স্পীকারের নির্দেশনায় পীরগঞ্জে এক মুক্তিযোদ্ধার জমি উদ্ধার!
https://www.obolokon24.com/2019/10/rangpur_22.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল, রংপুর ব্যুরো ঃ
অবশেষে পীরগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা গোলজার হোসেন মন্ডলের বেদখল হওয়া ২ একর জমি উদ্ধার করেছে উপজেলা ভুমি প্রশাসন। গত বুধবার উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামে ওই জমি উদ্ধার করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে ওই মুক্তিযোদ্ধা তার জমি উদ্ধারে দ্বারে দ্বারে ঘুরছিলেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের গোপীনাথপুরের মুক্তিযোদ্ধা গোলজার হোসেন মন্ডলের (৬৬) আপন ভাতিজা নুরুন্নবী মিয়াসহ কয়েকজন ৯ বছর আগে ১ একর ৯৬ শতাংশ আবাদী জমি জোরপূর্বক দখলে নেয়। বেদখলী জমি উদ্ধারে ওই মুক্তিযোদ্ধা ইউএনও, থানা পুলিশ, স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ অনেকের দ্বারে দ্বারে ঘোরেন। জমি উদ্ধারে ব্যর্থ হয়ে তিনি স্থানীয় সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছে অভিযোগ করেন ।
স্পীকারের নির্দেশনায় বুধবার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) জমি উদ্ধারে অভিযান চালায়। এ সময় থানার পুলিশ, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি, গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা গোলজার হোসেন জানান, বছরের পর বছর আমার আবাদী জমি বেদখল হয়। জমি উদ্ধারে গেলে আমার ভাতিজারা আমাকে প্রাননাশের হুমকি দেয়। ফলে অসহায় হয়ে পড়ি। পরে স্পীকারকে অভিযোগ দিলে ওই জমি ফেরত পেয়েছি। জমিতে এসে প্রানটা জুড়িয়ে গেছে। সহকারী কমিশনার (ভুমি) সঞ্জয় কুমার মহন্ত বলেন, মুক্তিযোদ্ধার একই খতিয়ানের ৫ দাগে ১ একর ৯৬ শতক জমি জোরপূর্বক তার ভাতিজারা দখলে নেয়। অবৈধ দখলদাররা জমির কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হলে স্পীকার স্যারের নির্দেশনায় জমি উদ্ধার করে ওই মুক্তিযোদ্ধাকে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, জাতির বীর সন্তানদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আমার নির্বাচনী এলাকার এক মুক্তিযোদ্ধার জমি অবৈধভাবে দখলের অভিযোগ পাওয়ার পর বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছি। সে জমি থেকে অবৈধ দখলদারকে উচ্ছেদ করা হয়েছে।
অবশেষে পীরগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা গোলজার হোসেন মন্ডলের বেদখল হওয়া ২ একর জমি উদ্ধার করেছে উপজেলা ভুমি প্রশাসন। গত বুধবার উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামে ওই জমি উদ্ধার করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে ওই মুক্তিযোদ্ধা তার জমি উদ্ধারে দ্বারে দ্বারে ঘুরছিলেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের গোপীনাথপুরের মুক্তিযোদ্ধা গোলজার হোসেন মন্ডলের (৬৬) আপন ভাতিজা নুরুন্নবী মিয়াসহ কয়েকজন ৯ বছর আগে ১ একর ৯৬ শতাংশ আবাদী জমি জোরপূর্বক দখলে নেয়। বেদখলী জমি উদ্ধারে ওই মুক্তিযোদ্ধা ইউএনও, থানা পুলিশ, স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ অনেকের দ্বারে দ্বারে ঘোরেন। জমি উদ্ধারে ব্যর্থ হয়ে তিনি স্থানীয় সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছে অভিযোগ করেন ।
স্পীকারের নির্দেশনায় বুধবার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) জমি উদ্ধারে অভিযান চালায়। এ সময় থানার পুলিশ, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি, গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা গোলজার হোসেন জানান, বছরের পর বছর আমার আবাদী জমি বেদখল হয়। জমি উদ্ধারে গেলে আমার ভাতিজারা আমাকে প্রাননাশের হুমকি দেয়। ফলে অসহায় হয়ে পড়ি। পরে স্পীকারকে অভিযোগ দিলে ওই জমি ফেরত পেয়েছি। জমিতে এসে প্রানটা জুড়িয়ে গেছে। সহকারী কমিশনার (ভুমি) সঞ্জয় কুমার মহন্ত বলেন, মুক্তিযোদ্ধার একই খতিয়ানের ৫ দাগে ১ একর ৯৬ শতক জমি জোরপূর্বক তার ভাতিজারা দখলে নেয়। অবৈধ দখলদাররা জমির কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হলে স্পীকার স্যারের নির্দেশনায় জমি উদ্ধার করে ওই মুক্তিযোদ্ধাকে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, জাতির বীর সন্তানদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আমার নির্বাচনী এলাকার এক মুক্তিযোদ্ধার জমি অবৈধভাবে দখলের অভিযোগ পাওয়ার পর বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছি। সে জমি থেকে অবৈধ দখলদারকে উচ্ছেদ করা হয়েছে।