পাকিস্তানে চলস্ত ট্রেনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ৬২
https://www.obolokon24.com/2019/10/panishtan.html
পাকিস্তানের লিয়াকতপুর শহরের কাছে তেজগাম নামের একটি ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা ৬৫ । বৃহস্পতিবার জেলা কমিশনার রাহিম ইয়ার খান এমন তথ্য দিয়েছেন।ডন অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে। হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, ১০টি মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে।হতাহতদের লিয়াকতপুরের ডিএইচকিউ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জেলা রেসকিউ সার্ভিসের প্রধান বাকির হোসেন জিয়ো টেলিভিশনকে এই নিহতের খবর নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এছাড়াও ১৫ জন আহত হয়েছেন। আগুন থেকে পালাতে গিয়ে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়ে অধিকাংশ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, ট্রেনটি দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর করাচি থেকে লাহোরে যাচ্ছিল। তখন এক যাত্রীর গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
পাঞ্জাব প্রদেশের দক্ষিণে রহিম ইয়ার খান শহরের কাছে এই বিস্ফোরণে ট্রেনটির তিনটি বগি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
জেলা পুলিশ কর্মকর্তা সর্দার মুহাম্মদ আমির তৈমুর খান প্রথমে নিহতের সংখ্যা ২৫ বলে উল্লেখ করেন, পরে তা ৪৬ জনে গিয়ে দাঁড়ায়। এখন ৬২ জন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করা হচ্ছে।
পাকিস্তান রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলেন, একটি গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
যে কোচে বিস্ফোরণটি ঘটেছে, সেটি তাবলীগ জামাতের এক লোক বুকিং নিয়েছিলেন। সকালের নাস্তা তৈরিতে তিনি গ্যাস স্টোভে ডিম সিদ্ধ করছিলেন, তখনই বিকট বিস্ফোরণে চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
পাকিস্তানের রেলওয়েমন্ত্রী শেখ রশিদও এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এতে ট্রেনে আরও দুটি কোচ গ্রাস করে নেয় আগুন। ইমার্জেন্সি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে বলে খবরে বলা হয়েছে।
পাকিস্তানের আইএসপিআরের এক বিবৃতিতে জানা গেছে, আহতদের উদ্ধার করতে সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারও মুলতান থেকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।
জেলা রেসকিউ সার্ভিসের প্রধান বাকির হোসেন জিয়ো টেলিভিশনকে এই নিহতের খবর নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এছাড়াও ১৫ জন আহত হয়েছেন। আগুন থেকে পালাতে গিয়ে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়ে অধিকাংশ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, ট্রেনটি দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর করাচি থেকে লাহোরে যাচ্ছিল। তখন এক যাত্রীর গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
পাঞ্জাব প্রদেশের দক্ষিণে রহিম ইয়ার খান শহরের কাছে এই বিস্ফোরণে ট্রেনটির তিনটি বগি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
জেলা পুলিশ কর্মকর্তা সর্দার মুহাম্মদ আমির তৈমুর খান প্রথমে নিহতের সংখ্যা ২৫ বলে উল্লেখ করেন, পরে তা ৪৬ জনে গিয়ে দাঁড়ায়। এখন ৬২ জন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করা হচ্ছে।
পাকিস্তান রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলেন, একটি গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
যে কোচে বিস্ফোরণটি ঘটেছে, সেটি তাবলীগ জামাতের এক লোক বুকিং নিয়েছিলেন। সকালের নাস্তা তৈরিতে তিনি গ্যাস স্টোভে ডিম সিদ্ধ করছিলেন, তখনই বিকট বিস্ফোরণে চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
পাকিস্তানের রেলওয়েমন্ত্রী শেখ রশিদও এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এতে ট্রেনে আরও দুটি কোচ গ্রাস করে নেয় আগুন। ইমার্জেন্সি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে বলে খবরে বলা হয়েছে।
পাকিস্তানের আইএসপিআরের এক বিবৃতিতে জানা গেছে, আহতদের উদ্ধার করতে সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারও মুলতান থেকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।