দিনাজপুরে হিলি বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানী বন্দ থাকায় ক্রেতারা ভোগান্তীর স্বীকার
https://www.obolokon24.com/2019/09/dinajpur_18.html
আব্দুস সাত্তার, দিনাজপুর প্রতিনিধি ঃ দিনাজপুরের একমাত্র হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানী বন্দ হওয়ায় দিনাজপুর পেঁয়াজের বাজারে মুল্যবৃদ্ধি।
ভারতীয় কৃষিপন্য মুল্য নিধারনকারী সংস্থা ”ন্যাপেড” হঠাৎ করে পেঁয়াজে রফতানী মূল্য বাড়িয়ে ৮৫২ মার্কিন ডলার নির্ধারন করে। ফলে বন্দ হয়ে যায় হিলি বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানী।
পূর্বের দেয়া এলসি গুলোর বিপরীতে ভারতের কাষ্টমস কর্তৃপক্ষ পেঁয়াজ রফতানির অনুমতি না দেয়ায় বিপাকে পড়েছে দেশের পেঁয়াজ আমদানী কারকরা।
ফলে প্রতি মেট্রিকটন পেঁয়াজ ৩শ মার্কিন ডলারে আমদানী করা হলেও এখন থেকে প্রতি মেট্রিকটন পেঁয়াজ ৮৫২ মার্কিন ডলারে ব্যবসায়ীদের আমদানী করতে হবে। এদিকে ভারত সরকার পেঁয়াজের রফতানী মুল্য বাড়িয়ে দেয়ায় দেশের খোলা বাজারে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি হয়েছে। তবে কয়েকদিনের ব্যবধানে ভারতীয় পেঁয়াজ কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ২০ থেকে ২৫টাকা। দিনাজপুরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ও আড়ৎদাররা বলছেন, চলতি মৌসুমে প্রতিকুল আবহাওয়ায় কারণে উৎপাদন কম হওয়ায় পাশাপাশি প্রয়োজন অনুযায়ী পেঁয়াজ আমদানী না হওয়ায় সংকট দেখা দিয়েছে। বর্তমানে দিনাজপুরের খুচরা বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ ৭০টাকা কেজি ও দেশী পেঁয়াজ ৮০ টাকা দরে বিক্রী করা হচ্ছে। এহেন পরিস্থিতিতে বাজার স্থিতিশীল রাখতে জেলা প্রশাসক কর্তৃক জরুরী ভিত্তিতে মনিটরিং জোরদার প্রয়োজন বলে মনে করছেন সাধারন ক্রেতারা।
ভারতীয় কৃষিপন্য মুল্য নিধারনকারী সংস্থা ”ন্যাপেড” হঠাৎ করে পেঁয়াজে রফতানী মূল্য বাড়িয়ে ৮৫২ মার্কিন ডলার নির্ধারন করে। ফলে বন্দ হয়ে যায় হিলি বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানী।
পূর্বের দেয়া এলসি গুলোর বিপরীতে ভারতের কাষ্টমস কর্তৃপক্ষ পেঁয়াজ রফতানির অনুমতি না দেয়ায় বিপাকে পড়েছে দেশের পেঁয়াজ আমদানী কারকরা।
ফলে প্রতি মেট্রিকটন পেঁয়াজ ৩শ মার্কিন ডলারে আমদানী করা হলেও এখন থেকে প্রতি মেট্রিকটন পেঁয়াজ ৮৫২ মার্কিন ডলারে ব্যবসায়ীদের আমদানী করতে হবে। এদিকে ভারত সরকার পেঁয়াজের রফতানী মুল্য বাড়িয়ে দেয়ায় দেশের খোলা বাজারে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি হয়েছে। তবে কয়েকদিনের ব্যবধানে ভারতীয় পেঁয়াজ কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ২০ থেকে ২৫টাকা। দিনাজপুরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ও আড়ৎদাররা বলছেন, চলতি মৌসুমে প্রতিকুল আবহাওয়ায় কারণে উৎপাদন কম হওয়ায় পাশাপাশি প্রয়োজন অনুযায়ী পেঁয়াজ আমদানী না হওয়ায় সংকট দেখা দিয়েছে। বর্তমানে দিনাজপুরের খুচরা বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ ৭০টাকা কেজি ও দেশী পেঁয়াজ ৮০ টাকা দরে বিক্রী করা হচ্ছে। এহেন পরিস্থিতিতে বাজার স্থিতিশীল রাখতে জেলা প্রশাসক কর্তৃক জরুরী ভিত্তিতে মনিটরিং জোরদার প্রয়োজন বলে মনে করছেন সাধারন ক্রেতারা।