তিস্তার উজানের ঢলের পানি কমছে
https://www.obolokon24.com/2019/09/testa_19.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ॥ নীলফামারীতে উজানের ঢলে আজ বুধবার(১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬ টায় নীলফামারীর ডালিয়া তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপদসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এরপর থেকে পানি কমতে শুরু করলে বুধবার দুপুর ১২টায় ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। সন্ধ্যা ৬ টায় বিপদসীমার নিচে নেমে আসে। তবে মঙ্গলবার(১৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা হতে নদীর পানি বৃদ্ধি ও বুধবার সকাল বিপদসীমার ২৫ সেন্টিমিটার উপরে চলে যাওয়ায় নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার পশ্চিমছাতনাই, পূর্বছাতনাই, টেপাখড়িবাড়ি, খালিশা চাপানি, ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ১৫টি গ্রামে প্রায় ৮ হাজার পরিবার প্লাবিত হয়।
পূর্বছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ খান জানান, নদীর পানি বৃদ্ধিতে তার ইউনিয়নের ঝাড়শিঙ্গেশ্বর গ্রামের ৫ শতাধিক পরিবার বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে।
একইভাবে উপজেলার নদীতীরবর্তী ৫টি ইউনিয়নের ১৫টি গ্রামে পানি প্রবেশ করেছে।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যাপূর্বভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র সূত্র মতে, গত সোমবার নদীর পানি ব্যারাজ পয়েন্টে বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে বাড়তে শুরু করে। রাতে বিপদসীমা অতিক্রম করে। বুধবার সকাল ৬টায় সেখানে নদীর পানি বিপদসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, ঢলের পানি সামাল দিতে
ব্যারেজের সবকটি (৪৪টি) গেট খুলে রাখা হয়েছে। বর্তমানে ঢলের পানি কমে যাওয়ায় নদীর পানি বিপদসীমার নিচে চলে এসেছে। এতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে।#
পূর্বছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ খান জানান, নদীর পানি বৃদ্ধিতে তার ইউনিয়নের ঝাড়শিঙ্গেশ্বর গ্রামের ৫ শতাধিক পরিবার বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে।
একইভাবে উপজেলার নদীতীরবর্তী ৫টি ইউনিয়নের ১৫টি গ্রামে পানি প্রবেশ করেছে।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যাপূর্বভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র সূত্র মতে, গত সোমবার নদীর পানি ব্যারাজ পয়েন্টে বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে বাড়তে শুরু করে। রাতে বিপদসীমা অতিক্রম করে। বুধবার সকাল ৬টায় সেখানে নদীর পানি বিপদসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, ঢলের পানি সামাল দিতে
ব্যারেজের সবকটি (৪৪টি) গেট খুলে রাখা হয়েছে। বর্তমানে ঢলের পানি কমে যাওয়ায় নদীর পানি বিপদসীমার নিচে চলে এসেছে। এতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে।#