জলঢাকায় ৮০জন এবতেদায়ী সমাপনী প্রক্সি পরীক্ষার্থী আটক
https://www.obolokon24.com/2019/11/jaldhaka_21.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ॥ নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় চলমান পিইসি ও এবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষায় ৮০জন প্রক্সি পরীক্ষার্থীকে আজ বুধবার(২০ নভেম্বর) আটক করেছে দায়িত্বরত কর্মকর্তা। আটককৃতরা উপজেলার চিড়াভিজা গোলনা দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে বিভিন্ন মাদ্রাসার হয়ে এবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে আসছিল।
কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, আজ বুধবার চতুর্থ দিনের মতো পিইসি সাধারন বিজ্ঞান ও এবতেদায়ী আরবী বিষয়ে পরীক্ষা চলছিল।
পরীক্ষার্থীদের বয়স দেখে সন্দেহ হওয়ায় দায়িত্বরত কর্মকর্তা তাদের প্রবেশপত্র দেখতে থাকেন এবং কৌশলে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে করতে এক সময় সত্য উদঘাটন করেন। তারা প্রকৃত পরীক্ষার্থী নয় প্রক্সি দিচ্ছে অন্য পরীক্ষার্থীর। পর্যায়ক্রমে একে একে ৮০ জন বের হয় প্রক্সিদাতা। এসময় সেখান হতে নয়জন দৌড় দিয়ে পালিয়ে যায়। আটককৃতরা বিভিন্ন মাদ্রাসার হয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে আসছিল।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্র জানায়, উপজেলাটিতে ১৬টি পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আট হাজার ২৯০ জন ও এবতেদায়ী সমাপনীতে এক হাজার ৪৬৭ জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।এবং চিড়াভিজা গোলনা দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১০টি মাদ্রাসা ও ১৮টি স্কুলের মোট পরীক্ষার্থী ৬৯৯জন। এর মধ্যে কেন্দ্রটিতে ১০টি মাদ্রাসা হতে ১৬২জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে।
এ বিষয়ে চিড়াভিজা গোলনা দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষক আল হাসান জায়েদ নওরোজী বলেন,‘তারা বিভিন্ন মাদ্রাসার হয়ে প্রক্সি পরীক্ষা দিয়ে আসছিল। তাদেরকে বহিস্কার করা হয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী শিক্ষা অফিসার হারুন অর রশিদ বলেন,‘প্রথম দিন হতেই তাদের দেখে সন্দেহ হয়।প্রক্সি দিচ্ছে আজ ধরা পড়ল। তারা অনেকেই মেধাবী। তাদেরকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ যে পিইসি পরীক্ষার দ্বিতীয় দিন একই উপজেলা কাঠালীর একটি কেন্দ্র হতে আটজন প্রক্সি পরীক্ষার্থীকে বহিস্কার করে মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল। #
কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, আজ বুধবার চতুর্থ দিনের মতো পিইসি সাধারন বিজ্ঞান ও এবতেদায়ী আরবী বিষয়ে পরীক্ষা চলছিল।
পরীক্ষার্থীদের বয়স দেখে সন্দেহ হওয়ায় দায়িত্বরত কর্মকর্তা তাদের প্রবেশপত্র দেখতে থাকেন এবং কৌশলে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে করতে এক সময় সত্য উদঘাটন করেন। তারা প্রকৃত পরীক্ষার্থী নয় প্রক্সি দিচ্ছে অন্য পরীক্ষার্থীর। পর্যায়ক্রমে একে একে ৮০ জন বের হয় প্রক্সিদাতা। এসময় সেখান হতে নয়জন দৌড় দিয়ে পালিয়ে যায়। আটককৃতরা বিভিন্ন মাদ্রাসার হয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে আসছিল।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্র জানায়, উপজেলাটিতে ১৬টি পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আট হাজার ২৯০ জন ও এবতেদায়ী সমাপনীতে এক হাজার ৪৬৭ জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।এবং চিড়াভিজা গোলনা দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১০টি মাদ্রাসা ও ১৮টি স্কুলের মোট পরীক্ষার্থী ৬৯৯জন। এর মধ্যে কেন্দ্রটিতে ১০টি মাদ্রাসা হতে ১৬২জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে।
এ বিষয়ে চিড়াভিজা গোলনা দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষক আল হাসান জায়েদ নওরোজী বলেন,‘তারা বিভিন্ন মাদ্রাসার হয়ে প্রক্সি পরীক্ষা দিয়ে আসছিল। তাদেরকে বহিস্কার করা হয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী শিক্ষা অফিসার হারুন অর রশিদ বলেন,‘প্রথম দিন হতেই তাদের দেখে সন্দেহ হয়।প্রক্সি দিচ্ছে আজ ধরা পড়ল। তারা অনেকেই মেধাবী। তাদেরকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ যে পিইসি পরীক্ষার দ্বিতীয় দিন একই উপজেলা কাঠালীর একটি কেন্দ্র হতে আটজন প্রক্সি পরীক্ষার্থীকে বহিস্কার করে মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল। #