ডোমারে লবন নিয়ে গুজব ছড়ানো ও উচ্চ মূল্যে বিক্রির দায়ে ৫ ব্যবসায়ীর জরিমানা
https://www.obolokon24.com/2019/11/domar_20.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে লবন নিয়ে গুজব ছড়ানো ও উচ্চ মূলে বিক্রির দায়ে ৫ দোকানীকে আটক করেছে ডোমার থানার পুলিশ। ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা।
মঙ্গলবার (১৯নভেম্বর) দুপুরে হঠাৎ করে গুজব উঠে লবনের দাম পেঁয়াজের মতো বৃদ্ধি হবে।
বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে অনেক দোকানী বেশী দামে লবন বিক্রি শুরু করে। ঘটনার পরেই ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ এলাকার বিভিন্ন বাজারে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত ৫ দোকানীকে আটক করে। আটক কৃতরা হলেন, ডোমার কলেজ পাড়া এলাকার মজিবর রহমানের ছেলে আনোয়ার হোসেন (৫৫), ছোট রাউতা বাসষ্টান্ড এলাকার মৃত নিমাই মালাকারের ছেলে মঙ্গল মালাকার (৫০), ছোট রাউতা আন্ধারু মোড় এলাকার দুলাল কর্মকারের ছেলে চঞ্চল কর্মকার (১৯), বোড়াগাড়ী বাজার থেকে দক্ষিণ মটুকপুর ্এলাকার মৃত হোসেন আলীর ছেলে রুবেল ইসলাম (৪৫), বোড়াগাড়ী বাজার এলাকার মৃত আকবর আলীর ছেলে আজগার আলী (৪৮)।
সে সময় ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা ঘটনা স্থলে গিয়ে ভ্র্যাম্যমান আদালত বসিয়ে ভোক্তা অধিকারে আইন ২০০৯ এর ৪০ ধারা মোতাবে প্রত্যেক দোকানদার কে ৫ হাজার টাকা করে মোট ২৫হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে।
নীলফামারীর ডোমারে লবন নিয়ে গুজব ছড়ানো ও উচ্চ মূলে বিক্রির দায়ে ৫ দোকানীকে আটক করেছে ডোমার থানার পুলিশ। ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা।
মঙ্গলবার (১৯নভেম্বর) দুপুরে হঠাৎ করে গুজব উঠে লবনের দাম পেঁয়াজের মতো বৃদ্ধি হবে।
বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে অনেক দোকানী বেশী দামে লবন বিক্রি শুরু করে। ঘটনার পরেই ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ এলাকার বিভিন্ন বাজারে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত ৫ দোকানীকে আটক করে। আটক কৃতরা হলেন, ডোমার কলেজ পাড়া এলাকার মজিবর রহমানের ছেলে আনোয়ার হোসেন (৫৫), ছোট রাউতা বাসষ্টান্ড এলাকার মৃত নিমাই মালাকারের ছেলে মঙ্গল মালাকার (৫০), ছোট রাউতা আন্ধারু মোড় এলাকার দুলাল কর্মকারের ছেলে চঞ্চল কর্মকার (১৯), বোড়াগাড়ী বাজার থেকে দক্ষিণ মটুকপুর ্এলাকার মৃত হোসেন আলীর ছেলে রুবেল ইসলাম (৪৫), বোড়াগাড়ী বাজার এলাকার মৃত আকবর আলীর ছেলে আজগার আলী (৪৮)।
সে সময় ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা ঘটনা স্থলে গিয়ে ভ্র্যাম্যমান আদালত বসিয়ে ভোক্তা অধিকারে আইন ২০০৯ এর ৪০ ধারা মোতাবে প্রত্যেক দোকানদার কে ৫ হাজার টাকা করে মোট ২৫হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে।