ডোমারে বাল্য বিয়ে বন্ধ করলেন ইউএনও।
https://www.obolokon24.com/2019/10/domar_26.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে নবম শ্রেনীর এক স্কুল ছাত্রীর বাল্য বিয়ে বন্ধ করলেন ইউএনও।
জানা যায়, উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নের মৌজা গোমনাতী ৮নং ওয়ার্ডের রফিকুল ইসলামের কন্যা গোমনাতী উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর ছাত্রী লাজিনা আক্তারের সাথে বৃহস্পতিবার রাতে আমবাড়ী এলাকার ফরিদুল ইসলামে ছেলে আব্দুর রশিদের সাথে বিয়ের কথা ছিল।
এলাকাবাসী সংবাদ দেয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা উম্মে ফাতিমা’কে। তিনি বিকালে ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ ও প্যানেল চেয়ারম্যান আবুল কাশেমকে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেয়। চেয়ারম্যান, প্যানেল চেয়ারম্যান ও গ্রাম পুলিশ রফিকুলের বাড়ীতে গিয়ে পরিবারের লোকদের বাল্য বিয়ের আইন ও কুফল বিষয়ে বুঝিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে রফিকুল মোবাইল ফোনে কথা বলে, এবং পূর্ণ বয়স না হওয়া পর্যন্ত কন্যার বিয়ে দিবে না মর্মে প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন। শেষে বিয়েটি বন্ধ হয়ে যায়। বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় উপজেলা প্রশাসনকে সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকার সচেতন মহল।
নীলফামারীর ডোমারে নবম শ্রেনীর এক স্কুল ছাত্রীর বাল্য বিয়ে বন্ধ করলেন ইউএনও।
জানা যায়, উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নের মৌজা গোমনাতী ৮নং ওয়ার্ডের রফিকুল ইসলামের কন্যা গোমনাতী উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর ছাত্রী লাজিনা আক্তারের সাথে বৃহস্পতিবার রাতে আমবাড়ী এলাকার ফরিদুল ইসলামে ছেলে আব্দুর রশিদের সাথে বিয়ের কথা ছিল।
এলাকাবাসী সংবাদ দেয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা উম্মে ফাতিমা’কে। তিনি বিকালে ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ ও প্যানেল চেয়ারম্যান আবুল কাশেমকে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেয়। চেয়ারম্যান, প্যানেল চেয়ারম্যান ও গ্রাম পুলিশ রফিকুলের বাড়ীতে গিয়ে পরিবারের লোকদের বাল্য বিয়ের আইন ও কুফল বিষয়ে বুঝিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে রফিকুল মোবাইল ফোনে কথা বলে, এবং পূর্ণ বয়স না হওয়া পর্যন্ত কন্যার বিয়ে দিবে না মর্মে প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন। শেষে বিয়েটি বন্ধ হয়ে যায়। বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় উপজেলা প্রশাসনকে সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকার সচেতন মহল।