24.com/2019/11/onion.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ॥ অব্যাহত পেঁয়াজের সংকট কাটাতে শতভাগ চেষ্টা করছে সরকার।
এমনকি জরুরি ভিত্তিতে কার্গো উড়োজাহাজ করে বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানিও করা হচ্ছে। এতে পেঁয়াজের কেজি দেড়শত টাকায় নেমে এসেছিল। শনিবারও(২৩ নভেম্বর) পেঁয়াজ খুচরা বাজারে পাওয়া যায় ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায়। কিন্তু রবিবার(২৪ নভেম্বর) সকাল থেকে হুট করে নীলফামারীর হাটবাজারে পেঁয়াজের কেজি ডবল সেঞ্চুরী ছাড়িয়ে ২২০/২৩০ টাকায় বিক্রি হতে থাকে। ব্যবসায়ীরা বলছেন চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় দাম নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
কয়েকটি পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা পর্যায়ে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে। খুচরায় মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১৮০ টাকা, মিসর ও চায়নার পেঁয়াজ ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে আমদানি করা পেঁয়াজ আরো বেশি পরিমাণে আসার পর দাম কমবে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। এছাড়া বাজারে নতুন গাছ পেঁয়াজের সরবারহও দিনদিন বাড়ছে। তবে পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতার জন্য দাম নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন ক্রেতা ও ব্যবসায়ীরা।
অপর দিকে বাজারে নতুন দেশি পেঁয়াজ ১৫০ টাকা ও পাতা পেঁয়াজ ১২০-১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে জানা গেছে উত্তরাঞ্চলের মধ্যে শুধু রংপুর বিভাগীয় শহরে রবিবার হতে টিসিরি মাধ্যমে ৪৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু নীলফামারী সহ অন্যান্য জেলায় টিসিবির পেঁয়াজ বিক্রি শুরু হয়নি। ভোক্তদের অভিযোগ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে টিসিবির পেঁয়াজ বিক্রি না হবার কারনে একটি সিন্ডিকেট হাটবাজারে ইচ্ছামত পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি করে দিচ্ছে।
জেলা সদরের হাটবাজার ছাড়াও জেলার ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরীগঞ্জ, সৈয়দপুরে দেশি পেঁয়াজ খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা কেজিতে।
জেলা শহরের বড় বাজারের পাইকারী পেঁয়াজ বিক্রেতা (আড়তদার) আলম হোসেন বলেন, বাজারে পেঁয়াজের আমদানী না থাকায় দাম বেশী। এর আগে ভারতের পেঁয়াজ সরবারহ বেশী ছিল তাই দাম কম ছিল, এখন সেটাও নেই। একই কথা বলেন, ওই বাজরের খুচরা বিক্রেতা বুলু মিয়া।
জেলা মার্কেটিং কর্মকর্তা এটিএম এরশাদ আলম খান বলেন, বাজারে আবারো ২১০-২২০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে।
নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর উপপরিচালক নিখিল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, এ বছর নীলফামারী জেলায় কন্দ পেঁয়াজের আগাম চাষ হয়েছে ২১৭ হেক্টর জমিতে। আর এই জমি থেকে আগাম পাতা পেঁয়াজ বিক্রি করতে পারবে প্রায় ১৩ হাজার মেট্রিকটন। তিনি বলেন, কৃষি বিভাগ পেঁয়াজ চাষিদের সব রকম কৃষি পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এবার পেঁয়াজের বাম্পার ফলন পাবে কৃষক। আশাকরি, বাজারে পেঁয়াজ নিয়ে ভোক্তাদের ভোগান্তি কমে যাবে। #
এমনকি জরুরি ভিত্তিতে কার্গো উড়োজাহাজ করে বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানিও করা হচ্ছে। এতে পেঁয়াজের কেজি দেড়শত টাকায় নেমে এসেছিল। শনিবারও(২৩ নভেম্বর) পেঁয়াজ খুচরা বাজারে পাওয়া যায় ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায়। কিন্তু রবিবার(২৪ নভেম্বর) সকাল থেকে হুট করে নীলফামারীর হাটবাজারে পেঁয়াজের কেজি ডবল সেঞ্চুরী ছাড়িয়ে ২২০/২৩০ টাকায় বিক্রি হতে থাকে। ব্যবসায়ীরা বলছেন চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় দাম নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
কয়েকটি পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা পর্যায়ে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে। খুচরায় মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১৮০ টাকা, মিসর ও চায়নার পেঁয়াজ ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে আমদানি করা পেঁয়াজ আরো বেশি পরিমাণে আসার পর দাম কমবে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। এছাড়া বাজারে নতুন গাছ পেঁয়াজের সরবারহও দিনদিন বাড়ছে। তবে পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতার জন্য দাম নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন ক্রেতা ও ব্যবসায়ীরা।
অপর দিকে বাজারে নতুন দেশি পেঁয়াজ ১৫০ টাকা ও পাতা পেঁয়াজ ১২০-১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে জানা গেছে উত্তরাঞ্চলের মধ্যে শুধু রংপুর বিভাগীয় শহরে রবিবার হতে টিসিরি মাধ্যমে ৪৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু নীলফামারী সহ অন্যান্য জেলায় টিসিবির পেঁয়াজ বিক্রি শুরু হয়নি। ভোক্তদের অভিযোগ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে টিসিবির পেঁয়াজ বিক্রি না হবার কারনে একটি সিন্ডিকেট হাটবাজারে ইচ্ছামত পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি করে দিচ্ছে।
জেলা সদরের হাটবাজার ছাড়াও জেলার ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরীগঞ্জ, সৈয়দপুরে দেশি পেঁয়াজ খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা কেজিতে।
জেলা শহরের বড় বাজারের পাইকারী পেঁয়াজ বিক্রেতা (আড়তদার) আলম হোসেন বলেন, বাজারে পেঁয়াজের আমদানী না থাকায় দাম বেশী। এর আগে ভারতের পেঁয়াজ সরবারহ বেশী ছিল তাই দাম কম ছিল, এখন সেটাও নেই। একই কথা বলেন, ওই বাজরের খুচরা বিক্রেতা বুলু মিয়া।
জেলা মার্কেটিং কর্মকর্তা এটিএম এরশাদ আলম খান বলেন, বাজারে আবারো ২১০-২২০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে।
নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর উপপরিচালক নিখিল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, এ বছর নীলফামারী জেলায় কন্দ পেঁয়াজের আগাম চাষ হয়েছে ২১৭ হেক্টর জমিতে। আর এই জমি থেকে আগাম পাতা পেঁয়াজ বিক্রি করতে পারবে প্রায় ১৩ হাজার মেট্রিকটন। তিনি বলেন, কৃষি বিভাগ পেঁয়াজ চাষিদের সব রকম কৃষি পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এবার পেঁয়াজের বাম্পার ফলন পাবে কৃষক। আশাকরি, বাজারে পেঁয়াজ নিয়ে ভোক্তাদের ভোগান্তি কমে যাবে। #