সুন্দরগঞ্জে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক অপ্রতুল
https://www.obolokon24.com/2019/09/gaibandha_18.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ,গাইবান্ধা প্রতিনিধি:
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক অপ্ররুতুল দেখা দেওয়ায় রোগীর আশানূরুপ চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
জানা গেছে, সুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি, ৩১ শয্যা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ৫০ শয্যায় উন্নিত হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও মাত্র ২ জন চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন। ৭ লক্ষ মানুষের স্বাস্থ্য সেবা দিতে ২ জন চিকিৎসক হিমশিম খাচ্ছে।
এ অবস্থা চলতে থাকায় উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোর চিকিৎসকদের ডিপুটিশনে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
তারা আউটডোরে চিকিৎসা না দিয়ে পালাক্রমে জরুরী বিভাগে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন। এতে করে আউটডোরে রোগীরা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ দিকে উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো চিকিৎসক শুণ্য হয়ে পরেছে।
শোভাগঞ্জ উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্রটিতে চিকিৎসক ফার্মাসিস্ট, পিয়ন, ঝাড়ু–দারসহ কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী না থাকায় ন্যাশনাল সার্ভিসের একজন মহিলা সব দায়িত্ব পালন করে আসছেন। চিকিৎসক না থাকায় দীর্ঘদিন থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির অপারেশন থিয়েটারে যন্ত্রাংশগুলো মরিচা ধরে দিনের পর দিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এ নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ ইয়াকুব আলী মোড়লের সাথে কথা হলে তিনি জানান, চিকিৎসকের জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করে কোন সুফল পাওয়া যায়নি।
যে সব চিকিৎসক সেবা দিয়ে আসছে তারাও আউটডোরে চিকিৎসা না দিয়ে নিজের ইচ্ছা মতো জরুরী বিভাগে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন। এতে করে সাধারণ ও জরুরী বিভাগের রোগীদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক অপ্ররুতুল দেখা দেওয়ায় রোগীর আশানূরুপ চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
জানা গেছে, সুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি, ৩১ শয্যা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ৫০ শয্যায় উন্নিত হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও মাত্র ২ জন চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন। ৭ লক্ষ মানুষের স্বাস্থ্য সেবা দিতে ২ জন চিকিৎসক হিমশিম খাচ্ছে।
এ অবস্থা চলতে থাকায় উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোর চিকিৎসকদের ডিপুটিশনে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
তারা আউটডোরে চিকিৎসা না দিয়ে পালাক্রমে জরুরী বিভাগে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন। এতে করে আউটডোরে রোগীরা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ দিকে উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো চিকিৎসক শুণ্য হয়ে পরেছে।
শোভাগঞ্জ উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্রটিতে চিকিৎসক ফার্মাসিস্ট, পিয়ন, ঝাড়ু–দারসহ কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী না থাকায় ন্যাশনাল সার্ভিসের একজন মহিলা সব দায়িত্ব পালন করে আসছেন। চিকিৎসক না থাকায় দীর্ঘদিন থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির অপারেশন থিয়েটারে যন্ত্রাংশগুলো মরিচা ধরে দিনের পর দিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এ নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ ইয়াকুব আলী মোড়লের সাথে কথা হলে তিনি জানান, চিকিৎসকের জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করে কোন সুফল পাওয়া যায়নি।
যে সব চিকিৎসক সেবা দিয়ে আসছে তারাও আউটডোরে চিকিৎসা না দিয়ে নিজের ইচ্ছা মতো জরুরী বিভাগে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন। এতে করে সাধারণ ও জরুরী বিভাগের রোগীদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে।