ডোমারে প্রাথমিক বিদ্যালয় মেরামত কাজে অনিয়মের অভিযোগ।
https://www.obolokon24.com/2019/09/domar_75.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্ষুদ্র মেরামত কাজে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষিকা (চলতি দায়িত্ব) সহ ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে।
এ নিয়ে কমিটির অন্যান্ন সদস্যদের মাঝে ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নে মেলাপাঙ্গা ৪৩ নং সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মেরামত কাজে ২লক্ষ, স্লিপ ৪০হাজার ও প্রাক প্রাথমিক ১০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয় শিক্ষা অধিদপ্তর।
ওই টাকায় নামে মাত্র কাজ দেখিয়ে, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রাবেয়া বেগম ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আফরোজা বেগম মিলে সিংহ ভাগ টাকা আতœসাত করেছেন বলে বিদ্যালয়ের একাধিক সদস্য অভিযোগ করেন। এলাকার এনামুল হক জানান, সরকারী বিধি মোতাবেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের সন্তানদের নিজ নিজ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার নির্দেশ থাকলেও নিয়মের তোয়াক্কা না করে প্রধান শিক্ষিকা রাবেয়া বেগম তার মেয়েকে অন্যত্র পড়াচ্ছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যক্তি জানান, প্রধান শিক্ষিকা তার মেয়েকে এই স্কুলে ভর্তি করে ক্লাস না করেও ইতিমধ্যে ৬ মাসের উপবৃত্তির টাকা উত্তোলন করেছে। অথচ তার মেয়ে ডোমার লিটল হার্টস্ স্কুলে তৃতীয় শ্রেনীতে প্রভাতি শাখায় নিয়মিত লেখাপড়া করছে।
বিদ্যালয়ের সহ- সভাপতি গোলাম মোস্তফা বলেন, প্রধান শিক্ষিকা রাবেয়া বেগম ৩০ হাজার টাকার রং কিনে ৯৫ হাজার টাকার বিল ভাউচার হিসাব ধরেছে। আমি ভাউচার দেখতে চাইলে প্রধান শিক্ষিকা বলেন, আমার কাছে ভাউচারের কোন কপি নেই, আমি শিক্ষা অফিসে জমা দিয়েছি। তিনি আরও বলেন প্রধান শিক্ষিকা আমাকে মুঠো ফোনে বলেন, ১লক্ষ ৭১ হাজার ৬শত টাকা খরচ হয়েছে, অবশিষ্ঠ ৮হাজার ৪শত টাকা জমা রয়েছে। এই টাকা ১২ জনের মধ্যে সমান ভাবে ভাগ করে দিয়েছি। আপনার ভাগ এসে নিয়ে যান। তিনি আরো বলেন, এ কাজে ডোমার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের সায় না থাকলে প্রধান শিক্ষিকা এমনটি করার সাহস পেতেন না। এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আমি হোসেনের মুঠো ফোনে একাধীক বার ফো দিলেও তিনি রিসিভ না করায় তার মন্তব্য জানা যায় নি।
নীলফামারীর ডোমারে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্ষুদ্র মেরামত কাজে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষিকা (চলতি দায়িত্ব) সহ ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে।
এ নিয়ে কমিটির অন্যান্ন সদস্যদের মাঝে ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নে মেলাপাঙ্গা ৪৩ নং সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মেরামত কাজে ২লক্ষ, স্লিপ ৪০হাজার ও প্রাক প্রাথমিক ১০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয় শিক্ষা অধিদপ্তর।
ওই টাকায় নামে মাত্র কাজ দেখিয়ে, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রাবেয়া বেগম ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আফরোজা বেগম মিলে সিংহ ভাগ টাকা আতœসাত করেছেন বলে বিদ্যালয়ের একাধিক সদস্য অভিযোগ করেন। এলাকার এনামুল হক জানান, সরকারী বিধি মোতাবেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের সন্তানদের নিজ নিজ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার নির্দেশ থাকলেও নিয়মের তোয়াক্কা না করে প্রধান শিক্ষিকা রাবেয়া বেগম তার মেয়েকে অন্যত্র পড়াচ্ছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যক্তি জানান, প্রধান শিক্ষিকা তার মেয়েকে এই স্কুলে ভর্তি করে ক্লাস না করেও ইতিমধ্যে ৬ মাসের উপবৃত্তির টাকা উত্তোলন করেছে। অথচ তার মেয়ে ডোমার লিটল হার্টস্ স্কুলে তৃতীয় শ্রেনীতে প্রভাতি শাখায় নিয়মিত লেখাপড়া করছে।
বিদ্যালয়ের সহ- সভাপতি গোলাম মোস্তফা বলেন, প্রধান শিক্ষিকা রাবেয়া বেগম ৩০ হাজার টাকার রং কিনে ৯৫ হাজার টাকার বিল ভাউচার হিসাব ধরেছে। আমি ভাউচার দেখতে চাইলে প্রধান শিক্ষিকা বলেন, আমার কাছে ভাউচারের কোন কপি নেই, আমি শিক্ষা অফিসে জমা দিয়েছি। তিনি আরও বলেন প্রধান শিক্ষিকা আমাকে মুঠো ফোনে বলেন, ১লক্ষ ৭১ হাজার ৬শত টাকা খরচ হয়েছে, অবশিষ্ঠ ৮হাজার ৪শত টাকা জমা রয়েছে। এই টাকা ১২ জনের মধ্যে সমান ভাবে ভাগ করে দিয়েছি। আপনার ভাগ এসে নিয়ে যান। তিনি আরো বলেন, এ কাজে ডোমার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের সায় না থাকলে প্রধান শিক্ষিকা এমনটি করার সাহস পেতেন না। এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আমি হোসেনের মুঠো ফোনে একাধীক বার ফো দিলেও তিনি রিসিভ না করায় তার মন্তব্য জানা যায় নি।