কিশোরগঞ্জে ফরম পুরনে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2019/10/kisargang_13.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কিশোরীগঞ্জ সরকারী ডিগ্রী কলেজে ডিগ্রি পাস (বিএ) পরীক্ষার ফরম পুরনে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বোর্ড নির্ধারিত ফির চেয়ে অতিরিক্ত টাকা আদায় করার অভিযোগ উঠেছে।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ কোন প্রকার রশিদ ছাড়াই ফরম পুরনে অতিরিক্ত টাকা নেয়া হচ্ছে।
কিশোরীগঞ্জ সরকারী কলেজ সুত্রে জানা গেছে, কিশোরীগঞ্জ সরকারী ডিগ্রী কলেজে ডিগ্রী পাস (বিএ) কোর্সের প্রথম বর্ষে ২০৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। অনিয়মিত শিক্ষার্থী রয়েছে প্রায় ৫০ জন। গত ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া ফরম পুরনের শেষ তারিখ আগামী ১৪ই অক্টোবর পর্যন্ত। কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ জানান, সরকার নির্ধারিত ডিগ্রি পাস (বিএ) ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার প্রথম বর্ষের ফরম পুরনের ফি ১১৫০ টাকা, ইনকোর্স ফি ৩০০ টাকা, অনলাইন ফি ১০০ টাকা ও পরীক্ষার ফি বাবদ ৩০০ টাকা এবং মাসিক বেতন ১২০ টাকা হারে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হচ্ছে।
কলেজের একজন সিনিয়র শিক্ষক জানান, সরকারীভাবে নির্ধারিত ফির চেয়ে কলেজ অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ নীতিমালা পরিপন্থি হয়ে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছে।
ডিগ্রি প্রথম বর্ষের ফরম পুরনকারী একাধিক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, কলেজ অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ ফরম পুরনের নামে প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কোন প্রকার রশিদ ছাড়াই ৩ হাজার থেকে ৩৮ শ টাকা পর্যন্ত আদায় করেছেন। টাকার রশিদ চাইলে তিনি রশিদ প্রদান করতে অনীহা প্রকাশ করেন।
কিশোরীগঞ্জ সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ বলেন, ফরম পুরনের জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে সরকার নির্ধারিত ফির চেয়ে একটু বেশি ধরা হয়েছে। কারন ফরম পুরনের সময় অনেক শিক্ষার্থী টাকা কম দিতে চায় আবার অনেকের সুপারিশ রাখতে এমনটি করা হয়েছে। ফরম পুরনের টাকা নিয়ে রশিদ দেননি কেন প্রশ্ন করলে তিনি এর কোন উত্তর দেননি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমি বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নই। তবে ফরম পুরনে অতিরিক্ত অর্থ নেয়ার কোন বিধান নেই। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ কোন প্রকার রশিদ ছাড়াই ফরম পুরনে অতিরিক্ত টাকা নেয়া হচ্ছে।
কিশোরীগঞ্জ সরকারী কলেজ সুত্রে জানা গেছে, কিশোরীগঞ্জ সরকারী ডিগ্রী কলেজে ডিগ্রী পাস (বিএ) কোর্সের প্রথম বর্ষে ২০৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। অনিয়মিত শিক্ষার্থী রয়েছে প্রায় ৫০ জন। গত ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া ফরম পুরনের শেষ তারিখ আগামী ১৪ই অক্টোবর পর্যন্ত। কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ জানান, সরকার নির্ধারিত ডিগ্রি পাস (বিএ) ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার প্রথম বর্ষের ফরম পুরনের ফি ১১৫০ টাকা, ইনকোর্স ফি ৩০০ টাকা, অনলাইন ফি ১০০ টাকা ও পরীক্ষার ফি বাবদ ৩০০ টাকা এবং মাসিক বেতন ১২০ টাকা হারে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হচ্ছে।
কলেজের একজন সিনিয়র শিক্ষক জানান, সরকারীভাবে নির্ধারিত ফির চেয়ে কলেজ অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ নীতিমালা পরিপন্থি হয়ে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছে।
ডিগ্রি প্রথম বর্ষের ফরম পুরনকারী একাধিক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, কলেজ অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ ফরম পুরনের নামে প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কোন প্রকার রশিদ ছাড়াই ৩ হাজার থেকে ৩৮ শ টাকা পর্যন্ত আদায় করেছেন। টাকার রশিদ চাইলে তিনি রশিদ প্রদান করতে অনীহা প্রকাশ করেন।
কিশোরীগঞ্জ সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ বলেন, ফরম পুরনের জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে সরকার নির্ধারিত ফির চেয়ে একটু বেশি ধরা হয়েছে। কারন ফরম পুরনের সময় অনেক শিক্ষার্থী টাকা কম দিতে চায় আবার অনেকের সুপারিশ রাখতে এমনটি করা হয়েছে। ফরম পুরনের টাকা নিয়ে রশিদ দেননি কেন প্রশ্ন করলে তিনি এর কোন উত্তর দেননি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমি বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নই। তবে ফরম পুরনে অতিরিক্ত অর্থ নেয়ার কোন বিধান নেই। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।