ফুলবাড়ীতে কাঠ-খড়ির জ্বালানী দিয়ে চলছে এস ডাব্লু ইট ভাটা।
https://www.obolokon24.com/2019/11/dinajpur_15.html
মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে প্রশাসনের নাকের ডগার উপর দিয়ে কাঠ-খড়ির জ্বালানী দিয়ে চলছে এস ডাব্লু নামে ইটভাটাটি।
উপজেলার বেতদিঘী ইউনিয়নের নথন জামাদানী গ্রামের কোল ঘেষে ফসলি জমির উপর গড়ে উঠা এই ইট ভাটাটি, গত দুই বছর থেকে কাঠ-খড়ির জ্বালানী দিয়ে চললেও এখন পর্যন্ত কোন প্রকার আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন।
এদিকে ভাটাটির কোন প্রকার বৈধ কাগজপত্র নেই বলেই ভাটাটিতে বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পারেনি,ফলে ভাটার পার্শবর্তী বাসীন্দা ভাটা মালিকের এক আত্মীয়র বাড়ী থেকে অবৈধভাবে বিদ্যুতের পার্শ সংযোগ নিয়ে ভাটটিতে ব্যবহার করছে বলে জানান এলাকাবাসী।
ওই বিদ্যুতে স্পৃষ্ট হয়ে গত বৃহস্পতিবার (২১নভেম্বর) ভোরে কছিম উদ্দিন নামে ওই ভাটায় কর্মরত এক ভাটা শ্রমিক নিহত হয়েছে। নিহত ভাটা শ্রমিক নবাবগঞ্জ উপজেলার খালিদপুর মরারপাড় গ্রামের মৃত মসলেম উদ্দিনের ছেলে। স্থানীয় বাসীন্দারা বলেন, এই অবৈধ বিদ্যুতে স্পৃষ্ট হয়ে কয়েকটি বন্য শিয়ালও নিহত হয়েছে।
অপরদিকে ইট ভাটার কারনে ফসলহানীর ঘটনা ঘটায় ক্ষোভ বিরাজ করছে স্থানী কৃষদের মাঝে। ভাটাটির বৈধ কাগজ পত্র আছে কি না এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে জনমনে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফুলবাড়ী উপজেলার বেতদিঘী ইউনিয়নের মাদিলা হাট বাজার থেকে পুর্ব-দক্ষিন কোনে দুই কিলো মিটার দুরে নথন মৌজার জামাদানী গ্রামের কোল ঘেষে ফসলি জমিতে, গত দুই বছর পুর্বে এস ডাব্লু নামে এই ইট ভাটাটি গড়ে উঠেছে। ভাটাটিতে গিয়ে দেখা যায় নতুন ইট কাটার পাশা-পাশি ভাটটিতে জ্বালানী হিসেবে কাঠের খড়ি মজুদ করেছে ভাটা মালিক।
নথন আদিবাসী গ্রামের বাসীন্দা, জিবন বাস্কে ও পরিমল বাস্কে বলেন, গত দুই বছর থেকে এই ভাটাটি কাঠের খড়ি দিয়ে চলছে, এবারো জ¦ালানী হিসেবে কাঠের খড়ি মজুদ করেছে তারা। একই গ্রামের বাসীন্দা রবিনাথ মার্ডি বলেন, প্রতিবছরে এই ভাটার ধোয়া তাদের ফসলে পড়ে, ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তাদেরকে বলতে গেলে উল্টা তাদের লোক জন হুমকি দেয়। গ্রামবাসীরা অভিযোগ করে বলেন, ভাটা মলিকরা ও তাদের আত্মীয় স্বজনেরা এই এলাকার প্রভাবশালী অর্থ-বৃত্তের মালিক হওয়ায়, কেউ তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে সাহস পায়না।
ভাটা মালিক শহিদুল ইসলাম ও এনামুল হককে ভাটার পরিবেশ ছাড়পত্র আছেনা কি না? ও ভাটায় খড়ি ব্যবহার করতে পারেন কিনা? এই বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে, ভাটা মালিকদ্বয় উল্টা প্রশ্ন করে বলেন, আইন মেনে সারা দেশে কয়টি ভাটা চলছে, ভাটায় আগুন জ্বালাতে গেলে খড়ির প্রয়োজন হবেই। তাদের মত সকল ইট ভাটা মালিকেরা খড়ি ব্যবহার করছে বলে তারা দাবী করেন।
এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুস সালাম এর সাথে যোগাযোগ করা হলে, তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ভাটা মালিকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে প্রশাসনের নাকের ডগার উপর দিয়ে কাঠ-খড়ির জ্বালানী দিয়ে চলছে এস ডাব্লু নামে ইটভাটাটি।
উপজেলার বেতদিঘী ইউনিয়নের নথন জামাদানী গ্রামের কোল ঘেষে ফসলি জমির উপর গড়ে উঠা এই ইট ভাটাটি, গত দুই বছর থেকে কাঠ-খড়ির জ্বালানী দিয়ে চললেও এখন পর্যন্ত কোন প্রকার আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন।
এদিকে ভাটাটির কোন প্রকার বৈধ কাগজপত্র নেই বলেই ভাটাটিতে বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পারেনি,ফলে ভাটার পার্শবর্তী বাসীন্দা ভাটা মালিকের এক আত্মীয়র বাড়ী থেকে অবৈধভাবে বিদ্যুতের পার্শ সংযোগ নিয়ে ভাটটিতে ব্যবহার করছে বলে জানান এলাকাবাসী।
ওই বিদ্যুতে স্পৃষ্ট হয়ে গত বৃহস্পতিবার (২১নভেম্বর) ভোরে কছিম উদ্দিন নামে ওই ভাটায় কর্মরত এক ভাটা শ্রমিক নিহত হয়েছে। নিহত ভাটা শ্রমিক নবাবগঞ্জ উপজেলার খালিদপুর মরারপাড় গ্রামের মৃত মসলেম উদ্দিনের ছেলে। স্থানীয় বাসীন্দারা বলেন, এই অবৈধ বিদ্যুতে স্পৃষ্ট হয়ে কয়েকটি বন্য শিয়ালও নিহত হয়েছে।
অপরদিকে ইট ভাটার কারনে ফসলহানীর ঘটনা ঘটায় ক্ষোভ বিরাজ করছে স্থানী কৃষদের মাঝে। ভাটাটির বৈধ কাগজ পত্র আছে কি না এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে জনমনে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফুলবাড়ী উপজেলার বেতদিঘী ইউনিয়নের মাদিলা হাট বাজার থেকে পুর্ব-দক্ষিন কোনে দুই কিলো মিটার দুরে নথন মৌজার জামাদানী গ্রামের কোল ঘেষে ফসলি জমিতে, গত দুই বছর পুর্বে এস ডাব্লু নামে এই ইট ভাটাটি গড়ে উঠেছে। ভাটাটিতে গিয়ে দেখা যায় নতুন ইট কাটার পাশা-পাশি ভাটটিতে জ্বালানী হিসেবে কাঠের খড়ি মজুদ করেছে ভাটা মালিক।
নথন আদিবাসী গ্রামের বাসীন্দা, জিবন বাস্কে ও পরিমল বাস্কে বলেন, গত দুই বছর থেকে এই ভাটাটি কাঠের খড়ি দিয়ে চলছে, এবারো জ¦ালানী হিসেবে কাঠের খড়ি মজুদ করেছে তারা। একই গ্রামের বাসীন্দা রবিনাথ মার্ডি বলেন, প্রতিবছরে এই ভাটার ধোয়া তাদের ফসলে পড়ে, ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তাদেরকে বলতে গেলে উল্টা তাদের লোক জন হুমকি দেয়। গ্রামবাসীরা অভিযোগ করে বলেন, ভাটা মলিকরা ও তাদের আত্মীয় স্বজনেরা এই এলাকার প্রভাবশালী অর্থ-বৃত্তের মালিক হওয়ায়, কেউ তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে সাহস পায়না।
ভাটা মালিক শহিদুল ইসলাম ও এনামুল হককে ভাটার পরিবেশ ছাড়পত্র আছেনা কি না? ও ভাটায় খড়ি ব্যবহার করতে পারেন কিনা? এই বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে, ভাটা মালিকদ্বয় উল্টা প্রশ্ন করে বলেন, আইন মেনে সারা দেশে কয়টি ভাটা চলছে, ভাটায় আগুন জ্বালাতে গেলে খড়ির প্রয়োজন হবেই। তাদের মত সকল ইট ভাটা মালিকেরা খড়ি ব্যবহার করছে বলে তারা দাবী করেন।
এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুস সালাম এর সাথে যোগাযোগ করা হলে, তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ভাটা মালিকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।