কুড়িগ্রামের মধ্যকুমরপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ এমপিও ভুক্তির দাবীতে মানব বন্ধন
https://www.obolokon24.com/2019/10/kurigram_30.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম :
সকল শর্তপূরন সত্বেও কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মধ্যকুমরপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ’টির উচ্চ মাধ্যমিক স্তর এমপিও ভুক্ত না হওয়ায় পূর্নবিবেচনায় এমপিও ভুক্তির দাবীতে মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে ঘন্টাব্যাপী এ মানব বন্ধনের আয়োজন করে ঐ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন, মধ্যকুমরপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আলহাজ্ব মো: সাইদুর রহমান, শিক্ষক আব্দুর রশিদ, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য শাহাবুদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ১৯৯৩ সালে স্থাপিত মধ্যকুমরপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ ১৯৯৫ সালে মাধ্যমিকের পর্যায়ের এমপিও হয়। তারপর থেকে ভালো ফলাফল ও সকল শর্ত পূরণ করেও এবারে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের এমপিও থেকে বাদ পরে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে ২২০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানটি এমপিও ভুক্তির আওতায় নিতে পূনর্বিবেচনা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আর্কষন করেন বক্তারা।
পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি এমপিও ভুক্তি পুর্নবিবেচনার জন্য জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
সকল শর্তপূরন সত্বেও কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মধ্যকুমরপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ’টির উচ্চ মাধ্যমিক স্তর এমপিও ভুক্ত না হওয়ায় পূর্নবিবেচনায় এমপিও ভুক্তির দাবীতে মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে ঘন্টাব্যাপী এ মানব বন্ধনের আয়োজন করে ঐ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন, মধ্যকুমরপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আলহাজ্ব মো: সাইদুর রহমান, শিক্ষক আব্দুর রশিদ, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য শাহাবুদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ১৯৯৩ সালে স্থাপিত মধ্যকুমরপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ ১৯৯৫ সালে মাধ্যমিকের পর্যায়ের এমপিও হয়। তারপর থেকে ভালো ফলাফল ও সকল শর্ত পূরণ করেও এবারে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের এমপিও থেকে বাদ পরে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে ২২০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানটি এমপিও ভুক্তির আওতায় নিতে পূনর্বিবেচনা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আর্কষন করেন বক্তারা।
পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি এমপিও ভুক্তি পুর্নবিবেচনার জন্য জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।