কিশোরগঞ্জে ভিজিএফের চাল আত্মসাতের তদন্তে গড়িমসি

মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতা
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের চাঁদখানা ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ভিজিএফের চাল আত্মসাতের তদন্তে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে।
জেলা প্রশাসকের অতিসত্বর তদন্তের নিদের্শ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ দীর্ঘসূত্রতায় পরিণত করছেন। জানা য়ায়, পবিত্র ইদুল আজহা উপলক্ষে ওই ইউনিয়নে ৫ হাজার ৬৮৪ জন সুবিধাভোগী কার্ডধারীর জন্য ৮৫.২৬০ টন চাল বরাদ্দ হয়। কিন্তু ইউপি চেয়ারম্যান ভুয়া মাষ্টাররোল দাখিলের মাধ্যমে বরাদ্দের প্রায় আর্ধেক চাল আত্মসাত করেন। তালিকাভুক্ত অসংখ্য সুবিধাভোগী এক ছটাক চালও না পাওয়ায় গত ১৫ সেপ্টেম্বর সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেন। জেলা প্রশাসক বিষয়টি অতিসত্বর তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। তিনি আদিষ্ট হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সরেজমিন তদন্ত পূর্বক মতামতসহ দ্রুত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য অনুরোধ করেন। যার স্মারক নং ৫১.০১.৭৩০০.০০০.২০.০০৫.১৯.৭৪৭। নির্বাহী অফিসার পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তাকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটিকে ভিজিএফের চাল আত্মসাতের তদন্তের দায়িত্ব দেন। তদন্তি টমের অপর সদস্যরা হলেন, সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোতাহার হোসেন ও ত্রাণ অফিসের প্রকৌশলী আবু সাইয়েদ। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও তদন্তকারী কর্মকর্তাদের টালবাহানায় তদন্ত কার্যক্রম এখনো ফাইলবন্দি রয়েছে। ফলে ওই এলাকার শতাধিক অসহায়, দুস্থ ও হতদরিদ্র অভিযোগকারীদের মাঝে হতাশার সৃষ্টি হয়েছে। এব্যাপারে উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা আশরাফুল আলম জানান, তদন্ত কমিটির অন্যান্য সদস্যদেরকে নিয়ে এখনো মিটিং করা হয়নি। ওনাদের সঙ্গে পরামর্শ সাপেক্ষে বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়া হবে। দীর্ঘদিন ধরে কেন তদন্ত কার্যক্রম ফাইলবন্দি রয়েছে। তিনি এর কোন সদুত্তর দিতে পারেননি।###

পুরোনো সংবাদ

নীলফামারী 5122609986284129602

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item