চন্দনের হাট আলদাদপুরে প্রতিমা বিসর্জন মেলা অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2019/10/rangpur_12.html
হাবিবুর রহমান সেলিম,পাগলাপীর প্রতিনিধিঃ উৎসব মূখর পরিবেশে ও ধর্মীয় ভাব গম্ভিয্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হল রংপুরের গংগাচড়া উপজেলার বেতগাড়ী ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী চন্দনের হাট আলদাদপুরে প্রতিমা বিসর্জন মেলা। এ উপলক্ষে বুধবার বিকেল ৩ টায় আলদাদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে আয়োজন করা হয় এক আলোচনা সভা ও মনোঞ্জ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গংগাচড়া উপজেলার নির্বাহী অফিসার মোছাঃ তাসলিমা বেগম, বিশেষ অতিথি বেতগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ কামরুজ্জামান প্রামানিক লিপ্টন (স্বর্ণপদক প্রাপ্ত চেয়ারম্যান), গংগাচড়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট সাংবাদিক সাজু আহম্মেদ লাল। খলেয়া খাপড়িখাল স্কুল এন্ড কলেজের অবসর প্রাপ্ত সিনিয়র শিক্ষক জানকী বল্লভ মহন্ত (মাষ্টার) এর সভাপতিত্বে ও চন্দনের হাট আলদাদপুর প্রতিমা বিসর্জন মেলা কমিটির সভাপতি কমরেড দিলীপ কুমার রায় এবং সাধারন সম্পাদক শংকর কুমার রায়ের যৌথ পরিচালনায় ও সঞ্চালনায় আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন বেতগাড়ী ইউনিয়নের ইউপি সদস্য হরেন্দ্র নাথ রায়, সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য ঝর্ণা রানী রায়, নদীয়া কিশোর ভাওয়াইয়া একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী নদীয়া কিশোর রায় সহ স্থানীয় বিশিষ্ট জনরা উপস্থিত ছিলেন। দ্বিতীয় পর্বে চন্দনের হাট আলদাদপুর প্রতিমা বিসর্জন মেলা কমিটির সভাপতি কমরেড দিলীপ কুমার রায় ও সাধারন সম্পাদক শংকর রায় কমিটির পক্ষ থেকে মেলায় প্রতিমা নিয়ে আসা অংশগ্রহন কারী ৫০টি পূজা মন্ডব কমিটির নেতৃবৃন্দকে যাতায়েত ও আপ্যায়ন বাবাদ নগদ প্রণামী সহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়েছে। এদিকে প্রতিমা বিসর্জন মেলাকে ঘিরে চন্দনের হাট আলদদাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাঠ সহ আশপাশ এলাকার রাস্তার দু-ধারে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বসে ছিলে হরেক রকমের দোকানপাট। ভোগ্যপন্য খাদ্য দ্রব্য মাটির তৈরি খেলনা পুতুল কসমেটিক্স এর নানান প্রসাধনী কেনা বেচা হয়েছে। উক্ত মেলায় পাগলাপীর, খলেয়া, বেতগাড়ী, মমিনপুর,. চন্দনপাট, সদ্যপুষ্করনী, বড়বিল, আলমবিদিতর, নোহালী কচুয়া, মাগুড়া, গাড়াগ্রাম, রনচন্ডী ও বড়ভিটা সহ আসপাশ বিভিন্ন ইউনিয়ন হতে সনাতন হিন্দু ধর্মাবলী নারী পুরুষ সহ শত শত ভক্ত শ্রোতা এবং অন্যান্য ধর্মের অনুসারীরা বাস কোচ ট্রাক কার মাইক্রো অটো সিএনজি রিক্সা ভ্যান মটর সাইকেলে করে, কেউ কেউ পায়ে হেটে দল বেধে পরিবার পরিজনের সঙ্গে মেলায় অংশগ্রহন করেন এবং দর্শন করেন প্রতিমা বিসর্জন মেলা। অপরদিকে চন্দনের হাট আলদাদপুর প্রতিমা বিসর্জন মেলা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কমরেড দিলীপ কুমার রায় সৌজন্য মূলক সাক্ষাতে দৈনিক যুগের আলোকে বলেন শ্বারদীয় দূগা পূজা উৎসব সনাতন হিন্দু ধর্মদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। প্রতি স্বারদীয় দূর্গোৎসবের মাহবিজয় দশমীর পরদিন এখানে (চন্দনের হাট আলদাদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে) আয়োজন করা হয় মেলার। প্রতিমা দর্শন ও আলোচনা সভা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে