লালমনিরহাটে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা
https://www.obolokon24.com/2019/11/lalmonirhat_28.html
লালমনিরহাট প্রতিনিধি ঃ দৈনিক মুক্তির প্রকাশক ও সম্পাদক নুর আলমগীর অনুর স্ত্রীকে ঘিরে কুরুচিপূর্ণ , মিথ্যা বানোয়াট জনগণকে বিভ্রান্ত মুলক, সংবাদ প্রকাশ এবং নকল মুক্তি নামে নিউজ পোর্টাল চালু করার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের পপুলার হোস্ট বিডির সাব্বির আহম্মেদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।মামলা নং ৩৫।
গত ১৭ই নভেম্বর রবিবার সকালে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ থানায় পপুলার হোস্ট বিডির সাব্বির আহম্মেদ ও ঈশাত জাহান মুন্নার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন দৈনিক মুক্তির প্রকাশক ও সম্পাদক নুর আলমগীর অনুর স্ত্রী শাহনাজ পারভীন ।
সেই অভিযোগের ভিত্তিতে ২৫ই নভেম্বর সোমবার কালীগঞ্জ থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ১৬ ই নভেম্বর শনিবার নাম-সর্বস্ব কয়েকটি অনিব্ধিত অনলাইন সংবাদমাধ্যমে দৈনিক মুক্তির প্রকাশক ও সম্পাদক নুর আলম গীর অনু ও তার স্ত্রীকে ঘিরে কুরুচিপূর্ণ , মিথ্যা বানোয়াট জনগণকে বিভ্রান্ত মুলক, সংবাদ প্রকাশ করে ফেসবুকে পোস্ট এবং শেয়ার করে পপুলার হোস্ট বিডির সাব্বির আহমেদ ( শাহিন) এবং ঈশাত জাহান মুন্না । এতে করে দৈনিক মুক্তির প্রকাশক ও সম্পাদক নুর আলমগীর অনুর স্ত্রী শাহনাজ পারভীন।
এই বিষয়ে পপুলার হোস্ট বিডির সাব্বির আহম্মেদ শাহীন এর পরিচয় অনুসন্ধানে জানা গেছে , ছেলেটি লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার বাসিন্দা। তার বাবা সাবেক একজন সেনা কর্মকর্তা। তার মায়ের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় তার বাবা তার মাকে ডিভোর্স প্রদান করে। অবশেষে তার মা বর্তমানে গৃহকর্মী হিসাবে ওমানের আল হিল এলাকায় বসবাস করেছেন।
ছেলেটি মাদকাসক্ত হওয়ায় তার বাবা তাকে বাড়িতে মেনে নেয়নি। পরবর্তীকালে ছেলেটি কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের সুন্দ্রাহবি গ্রামের ভ্যান চালক সৈয়দ আলীর মেয়েকে বিয়ে করে।
এসব বিষয়ে সাব্বির আহমেদ শাহীন এর শশুর সৈয়দ আলী বলেন, জামাইসহ আমার কোনরুপ যোগাযোগ নেই। সে কাজটি করেছে এটি খারাপ।
এছাড়াও পপুলার হোস্ট বিডির বিরুদ্ধে চাদাবাজীরও অভিযোগ রয়েছে। হাতীবান্ধা থানা সুত্রে জানা গেছে ভুয়া করতোয়া সাংবাদিক পরিচয়ে সাব্বির আহমেদ শাহিন ইউএনও আমিরুল ইসলামকে হুমকী প্রদান করলে ইউএনও উক্ত থানায় একটি চাদাবাজির অভিযোগে জিডিও করেন।
অভিযোগের অপরজন ইসরাত জাহান মুন্না উপজেলার চরবৈরাতি গ্রামের জামাল উদ্দিন মাস্টারের ছেলে। কয়েকদিন আগে ছেলেটি নিজেকে ভুয়া সাংবাদিক ও ডিবি পরিচয় দিলে উপজেলার চাপারহাটে উত্তেজিত জনতা গণধোলাই দেয়। পরবর্তীতে কালীগঞ্জ থানা পুলিশের সহায়তায় তার বাবা জামাল উদ্দিন ইসরাত জাহান মুন্না কে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। এ বিষয়ে তার বাবা জামাল উদ্দিন নিজেই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
তুষভান্ডার ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার মহুবার রহমান মন্তব্য করেন, যে ছেলেটি নিয়ে তার অভিভাবক সব সময় অশান্তিতে থাকে।
উপজেলার শিয়াল খোওয়া এলাকার বাসিন্দা যুবনেতা মোরশেদ রানা জানিয়েছেন, ছেলেটি মাদকাসক্ত ও মাদক ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিন থেকে এসব কাজ করে আসলেও তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। সে আমার পরিচিত হাতীবান্ধা উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের এক এতিম ছেলের কাছ থেকে তার ব্যবহৃত এপাসি বাইক বিক্রির কথা বলে ১ লক্ষ ৩৮ হাজার টাকা নিয়ে প্রতারণা করেছে। বিষয়টি তার অভিভাবককে জানানো হয়েছে সমাধান করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন অভিভাবক মহল।
