ডোমারে সেভেন স্টার ক্লিনিকে ওটিবয় দিয়ে সিজারের অভিযোগ, প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত
https://www.obolokon24.com/2019/10/domar_34.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টার ঃ নীলফামারীর ডোমারে সেভেন স্টার ক্লিনিকে ওটিবয় দিয়ে সিজার ও পরবর্তী চিকিৎসা জটিলতার কারণে এক প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় সরেজমিনে তদন্ত করেন তদন্ত বোর্ড ।
আজ শনিবার সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৫ টা পযর্ন্ত এ তদন্ত কার্য্য চলে ।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, জেলার জলঢাকা উপজেলার ধর্মপাল পাইটকা পাড়ার (সবুজপাড়া) রবিউল ইসলামের স্ত্রী মেঘলা বেগম (২০) প্রসবজনিত সমস্য নিয়ে গত ২০ সেপ্টেম্বর ভর্তি হয় সেভেন স্টার ক্লিনিকে ।
ভূয়া ডাক্তার রঞ্জিত ও ডাঃ নিহার রঞ্জন (অবদনবিদ) প্রসূতি মেঘলা বেগমের সিজার করে ।এ সময় প্রসুতি মেঘলা বেগমের মৃত্যু ঘটলেও বেচেঁ যায় কন্যা শিশু । ক্লিনিকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা রোগীর মৃত্যুর বিষয় গোপন করে অক্সিজেন দিয়ে রোগীকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপালালে নিতে পরামর্শ দেয় ।প্রসূতির পরিবার বিষয়টি বুঝতে পারে ,অটিবয়গন ভুয়া ডাক্তার ,নার্স নাম ধরে প্রতারনা করায় এ মৃত্যুর ঘটনা ঘটে । প্রসুতির স্বামী রবিউল ইসলাম এ ব্যাপারে বাদী হয়ে ডোমার থানায় মামলা দায়ের করেন । (যাহার জিয়ার নং ১৬৪/১৯ ,তারিখ ২২/০৯/২০১৯ ইং ) ।অতীতেও অনেক রোগীর ক্ষতি করেন মর্মে অভিযোগকারী আবেদনে উল্লেখ করেন । ক্লিনিকটি চালু থাকলে ভবিষ্যতে অনেক রোগীর ক্ষতি হতে পারে এমন আশংকা করে সেভেন স্টার ক্লিনিকটি বন্ধের দাবী করেন ।
এ ব্যাপারে নীলফামারী সিভিল সার্জন নিকট গত ২৪ সেপ্টেম্বর আরো একটি লিখিত অভিযোগ করেন প্রসুতির স্বামী রবিউল ইসলাম ।এরই পরিপেক্ষিতে গত ২৫ শে সেপ্টেম্বর তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত বোর্ড গঠন করা হয় ।তদন্ত বোর্ডের সভাপতি হলেন নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপালের সিনিয়র কনসালটেন্ট(ই,এন,টি ) ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, সদস্য সচিব সিভিল সার্জন অফিসের মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল ,সদস্য সৈয়দপুর হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট(গাইনি) ডাঃ মুন মুন বেগম ।
তদন্ত বোর্ড আজ শনিবার সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৫ টা পযর্ন্ত তদন্ত করেন।
এ ব্যাপারে তদন্ত বোর্ডের সভাপতি নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপালের সিনিয়র কনসালটেন্ট(ই,এন,টি ) ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, অভিযোগের পরিপেক্ষিতে তদন্ত করা হল । ঘঁটনাটি বিশ্লেষন করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করা হবে ।ছবি আছে ।
আজ শনিবার সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৫ টা পযর্ন্ত এ তদন্ত কার্য্য চলে ।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, জেলার জলঢাকা উপজেলার ধর্মপাল পাইটকা পাড়ার (সবুজপাড়া) রবিউল ইসলামের স্ত্রী মেঘলা বেগম (২০) প্রসবজনিত সমস্য নিয়ে গত ২০ সেপ্টেম্বর ভর্তি হয় সেভেন স্টার ক্লিনিকে ।
ভূয়া ডাক্তার রঞ্জিত ও ডাঃ নিহার রঞ্জন (অবদনবিদ) প্রসূতি মেঘলা বেগমের সিজার করে ।এ সময় প্রসুতি মেঘলা বেগমের মৃত্যু ঘটলেও বেচেঁ যায় কন্যা শিশু । ক্লিনিকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা রোগীর মৃত্যুর বিষয় গোপন করে অক্সিজেন দিয়ে রোগীকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপালালে নিতে পরামর্শ দেয় ।প্রসূতির পরিবার বিষয়টি বুঝতে পারে ,অটিবয়গন ভুয়া ডাক্তার ,নার্স নাম ধরে প্রতারনা করায় এ মৃত্যুর ঘটনা ঘটে । প্রসুতির স্বামী রবিউল ইসলাম এ ব্যাপারে বাদী হয়ে ডোমার থানায় মামলা দায়ের করেন । (যাহার জিয়ার নং ১৬৪/১৯ ,তারিখ ২২/০৯/২০১৯ ইং ) ।অতীতেও অনেক রোগীর ক্ষতি করেন মর্মে অভিযোগকারী আবেদনে উল্লেখ করেন । ক্লিনিকটি চালু থাকলে ভবিষ্যতে অনেক রোগীর ক্ষতি হতে পারে এমন আশংকা করে সেভেন স্টার ক্লিনিকটি বন্ধের দাবী করেন ।
এ ব্যাপারে নীলফামারী সিভিল সার্জন নিকট গত ২৪ সেপ্টেম্বর আরো একটি লিখিত অভিযোগ করেন প্রসুতির স্বামী রবিউল ইসলাম ।এরই পরিপেক্ষিতে গত ২৫ শে সেপ্টেম্বর তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত বোর্ড গঠন করা হয় ।তদন্ত বোর্ডের সভাপতি হলেন নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপালের সিনিয়র কনসালটেন্ট(ই,এন,টি ) ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, সদস্য সচিব সিভিল সার্জন অফিসের মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল ,সদস্য সৈয়দপুর হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট(গাইনি) ডাঃ মুন মুন বেগম ।
তদন্ত বোর্ড আজ শনিবার সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৫ টা পযর্ন্ত তদন্ত করেন।
এ ব্যাপারে তদন্ত বোর্ডের সভাপতি নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপালের সিনিয়র কনসালটেন্ট(ই,এন,টি ) ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, অভিযোগের পরিপেক্ষিতে তদন্ত করা হল । ঘঁটনাটি বিশ্লেষন করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করা হবে ।ছবি আছে ।