বিসর্জন দেওয়া হয় মা দূর্গা দেবী সহ সকল দেব দেবী কে। ১৯৮৯ ইং সাল থেকে ৩০ বছর ধরে প্রতিমা বিসর্জন মেলা করে আসছেন তারা। সমাজের বিত্তবানদের পাশাপাশি সরকারী সাহায্য সহযোগীতা বিশেষ অনুদান পেলে এ প্রতিমা বিসর্জন মেলা ব্যপক আকারে করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গংগাচড়া উপজেলার নির্বাহী অফিসার মোছাঃ তাসলিমা বেগম, বিশেষ অতিথি বেতগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ কামরুজ্জামান প্রামানিক লিপ্টন (স্বর্ণপদক প্রাপ্ত চেয়ারম্যান), গংগাচড়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট সাংবাদিক সাজু আহম্মেদ লাল। খলেয়া খাপড়িখাল স্কুল এন্ড কলেজের অবসর প্রাপ্ত সিনিয়র শিক্ষক জানকী বল্লভ মহন্ত (মাষ্টার) এর সভাপতিত্বে ও চন্দনের হাট আলদাদপুর প্রতিমা বিসর্জন মেলা কমিটির সভাপতি কমরেড দিলীপ কুমার রায় এবং সাধারন সম্পাদক শংকর কুমার রায়ের যৌথ পরিচালনায় ও সঞ্চালনায় আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন বেতগাড়ী ইউনিয়নের ইউপি সদস্য হরেন্দ্র নাথ রায়, সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য ঝর্ণা রানী রায়, নদীয়া কিশোর ভাওয়াইয়া একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী নদীয়া কিশোর রায় সহ স্থানীয় বিশিষ্ট জনরা উপস্থিত ছিলেন। দ্বিতীয় পর্বে চন্দনের হাট আলদাদপুর প্রতিমা বিসর্জন মেলা কমিটির সভাপতি কমরেড দিলীপ কুমার রায় ও সাধারন সম্পাদক শংকর রায় কমিটির পক্ষ থেকে মেলায় প্রতিমা নিয়ে আসা অংশগ্রহন কারী ৫০টি পূজা মন্ডব কমিটির নেতৃবৃন্দকে যাতায়েত ও আপ্যায়ন বাবাদ নগদ প্রণামী সহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়েছে। এদিকে প্রতিমা বিসর্জন মেলাকে ঘিরে চন্দনের হাট আলদদাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাঠ সহ আশপাশ এলাকার রাস্তার দু-ধারে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বসে ছিলে হরেক রকমের দোকানপাট। ভোগ্যপন্য খাদ্য দ্রব্য মাটির তৈরি খেলনা পুতুল কসমেটিক্স এর নানান প্রসাধনী কেনা বেচা হয়েছে। উক্ত মেলায় পাগলাপীর, খলেয়া, বেতগাড়ী, মমিনপুর,. চন্দনপাট, সদ্যপুষ্করনী, বড়বিল, আলমবিদিতর, নোহালী কচুয়া, মাগুড়া, গাড়াগ্রাম, রনচন্ডী ও বড়ভিটা সহ আসপাশ বিভিন্ন ইউনিয়ন হতে সনাতন হিন্দু ধর্মাবলী নারী পুরুষ সহ শত শত ভক্ত শ্রোতা এবং অন্যান্য ধর্মের অনুসারীরা বাস কোচ ট্রাক কার মাইক্রো অটো সিএনজি রিক্সা ভ্যান মটর সাইকেলে করে, কেউ কেউ পায়ে হেটে দল বেধে পরিবার পরিজনের সঙ্গে মেলায় অংশগ্রহন করেন এবং দর্শন করেন প্রতিমা বিসর্জন মেলা। অপরদিকে চন্দনের হাট আলদাদপুর প্রতিমা বিসর্জন মেলা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কমরেড দিলীপ কুমার রায় সৌজন্য মূলক সাক্ষাতে দৈনিক যুগের আলোকে বলেন শ্বারদীয় দূগা পূজা উৎসব সনাতন হিন্দু ধর্মদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। প্রতি স্বারদীয় দূর্গোৎসবের মাহবিজয় দশমীর পরদিন এখানে (চন্দনের হাট আলদাদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে) আয়োজন করা হয় মেলার। প্রতিমা দর্শন ও আলোচনা সভা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে বিসর্জন দেওয়া হয় মা দূর্গা দেবী সহ সকল দেব দেবী কে। ১৯৮৯ ইং সাল থেকে ৩০ বছর ধরে প্রতিমা বিসর্জন মেলা করে আসছেন তারা। সমাজের বিত্তবানদের পাশাপাশি সরকারী সাহায্য সহযোগীতা বিশেষ অনুদান পেলে এ প্রতিমা বিসর্জন মেলা ব্যপক আকারে করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।