চন্দ্রপুর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সাঈদ বলেছেন, ছেলেটি দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং সে নিয়মিত শিয়াল খাওয়া, খামারভাতি, জাওরানি বর্ডার এলাকায় নিয়মিত যাতায়াত করে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানা ওসি (তদন্ত) ফরহাদ মন্ডল মামলার বিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
গত ১৭ই নভেম্বর রবিবার সকালে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ থানায় পপুলার হোস্ট বিডির সাব্বির আহম্মেদ ও ঈশাত জাহান মুন্নার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন দৈনিক মুক্তির প্রকাশক ও সম্পাদক নুর আলমগীর অনুর স্ত্রী শাহনাজ পারভীন ।
সেই অভিযোগের ভিত্তিতে ২৫ই নভেম্বর সোমবার কালীগঞ্জ থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ১৬ ই নভেম্বর শনিবার নাম-সর্বস্ব কয়েকটি অনিব্ধিত অনলাইন সংবাদমাধ্যমে দৈনিক মুক্তির প্রকাশক ও সম্পাদক নুর আলম গীর অনু ও তার স্ত্রীকে ঘিরে কুরুচিপূর্ণ , মিথ্যা বানোয়াট জনগণকে বিভ্রান্ত মুলক, সংবাদ প্রকাশ করে ফেসবুকে পোস্ট এবং শেয়ার করে পপুলার হোস্ট বিডির সাব্বির আহমেদ ( শাহিন) এবং ঈশাত জাহান মুন্না । এতে করে দৈনিক মুক্তির প্রকাশক ও সম্পাদক নুর আলমগীর অনুর স্ত্রী শাহনাজ পারভীন।
এই বিষয়ে পপুলার হোস্ট বিডির সাব্বির আহম্মেদ শাহীন এর পরিচয় অনুসন্ধানে জানা গেছে , ছেলেটি লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার বাসিন্দা। তার বাবা সাবেক একজন সেনা কর্মকর্তা। তার মায়ের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় তার বাবা তার মাকে ডিভোর্স প্রদান করে। অবশেষে তার মা বর্তমানে গৃহকর্মী হিসাবে ওমানের আল হিল এলাকায় বসবাস করেছেন।
ছেলেটি মাদকাসক্ত হওয়ায় তার বাবা তাকে বাড়িতে মেনে নেয়নি। পরবর্তীকালে ছেলেটি কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের সুন্দ্রাহবি গ্রামের ভ্যান চালক সৈয়দ আলীর মেয়েকে বিয়ে করে।
এসব বিষয়ে সাব্বির আহমেদ শাহীন এর শশুর সৈয়দ আলী বলেন, জামাইসহ আমার কোনরুপ যোগাযোগ নেই। সে কাজটি করেছে এটি খারাপ।
এছাড়াও পপুলার হোস্ট বিডির বিরুদ্ধে চাদাবাজীরও অভিযোগ রয়েছে। হাতীবান্ধা থানা সুত্রে জানা গেছে ভুয়া করতোয়া সাংবাদিক পরিচয়ে সাব্বির আহমেদ শাহিন ইউএনও আমিরুল ইসলামকে হুমকী প্রদান করলে ইউএনও উক্ত থানায় একটি চাদাবাজির অভিযোগে জিডিও করেন।
অভিযোগের অপরজন ইসরাত জাহান মুন্না উপজেলার চরবৈরাতি গ্রামের জামাল উদ্দিন মাস্টারের ছেলে। কয়েকদিন আগে ছেলেটি নিজেকে ভুয়া সাংবাদিক ও ডিবি পরিচয় দিলে উপজেলার চাপারহাটে উত্তেজিত জনতা গণধোলাই দেয়। পরবর্তীতে কালীগঞ্জ থানা পুলিশের সহায়তায় তার বাবা জামাল উদ্দিন ইসরাত জাহান মুন্না কে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। এ বিষয়ে তার বাবা জামাল উদ্দিন নিজেই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
তুষভান্ডার ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার মহুবার রহমান মন্তব্য করেন, যে ছেলেটি নিয়ে তার অভিভাবক সব সময় অশান্তিতে থাকে।
উপজেলার শিয়াল খোওয়া এলাকার বাসিন্দা যুবনেতা মোরশেদ রানা জানিয়েছেন, ছেলেটি মাদকাসক্ত ও মাদক ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিন থেকে এসব কাজ করে আসলেও তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। সে আমার পরিচিত হাতীবান্ধা উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের এক এতিম ছেলের কাছ থেকে তার ব্যবহৃত এপাসি বাইক বিক্রির কথা বলে ১ লক্ষ ৩৮ হাজার টাকা নিয়ে প্রতারণা করেছে। বিষয়টি তার অভিভাবককে জানানো হয়েছে সমাধান করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন অভিভাবক মহল।
চন্দ্রপুর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সাঈদ বলেছেন, ছেলেটি দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং সে নিয়মিত শিয়াল খাওয়া, খামারভাতি, জাওরানি বর্ডার এলাকায় নিয়মিত যাতায়াত করে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানা ওসি (তদন্ত) ফরহাদ মন্ডল মামলার বিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।