সরকার খালেদা জিয়ার মুক্তি চায় না: ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল
https://www.obolokon24.com/2019/11/mirza-fakrul.html
আব্দুল আউয়াল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি : গণ অভ্যূথানের মধ্য দিয়ে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে। সরকার চায়না খালেদা জিয়া জেল থেকে মুক্তি পাক।
কৌশলে তাকে আটকে রাখা হয়েছে।বুধবার সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁওয়ের নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, যে মামলায় খালোদা জিয়াকে আটক করে রাখা হয়েছে তা সাজানো একটি মামলা। এই মামলায় খালেজা জিয়ার জামিন পাওয়ার আইনগত অধিকার রয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে সুশাসন নেই, রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে। বাজারে পেঁয়াজ, লবনসহ নিত্য প্রয়োজনিয় জিনিস পত্রে নিয়ন্ত্রন রাখতে পাড়ছে না এই ফ্যাসিবাদী সরকার। রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে ব্যাঙ্গ করে বলেন, তারা নাকি ভালবাসা দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করবে। আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা ২৮ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। তিনি আরও বলেন ভারত আমাদের মিত্র রাষ্ট্র, কিন্তু সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীরা বাংলাদেশীদের নির্মম ভাবে গুলি করে হত্যা করছে। এ ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে কোন জড়ালো প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে না ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন,সহ-সভাপতি নূরে সাহাদাত স্বজন সহ জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা।
কৌশলে তাকে আটকে রাখা হয়েছে।বুধবার সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁওয়ের নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, যে মামলায় খালোদা জিয়াকে আটক করে রাখা হয়েছে তা সাজানো একটি মামলা। এই মামলায় খালেজা জিয়ার জামিন পাওয়ার আইনগত অধিকার রয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে সুশাসন নেই, রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে। বাজারে পেঁয়াজ, লবনসহ নিত্য প্রয়োজনিয় জিনিস পত্রে নিয়ন্ত্রন রাখতে পাড়ছে না এই ফ্যাসিবাদী সরকার। রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে ব্যাঙ্গ করে বলেন, তারা নাকি ভালবাসা দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করবে। আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা ২৮ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। তিনি আরও বলেন ভারত আমাদের মিত্র রাষ্ট্র, কিন্তু সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীরা বাংলাদেশীদের নির্মম ভাবে গুলি করে হত্যা করছে। এ ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে কোন জড়ালো প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে না ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন,সহ-সভাপতি নূরে সাহাদাত স্বজন সহ জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা।