ঠাকুরগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, যুবক আটক
https://www.obolokon24.com/2019/08/thakurgaon_28.html
আব্দুল আউয়াল,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি :
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় ৬ষ্ঠ শ্রেণির স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করার পর ধর্ষণের অভিযোগে মো: রাজু (২২)নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার সকালে উপজেলার বেগুনবাড়ি ইউনিয়ন থেকে তাকে আটক করা হয় বলে জানান ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি আশিকুর রহমান।
দুপুরে ওই স্কুলছাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আটক মো: রাজু জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার ভাবনাগঞ্জ একতিয়ারপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ছেলে। সম্পর্কে ধর্ষক রাজু ওই মেয়েটির পাতানো চাচা হবে বলে জানা গেছে।
পরিবারের বরাতে ওসি আশিকুর রহমান বলেন, প্রায় সময় পীরগঞ্জের রাজু সদর উপজেলার পশ্চিম বেগুনবাড়ি গ্রামের ৬ষ্ঠ শ্রেণির স্কুলছাত্রীর বাড়িতে যাতায়াত করত। এভাবেই রাজু ও ওই মেয়েটির পরিবারের সাথে তার একটি ভালো সম্পর্কের তৈরি হয়।
আশিকুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার সকালে স্কুলছাত্রীটি বাড়ির পাশের বালাপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে যায়। কিছুক্ষণ পরে রাজু ওই স্কুলে গিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জানান স্কুলছাত্রীর দাদী রেজিয়া বেগম খুবই অসুস্থ্য। এ কথা বলে স্কুলছাত্রীকে স্কুল থেকে বের করে অপহরণ করে রাজু এবং স্কুলছাত্রীকে জোরপূর্বক গাড়িতে তুলে দিনাজপুর জেলার সেতাবগঞ্জ উপজেলায় নিয়ে যায় রাজু। সেখানে জোরপূর্বক দিনভর স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করার পর তাকে ফেলে পালিয়ে যায় রাজু।
পরে পরিবারের লোকজন খোঁজখবর নিয়ে স্কুলছাত্রীকে না পেলে থানার স্মরণাপন্ন হয়। এরপর পুলিশ সেতাবগঞ্জ থেকে ওই স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করে এবং বেগুনবাড়ি থেকে ধর্ষণ রাজুকে আটক করা হয়।
এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি আশিকুর রহমান।
স্কুলছাত্রীর বাবার সঙ্গে থানায় কথা হলে তিনি বলেন, রাজু আমার মেয়েকে ভুল বুঝিয়ে স্কুল থেকে অপহরণ করার পর ধর্ষণ করেছে; আমি রাজুর কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় ৬ষ্ঠ শ্রেণির স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করার পর ধর্ষণের অভিযোগে মো: রাজু (২২)নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার সকালে উপজেলার বেগুনবাড়ি ইউনিয়ন থেকে তাকে আটক করা হয় বলে জানান ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি আশিকুর রহমান।
দুপুরে ওই স্কুলছাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আটক মো: রাজু জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার ভাবনাগঞ্জ একতিয়ারপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ছেলে। সম্পর্কে ধর্ষক রাজু ওই মেয়েটির পাতানো চাচা হবে বলে জানা গেছে।
পরিবারের বরাতে ওসি আশিকুর রহমান বলেন, প্রায় সময় পীরগঞ্জের রাজু সদর উপজেলার পশ্চিম বেগুনবাড়ি গ্রামের ৬ষ্ঠ শ্রেণির স্কুলছাত্রীর বাড়িতে যাতায়াত করত। এভাবেই রাজু ও ওই মেয়েটির পরিবারের সাথে তার একটি ভালো সম্পর্কের তৈরি হয়।
আশিকুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার সকালে স্কুলছাত্রীটি বাড়ির পাশের বালাপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে যায়। কিছুক্ষণ পরে রাজু ওই স্কুলে গিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জানান স্কুলছাত্রীর দাদী রেজিয়া বেগম খুবই অসুস্থ্য। এ কথা বলে স্কুলছাত্রীকে স্কুল থেকে বের করে অপহরণ করে রাজু এবং স্কুলছাত্রীকে জোরপূর্বক গাড়িতে তুলে দিনাজপুর জেলার সেতাবগঞ্জ উপজেলায় নিয়ে যায় রাজু। সেখানে জোরপূর্বক দিনভর স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করার পর তাকে ফেলে পালিয়ে যায় রাজু।
পরে পরিবারের লোকজন খোঁজখবর নিয়ে স্কুলছাত্রীকে না পেলে থানার স্মরণাপন্ন হয়। এরপর পুলিশ সেতাবগঞ্জ থেকে ওই স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করে এবং বেগুনবাড়ি থেকে ধর্ষণ রাজুকে আটক করা হয়।
এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি আশিকুর রহমান।
স্কুলছাত্রীর বাবার সঙ্গে থানায় কথা হলে তিনি বলেন, রাজু আমার মেয়েকে ভুল বুঝিয়ে স্কুল থেকে অপহরণ করার পর ধর্ষণ করেছে; আমি রাজুর কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।